বৃহস্পতিবার, এপ্রিল ২৫, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

গা শিউরানো সেই ভিডিও: কাওরানবাজারের ঘটনা: ঘটতে পারে আপনার সঙ্গেও!

ঢাকা শহরের ফার্মগেট থেকে কাওরানবাজার মোড়। এই পথে গত এক মাসে কমপক্ষে ৫জন মারা গেছে। প্রত্যেকদিন একটা না একটা দুর্ঘটনা ঘটেই এখানে। চরম ব্যস্ত পথে উদভ্রান্ত হয়ে পথ পেরোতে যাওয়া পথচারীরা হয় দুর্ঘটনার নির্মম শিকার।

সড়কটির মাঝখানে ডিভাইডার আছে। সেখানে কাঁটাতারের বেড়াও দেয়া। তবে মাঝের কিছু জায়গায় একটু পর পর বেড়ার বাঁধন ছুটে গেছে। মূলত বেড়ার ফাঁক-ফোকর গলে সহজে রাস্তা পেরোতে গিয়ে মর্মান্তিক দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন পথচারীরা।

মহাসড়কগুলোয় ঘটা দুর্ঘটনাগুলোর কারণ আলাদা, কিন্তু ফার্মগেট-কাওরানবাজার এলাকার ওই পথে কীভাবে এই দুর্ঘটনাগুলো ঘটে তার কিছুটা বোঝা যাচ্ছে ভিডিওতে। পাশের একটি ভবনের (ওয়াসা ভবনের পাশে) সিসিটিভি থেকে নেওয়া এই ফুটেজ শনিবার (১৮ মার্চ) বিকাল চারটা ১০ মিনিট থেকে ১২ মিনিটের মধ্যে (একটু আগেপিছে হতে পারে)। এতে দেখা যায়, লাল-হলুদ পোশাক পরা ওই নারী দেশের অন্যতম ব্যস্ত এই সড়কে রাস্তা পার হতে চাচ্ছিলেন। তিনি হয়তো নিয়মিত এভাবেই এখান দিয়ে আসা-যাওয়া করেন- দেখে তেমনি মনে হয়। কিন্তু এভাবে রাস্তা পারাপার কী ধরনের পরিণতি ডেকে আনে, তা ভিডিওতে দেখা গেছে। যারা এ দৃশ্য সচক্ষে দেখেছেন এবং ভিডিওতে দেখেছেন- সবাই আফসোস করছেন তার জন্য। দোষ মাইক্রোচালকের নয়- এটাও পরিষ্কার। তবে, সড়ক ডিভাইডারের ছিঁরে যাওয়া, সরে যাওয়া নেট মেরামতের দায়িত্ব কার- সেটা নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন অনেকে।

কাওরানবাজার এলাকায় অফিস করা ব্যক্তিদের কেউ কেউ বলেন, এ বিষয়ে অতি দ্রুত সিটি কর্পোরেশনসহ সংশ্লিষ্ট সব মহলের পদক্ষেপ নিতে হবে। নইলে প্রতিদিন এমন ঘটনা ঘটছে এবং তা ঘটতে থাকবে, চোখের সামনে ঝরে যেতে থাকবে প্রাণ আর পাথরের দেবতার মতো তা রেকর্ড করতে থাকবে সিসিটিভি।

ঘটনাস্থলের পাশেই একটি নামি প্রতিষ্ঠানের সিনিয়র এক কর্মকর্তা এই সমস্যার সমাধান প্রসঙ্গে বললেন, পূর্ণিমা হলের সামনে যে আন্ডারপাস আছে সেখান দিয়ে পথচারীরা নির্বিঘ্নে পারাপার হতে পারে না হকারদের জ্বালায়। এছাড়া কাছেই যে কটি ফুটওভারব্রিজ আছে, সেগুলোও দখলে থাকে হকারদের। পথচারীদের নির্বিঘ্নে রাস্তা পারাপারের জন্য ফুটওভারব্রিজে এবং আন্ডারপাসে হকার বসতে দেওয়া যাবে না।

নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এই কর্মকর্তা আরও বলেন, তবে আন্ডারপাস ও ফুটওভারব্রিজ হকারমুক্ত করার আগে সড়কের মাঝে ডাবল করে লোহার শিক দিয়ে গ্রিল লাগাতে হবে। এটা খুবই জরুরি। এভাবে বসে বসে দুর্ঘটনা দেখা ভয়াবহ মানসিক পীড়নের ব্যাপার। আর যার দুর্ঘটনা ঘটে তার তো জীবনই শেষ অথবা পঙ্গু।

এখানে দুদিন আগের আরও একটি ভিডিও দেওয়া হলো। একই স্পটে আরেক নারী রাস্তা পার হতে গিয়ে পড়েন টেম্পুর তলায়। তাদের দুজনের পরিণতি জানা যায়নি। তবে দুর্ঘটনায় তারা যে ধরনের আঘাত পেয়েছেন তা ছিল ভয়াবহ- বেঁচে থাকা কঠিন।

পাঠকদের প্রতি আমাদের অনুরোধ রইলো, অন্তত নিজের নিরাপত্তার কথা ভেবে আপনারা সাবধানে রাস্তা পার হোন, এক্ষেত্রে ফুটওভারব্রিজ আন্ডারপাস, জেব্রাক্রসিং ব্যবহার করুন। আর ঢাকা সিটি (উত্তর) কর্তৃপক্ষ যেনো অন্যকিছুর আগে দ্রুত ওই রাস্তার মাঝের ডিভাইডারে অলঙ্ঘনীয় বেষ্টনী স্থাপন করুন- এমন দাবি জানালেন পাশের ভবনের এক কর্ম। চারী।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

রাজধানীর শিশু হাসপাতালে আগুন

রাজধানীর আগারগাঁওয়ে ঢাকা শিশু হাসপাতালে আগুন লেগেছে। আজ শুক্রবার দুপুরবিস্তারিত পড়ুন

বায়ু দূষণ: শীর্ষস্থানে বাংলাদেশ, দ্বিতীয় স্থানে পাকিস্তান

বায়ুদূষণ বিশ্বজুড়ে এক মহামারি আকার ধারণ করেছে। দক্ষিণ এশিয়ার তিনবিস্তারিত পড়ুন

ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি, তাড়াহুড়োয় ভুল হয়ে গেছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী

বাণিজ্য মন্ত্রণালয় থেকে খেজুরের দাম নির্ধারণ করে দেওয়ার বিজ্ঞপ্তিতে নিম্নমানেরবিস্তারিত পড়ুন

  • রাজধানীতে হাতিরপুলের আগুন নিয়ন্ত্রণে
  • হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
  • রাস্তায় ইফতার করলেন ডিএমপি কমিশনার
  • অবশেষে ডিএনএ পরীক্ষায় জানা গেল অভিশ্রুতি নাকি বৃষ্টি
  • তিন অপহরণকারী আটক, অপহৃত শিশু উদ্ধার !
  • ধর্ষণ করার আগে ছাত্রীটিকে দল বেঁধে মারধর করল
  • কখনো অঝর ধারায়, কখনো বা থেমে থেমে বৃষ্টি, ভোগান্তি সারাদিন
  • অধরা সিদ্দিকুরের দুর্দশায় দায়ী পুলিশরা
  • রাজধানীতে র‌্যাবের সঙ্গে ‘বন্দুকযুদ্ধে’ আহত ২
  • মতিঝিলে জনতা টাওয়ারে আগুন
  • মিরপুর ও আশপাশের এলাকায় আজ ১০ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না
  • এই দুর্ভোগের শেষ কবে?