বুধবার, এপ্রিল ২৪, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

কুসিকের সদ্য নির্বাচিত মেয়র সাক্কুকে খুঁজে পাচ্ছে না পুলিশ

কুমিল্লা সিটি করপোরেশনের সদ্য নির্বাচিত মেয়র মনিরুল হক সাক্কুর বিরুদ্ধে দুদকের করা মামলায় গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি হয়েছে। আর এর পর থেকেই তাকে খুঁজে পাচ্ছে না র‌্যাব, পুলিশসহ গোয়েন্দা সংস্থার সদস্যরা।

কুমিল্লার কোতয়ালি মডেল থানা এবং ডিএমপির গুলশান থানা পুলিশের হাতে এরই মধ্যে তার গ্রেপ্তারি পরোয়ানার কাগজ পৌঁছে গেছে।

গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারির পর থেকে সাক্কুর ২টি সেল ফোনের নম্বর বন্ধ পাওয়া যাচ্ছে, তাই তার অবস্থানের বিষয়ে এখনো অন্ধকারে আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা।

সাক্কু জামিন নিয়েছেন কিনা? আদালতে গেলে জামিন হবে তো? কখন শপথ নেবেন? গ্রেপ্তার হলে আদৌ জামিন হবে কিনা? কে হচ্ছেন কুসিকের প্যানেল মেয়র? নতুন করে দুদকের মামলা হচ্ছে কি না? এসমস্ত প্রশ্ন এবং গুঞ্জন এখন কুসিক নগরীতে।

সাক্কু কুমিল্লায় নেই এমন তথ্যের বিষয়ে আইনপ্রয়োগকারী সংস্থার সদস্যরা নিশ্চিত হলেও নিয়ম রক্ষার জন্য নগরীর সাক্কুর নানুয়াদিঘীর পাড়স্থ বাসভবনসহ সম্ভাব্য স্থানে নজরদারি বৃদ্ধি করা হয়েছে। আদালতে হাজির হয়ে সাক্কুর জামিন আবেদনের বিষয়টি বর্তমানে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে বলে তার ঘনিষ্ঠরা জানিয়েছেন।

এর আগে বুধবার বিকেলে ঢাকা থেকে ডাকযোগে দুদকের দায়েরকৃত মামলার গ্রেপ্তারি পরোয়ানা কুমিল্লার কোতয়ালি মডেল থানায় পৌঁছে।

এ বিষয়ে কোতয়ালি মডেল থানা পুলিশের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোহাম্মদ আবু সালাম মিয়া জানান, মনিরুল হক সাক্কুর বিরুদ্ধে দুদকের মামলার গ্রেপ্তারি পরোয়ানার কাগজ বুধবার ডাকযোগে থানায় এসেছে। এখন বিধি মোতাবেক পুলিশের পক্ষ থেকে তা তামিল করার চেষ্টা চলছে।

এদিকে এ বিষয়ে বক্তব্য জানতে সাক্কুর ব্যক্তিগত দুটি সেল ফোন নম্বরে একাধিকবার চেষ্টা করেও তা বন্ধ পাওয়া যায়।

তবে ঢাকায় অবস্থানরত সাক্কুর একাধিক ঘনিষ্ঠ একাধিক ব্যক্তি জানান, দুদকের যে মামলায় তার (সাক্কু) বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করা হয়েছে এর আগে তিনি উচ্চ আদালত থেকে সেই মামলায় স্থায়ী জামিনে রয়েছেন। তবুও আদালতের বিধি মেনে তিনি শিগগিরই জামিনের জন্য আদালতে যেতে আইনজীবীদের সঙ্গে পরামর্শ করছেন।

জানা যায়, জ্ঞাত আয় বহির্ভূত সম্পদ অর্জন ও তথ্য গোপন করার অভিযোগে ২০০৮ সালের ৭ জানুয়ারি ঢাকার রমনা থানায় দুদকের সহকারী পরিচালক শাহিন আরা মমতাজ বাদী হয়ে কুমিল্লা পৌরসভার তৎকালীন মেয়র মনিরুল হক সাক্কু ও তার স্ত্রী আফরোজা জেসমিন টিকলীর বিরুদ্ধে ২০০৪ সালের দুর্নীতি দমন কমিশন আইন ২৬ (২) ও ২৭ (১) তৎসহ দণ্ডবিধির ১০৯ ধারায় ঢাকার রমনা থানায় মামলা দায়ের করেন (নং- ১১)।

উল্লেখ্য, মঙ্গলবার এ মামলায় ঢাকা মহানগর দায়রা জজ আদালতের সিনিয়র বিশেষ জজ কামরুল হোসেন মোল্লা মামলার চার্জশিট আমলে নিয়ে সাক্কুর বিরুদ্ধে গ্রেপ্তারি পরোয়ানা জারি করেন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

টাকার বিনিময়ে স্ত্রীকে ধর্ষকদের হাতে তুলে দেন স্বামী, অতঃপর…

কুমিল্লায় ৫ হাজার টাকার বিনিময়ে স্ত্রীকে তিন ধর্ষকের হাতে তুলেবিস্তারিত পড়ুন

কুমিল্লায় ইয়াবাসহ জাসদের কেন্দ্রীয় নেত্রী আটক

কুমিল্লায় ইয়াবাসহ জাতীয় সমাজতান্ত্রিক দল-জাসদের কেন্দ্রীয় নেত্রী এবং কুমিল্লা সিটিবিস্তারিত পড়ুন

কুমিল্লায় সড়ক দুর্ঘটনায় মা-ছেলেসহ ৩ জন নিহত

কুমিল্লায় লরিচাপায় অটোরিকশা আরোহী মা-ছেলেসহ ৩জন নিহত হয়েছেন। আজ শুক্রবারবিস্তারিত পড়ুন

  • পিস্তলটি ১০ হাজার টাকায় ভাড়া নিয়েছিলেন !
  • কুমিল্লায় বাজারে আগুন, তালাবদ্ধ দোকানে শিশুর মৃত্যু
  • কুমিল্লায় চাচিকে নিয়ে ভাতিজা ‘উধাও’ অতঃপর….
  • কুমিল্লায় প্রবাসীর স্ত্রীকে গণধর্ষণ: গ্রেফতার ৪
  • কুসিক মেয়র সাক্কুকে শপথ পড়ালেন প্রধানমন্ত্রী
  • কুমিল্লায় ডিবি পুলিশের অভিযানে ৮ শত বোতল ফেন্সিডিল ৫ শত ইয়াবাসহ ২ জন আটক
  • স্ত্রীর সাথে কলহে মেয়েকে দত্তক, দুই মাস পর ফিরলো মায়ের কোলে
  • কুমিল্লায় বজ্রপাতে কিশোরের মৃত্যু, তিন ছাত্রী অজ্ঞান
  • কুমিল্লায় এক যুবককে ছুরিকাঘাতে হত্যা
  • কুমিল্লায় বাড়ি থেকে ডেকে নিয়ে যুবককে হত্যা
  • কুমিল্লায় সন্ত্রাসী হামলায় আহত যুবলীগ নেতার মৃত্যু