শুক্রবার, এপ্রিল ২৬, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

মেয়র আনিসুল হক: মশা নিয়ে আজ আমার সুইসাইড করার অবস্থা

মশা নিয়ে মন্তব্যের জেরে তোপের মুখে আছেন ঢাকা উত্তর সিটি করপোরেশনের মেয়র আনিসুল হক। তিনি আক্ষেপ করে বলেন, ‘জলাশয়ে মশা নিয়ে আজকে আমার প্রায় সুইসাইড করার অবস্থা। আমি কী না কী বলেছি। সব জায়গায় মশা মারার অধিকার আমার নেই। জলাশয়ের মশা মারতে বলেন, বাড়ির মধ্যে মারতে বলেন, আইনগত প্রতিবন্ধকতা রয়েছে।’

শনিবার সন্ধ্যায় গুলশান-২এর ডিএনসিসির মূল কার্যালয়ে ‘ঢাকা: মেমোরি অর লস্ট’ বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে মেয়র এসব কথা বলেন। অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি ছিলেন ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।

‘কোনো ধরনের মহামারির জন্য ডিএনসি দায়ী না এবং বাড়িতে বাড়িতে গিয়ে মশারি টানিয়ে দিতে পারি না’ শুক্রবার এক অনুষ্ঠানে এমন মন্তব্য করেন মেয়র আনিসুল হক। এই মন্তব্যের জেরে তীব্র নিন্দা ও সমালোচনার মুখে পড়েন মেয়র। শনিবার সকালে মশক নিধনে আয়োজিত এক র‌্যালির আগে সাংবাদিকদের কাছে শুক্রবারের সেই বক্তব্যের জন্য দুঃখ প্রকাশ করেন আনিসুল হক।

সেই বক্তব্যের ব্যাখ্যা দিয়ে মেয়র বলেন, ‘আসলে যেভাবে বলতে চেয়েছি সেভাবে হয়তো বলতে পারিনি। আমরা বলেছিলাম যে, বাড়ির ভেতরে ঢোকার অধিকার আমাদের নেই। আমরা কাউকে আঘাত করতে চাইনি, কেউ আঘাত পেয়ে থাকলে আমি দুঃখিত। আমরা চিকুনগুনিয়া প্রতিরোধের চেষ্টা করছি। সমস্ত শক্তি নিয়ে মাঠে নেমেছি।’

সন্ধ্যার অনুষ্ঠানে সেই প্রসঙ্গ টেনে মেয়র বলেন, ‘খাল পরিষ্কার করতে গিয়ে দেখি খাল আমার না। এইযে আজকে দেখি অনেক কথা হচ্ছে, লেক পরিষ্কার করার কথা বলা হচ্ছে, অথচ সেখানে আমার কোনো অধিকার নেই।’

মেয়র বলেন, ‘আজকে শহর গড়ার কথা এসছে। শহর গড়ার দায়িত্ব দেয়া হয়েছে ঠিকই, কিন্তু শহর গড়তে যে মাস্টার প্ল্যান করা, সেটি করার মতো অবস্থা ঢাকা শহর নেই।’

আনিসুল হক বলেন, ‘ঢাকা শহরকে সুন্দর তিলোত্তমা বানানো একেবারেই মুশকিল। মোটমুটি যদি কোনোভাবে দাঁড় করানো যায়, সেভাবেই চেষ্টা করছি। গত দুই বছরে দেখেছি, আমি যে প্রতিষ্ঠানে কাজ করি এই জায়গাটিতে একজনও আর্কিটেক্ট নাই। নিজেদের টাকায় শহর গড়ার জন্য ছয়জন আর্কিটেক্ট রেখেছি।’

মেয়র বলেন, ‘মেয়র অফিস এখন আর সাংস্কৃতিক অফিস নয়, মেয়র অফিস এখন একটা হাই প্রোফাইল মাফিয়া অফিস। শহর গড়ার দায়িত্ব মাননীয় প্রধানমন্ত্রী দিয়েছেন। কিন্তু দায়িত্ব নিয়ে দেখি ইটস নট আ ইজি জব। প্রথমত রাস্তা ঘাট ঠিক করতে হয়, ড্রেন ঠিক করতে হয়।’

আনিসুল হক বলেন, ‘রাস্তাঘাট যখন ঠিক করতে যাই তখন দেখি রাস্তা ঘাট যারা দখল করে আছেন তারা অনেকের চেয়ে অনেক বেশি শক্তিশালী। যেমন: গাবতলীর আমীনবাজারে ৫০ বছর ধরে আমাদের ৫২একর জমি দখল করে রেখেছে। গত সপ্তাহে বলা হলো যাবো। বলল সাবধান গোলাগুলি হতে পারে। সেখানে আমরা গত চার পাঁচ মাসে প্রায় ৩৭ একর জমি উদ্ধার করেছি। এরকম অনেক জায়গাই ৪০/৫০ বছরের দখলে আছে।’

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

থাইল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী

ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজবিস্তারিত পড়ুন

তিন বিচারপতি আপিল বিভাগে নিয়োগ পেলেন

সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে ৩ বিচারপতি নিয়োগ দিয়েছেন রাষ্ট্রপতি। তারাবিস্তারিত পড়ুন

বাংলাদেশের আকাশে দেখা যাচ্ছে গোলাপি চাঁদ

বিশ্বের বিভিন্ন প্রান্তের আকাশে দেখা মিলছে গোলাপি চাঁদের। বিশেষ রঙ্গেরবিস্তারিত পড়ুন

  • মিয়ানমার থেকে দেশে ফিরলেন ১৭৩ বাংলাদেশি
  • বাংলাদেশ-কাতারের মধ্যে ১০ চুক্তি ও সমঝোতা স্মারক সই
  • বেনজীরের বিরুদ্ধে দুদকে ব্যারিস্টার সুমনের অভিযোগ 
  • ট্রেনে কাটা পড়েছে আনু মুহাম্মদের পায়ের সব আঙুল
  • দেশের কৃষক বাঁচার জন্য যা প্রয়োজন সেটাই করবে সরকার: কৃষি মন্ত্রী
  • সারাদেশে ৩ দিনের হিট অ্যালার্ট জারি
  • বজ্রসহ বৃষ্টির পূর্বাভাস, থাকতে পারে টানা ৩ দিন
  • লিটার প্রতি ১০ টাকা বাড়ল সয়াবিন তেলের দাম
  • খালেদা জিয়া ডাল-ভাত খাওয়াতেও ব্যর্থ হয়েছিলেন : প্রধানমন্ত্রী
  • টানা ৩ দিন দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা চুয়াডাঙ্গায়, হিট অ্যালার্ট জা‌রি
  • গবেষণায় বাংলাদেশে বিক্রি হওয়া শিশুখাদ্য সেরেলাক নিয়ে উঠে এল চাঞ্চল্যকর তথ্য
  • স্বর্ণের দাম সব রেকর্ড ভাঙল