শনিবার, এপ্রিল ২০, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

এক বছরেও বের হয়নি মিতু হত্যার মূল রহস্য

সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা আক্তার মিতু হত্যাকাণ্ডের তদন্তে এক বছরেও অভিযোগপত্র দেয়নি পুলিশ।

পুলিশ কর্মকর্তাদের দাবি, প্রধান সন্দেহভাজন মুসাকে গ্রেফতার করা গেলেই, বেরিয়ে আসবে সব রহস্য। যদিও পুলিশ কমিশনার বলছেন, আগামী দুমাসের মধ্যে দেওয়া হবে অভিযোগপত্র।

গত এক বছর কেটে গেছে চট্টগ্রামের আলোচিত হত্যাকাণ্ড মাহমুদা মিতু হত্যা মামলার তদন্তকাজ। অথচ এখনও তদন্ত শেষ করতে পারেনি পুলিশ। বের হয়নি খুনের মূল রহস্য। কেন খুন হতে হলো এ গৃহবধূকে? কে হত্যার মূল পরিকল্পনাকারী বা নির্দেশদাতা তা নিয়ে রয়ে গেছে ধোঁয়াশা। কেবল তাই নয়, হত্যাকাণ্ডের মূল সন্দেহভাজন মূসাকে গ্রেফতার করা যায়নি এখনও। ফলে ঘটনার এক বছরেও দেওয়া যায়নি অভিযোগপত্র।

এ বিষয়ে মামলার তদন্ত কর্মকর্তা মো. কামরুজ্জামান বলেন, ‘বিভিন্ন প্রশ্ন যেগুলো আছে আমরা তার উত্তর খোঁজার চেষ্টা করছি তদন্তের মাধ্যমে। যেহেতু আমরা এখনও তাকে পাইনি। সে কারণেই আমাদের তদন্তে একটু দেরি হচ্ছে। যেহেতু অন্যান্য আসামিরা বলছেন, বিষয়টি মুসা জানে। তো কীভাবে, কী হয়েছে সে বিষয়ে জানার জন্য আমাদের একটু সময় লাগছে। ’

এ ঘটনা এখন পর্যন্ত ৭ আসামির মধ্যে পাঁচজনকে গ্রেফতার করতে পেরেছে পুলিশ। তার মধ্যে আদালতে স্বীকারোক্তিমূলক জবানবন্দি দিয়েছে দুইজন। দুজন এখনও পলাতক।

পুলিশের দাবি, তাদের গ্রেফতার করা গেলে মিলতো অনেক প্রশ্নের উত্তর। তবে তাদের দ্রুত গ্রেফতার করা না গেলেও আগামী দুই মাসের মধ্যে এ হত্যা মামলার অভিযোগপত্র দেওয়ার কথা জানান চট্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের কমিশানরার মো. ইকবাল বাহার।

ইকবাল বাহার বলেন, ‘মুসা স্বউদ্যোগে এটা করেছে। অথবা অন্য কারও নির্দেশে নির্দেশিত হয়ে করেছে। এই জায়গাটি পরিষ্কার হওয়ার জন্য আমরা অপেক্ষা করছি। তবে অনির্দিষ্টকাল যেহেতু অপেক্ষা করা যাবে না; একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত আমরা অপেক্ষা করে মামলাটির অভিযোগপত্র দাখিলে সচেষ্ট হব। ’

গত বছরের ৫ জুন সকালে ছেলেকে স্কুলবাসে তুলে দিতে যাওয়ার সময় নগরীর ওআর নিজাম রোডে দুর্বৃত্তদের ছুরিকাঘাত ও গুলিতে নিহত হন চট্টগ্রামের তৎকালীন পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারের স্ত্রী মাহমুদা খানম মিতু। এ ঘটনায় বাবুল আক্তার নিজে বাদী হয়ে নগরীর পাঁচলাইশ থানায় একটি মামলা দায়ের করেন।

মিতু হত্যার পর চট্টগ্রামের পুলিশ বলে আসছিল, গত দুই বছরে চট্টগ্রামে জঙ্গি দমন অভিযানে বাবুলের ভূমিকার কারণে জঙ্গিদেরই সন্দেহের তালিকায় প্রথমে রেখেছেন তারা; সেভাবেই মিতু হত্যার তদন্ত করা হচ্ছে।

স্ত্রী খুন হওয়ার পর সাবেক পুলিশ সুপার বাবুল আক্তারকে নিয়েও সন্দেহ শুরু হয়। তাকে একাধিকবার জিজ্ঞাসাবাদও করে পুলিশ। পরে বাবুল আক্তার চাকরি ছেড়ে একটি বেসরকারি হাসপাতালে চাকরি করছেন। তবে কী কারণে তিনি চাকরি ছেড়েছেন বিষয়টি এখনও জানা যায়নি।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

লিটার প্রতি ১০ টাকা বাড়ল সয়াবিন তেলের দাম

প্রতি লিটারে ১০ টাকা বাড়িয়ে বোতলজাত সয়াবিন তেলের দাম ১৭৩বিস্তারিত পড়ুন

খালেদা জিয়া ডাল-ভাত খাওয়াতেও ব্যর্থ হয়েছিলেন : প্রধানমন্ত্রী

সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সমালোচনা করে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখবিস্তারিত পড়ুন

টানা ৩ দিন দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়, হিট অ্যালার্ট জা‌রি

টানা ৩ দিন দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা বই‌ছে চুয়াডাঙ্গায়। তাপদা‌হের কার‌ণেবিস্তারিত পড়ুন

  • গবেষণায় বাংলাদেশে বিক্রি হওয়া শিশুখাদ্য সেরেলাক নিয়ে উঠে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য
  • স্বর্ণের দাম সব রেকর্ড ভাঙল
  • আগামীতে সবার অন্ন, বস্ত্র, শিক্ষা ও বাসস্থানের ব্যবস্থা করতে পারবো: প্রধানমন্ত্রী
  • শাওয়ালের চাঁদ দেখা যায়নি, ঈদ বৃহস্পতিবার
  • জাতীয় ঈদগাহে পাঁচ স্তরের নিরাপত্তার কথা জানালো ডিএমপি কমিশনার
  • শ্রদ্ধার ফুলে ভরে উঠেছে স্মৃতিসৌধের বেদি
  • চার দিনেরে সফরে ঢাকায় ভুটানের রাজা
  • মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস আজ
  • যেভাবে টানা ৬ দিনের ছুটি মিলতে পারে ঈদুল ফিতরে
  • বায়ু দূষণ: শীর্ষস্থানে বাংলাদেশ, দ্বিতীয় স্থানে পাকিস্তান
  • শ্রমিক অধিকার নিয়ে নালিশের নিষ্পত্তি নভেম্বরে: আইনমন্ত্রী 
  • সংগীত শিল্পী খালিদ আর নেই