শুক্রবার, এপ্রিল ২৬, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

দিনে পাঁচ-ছ’বার বালি খেয়েও সুস্থ আছেন

দিনে পাঁচ-ছ’বার দু’মুঠো করে বালি খান তিনি। বিগত ৬৩ বছর ধরে নিয়মিত বালি খেয়ে আসছেন বারাণসী ভারতের নিবাসী কুসমাবতী। এই বিচিত্র অভ্যাসের কারণে তার শরীর অসুস্থ হওয়ার কথা থাকলেও উল্টো নীরোগ আছেন তিনি।সমবয়সী অন্য যে কোনো বৃদ্ধ বা বৃদ্ধার তুলনায় অনেক শক্তপোক্ত দেহ কুসমাবতীর। শরীরে এখনও থাবা বসাতে পারেনি জরা কিংবা অন্য কোনো বার্ধক্যজনিত রোগ। এখনও কৃষি কাজ করেন সকাল-সন্ধ্যা।

কিন্তু কুসমাবতী নামের এই মহিলার এমন সুস্বাস্থ্যের রহস্যটা কী? তার নিজের দাবি, প্রতিদিন নিয়মিত বালি খাওয়ার অভ্যাসই তার এই বার্ধক্যরূপী তারুণ্যের মূলে।

শুনতে যতই অদ্ভুত লাগুক, বারাণসী নিবাসী কুসমাবতী বিগত ৬৩ বছর ধরে নিয়মিত বালি খেয়ে আসছেন। দিনে পাঁচ-ছ’বার দু’মুঠো করে বালি খান তিনি।

কিন্তু কেন এমন অদ্ভুত অভ্যাস? কুসমাবতী দেবী জানালেন, তাঁর বয়স যখন বছর পনের, তখন এক বার দুরারোগ্য পেটের অসুখে শয্যাশায়ী হয়ে পড়েন তিনি। কোনো এক আত্মীয় পরামর্শ দেন, বালি খেলেই রোগমুক্তি ঘটবে। পরামর্শ শিরোধার্য করে বালি খেতে শুরু করেন কুসমাবতী। কয়েক দিনের মধ্যেই সেরে যায় রোগ। সেই শুরু। তারপর ৬৩ বছর কেটে গিয়েছে, কিন্তু বালি খাওয়ার অভ্যাস কুসমাবতী ছাড়েননি।

তার ধারণা, বালির মধ্যে এমন‌ কোনো গুণ রয়েছে, যা তাকে সুস্থ থাকতে সাহায্য করে। কারণ, তার দাবি, নিয়মিত বালি খাওয়ার ফলেই এই বয়সেও একেবারে সুস্থ রয়েছে তার দেহ।

কিন্তু বালি খেতে ঘেন্না করে না? কুসমাবতী জানান, ‘তা কেন! বরং বালি খেতে বেশ ভালোই। অনেকটা নুন-চিনির মিশ্রণ যেমন হয়, তেমনই নোনতা-মিষ্টি স্বাদ হয় বালির।’

কুসমাবতীর বাড়ির লোকেরা আপত্তি করেন না? বৃদ্ধার ছেলে রমেশ বললেন, ‘আপত্তি করব কেন? ছোটবেলা থেকেই তো মা-কে বালি খেতে দেখছি। আর কোনোদিন তো এর জন্য মায়ের শরীর খারাপ হয়েছে বলে দেখিনি। আর মা যে শুধু বালিই খান, তা তো নয়। অন্যান্য খাবারদাবারের পাশাপাশি কয়েক মুঠো বালিও খেয়ে নেন, অনেকটা ওষুধের মতোই। মায়ের বিশ্বাস, বালি খেলে শরীর ভালো থাকে। সেই বিশ্বাস যদি সত্যি হয়, তা হলে বালি খাওয়ায় বাধাই বা দেব কেন আমরা!’

তা রমেশ নিজেও মায়ের দেখাদেখি বালি খাওয়া শুরু করেন না কেন? রমেশ হেসে বলেন, ‘আরে না না। ও সব আমাদের কম্ম নয়। মা খেতে পারেন, কারণ মায়ের নিশ্চয়ই কোনো আলাদা ক্ষমতা রয়েছে। আমরা বালি খেলে অসুস্থ হয়ে পড়ব।’

রমেশ যা-ই বলুন, কুসমাবতীর ধারণা, নিয়মিত বালি খেলে শরীরের উপকার বৈ অপকার হয় না। এই ৭৮ বছর বয়সেও তাই মু‌ঠো মুঠো বালি গলাধঃকরণ করে চলেছেন তিনি।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

এটিএম থেকে টাকার পরিবর্তে কী বের হচ্ছে?

এটিএম বুথের মেশিন থেকে টাকাই তো বের হওয়ার কথা। কিন্তুবিস্তারিত পড়ুন

৩৩ বছরে ছুটি নিয়েছেন মাত্র একদিন

১৯৪০-এ ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নার্সিংয়ে হাতেখড়ি। দু’টি বিশ্বযুদ্ধ, ২৪ বার প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

লজ্জায় লাল হয়ে যায় পাখিও

লজ্জা পেলে শুধু মানুষের মুখই লাল হয়ে যায় তা কিন্তুবিস্তারিত পড়ুন

  • দুই হাতের হৃদয়রেখা মিলে গেলে কি হয় জানেন?
  • ৩২১ থেকে ওজন কমিয়ে ৮৫!
  • রং নম্বরে প্রেম, বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি ঝলসে যাওয়া মুখ
  • পানিতে ভেসে উঠলো অলৌকিক হাত!
  • ১৫ বছরে একবার ফোটে ‘মৃত্যুর ফুল’
  • চা বিক্রেতা এখন ৩৯৯ কোটি টাকার মালিক
  • একটি মাছের বিষে মারা যেতে পারে ৩০ জন
  • মোবাইল কিনতে ছয় সপ্তাহের শিশুকে বিক্রি
  • পরকীয়ায় জড়াচ্ছে নারীরা প্রধান যে তিনটি কারণ নেপথ্যে
  • ২৪০০ কেজি খিচুড়ি রান্না হয় যেখানে দৈনিক !
  • পরীক্ষায় ফেল করলেই বিবাহ বিচ্ছেদ
  • কান্না থামছিল না তাঁরঃ ‘বাবা আমি আসছি’ বলে লাশ হলেন তরুণী