শনিবার, এপ্রিল ২০, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

লুদমিনা জেরিনের সাথে সাফাতের প্রেম, বিয়ে ও ডিভোর্সের ইতিকথা!

সিলেটের গোলাপগঞ্জের দিলদার আহমেদ সেলিমের ছেলে সাফাত আহমেদ। পুরান ঢাকায় শাড়ি ব্যবসা করতেন দিলদার আহমেদ। সেই আপন শাড়ি থেকেই পরে আপন জুয়েলার্স। বাসা ছিল বারিধারা এলাকায়। সেখানেই ১৯৯২ সালের ২৮শে মার্চ জন্ম সাফাত আহমেদের।

বর্তমানে গুলশান-২ এর আপন ঘর নামের দুই নম্বর বাড়িটি তাদের। দিলদার আহমেদ ও নিলুফার জেসমিনের দুই সন্তানের মধ্যে সাফাত আহমেদ বড়, ছোট ছেলে ১১ বছর বয়সী রিফাত আহমেদ। ওই বাড়িতেই পরিবারের সঙ্গে থাকতো সাফাত।

স্বজনরা জানান, উত্তরাধিকারসূত্রেই কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা পেয়ে যায় সাফাত। সাফাতকে ভর্তি করা হয়েছিল ঢাকা ইন্টারন্যাশনাল স্কুলে (আইএসডি)। প্রতি বছর তার লেখাপড়ার জন্য প্রায় ৩০ লাখ টাকা ব্যয় করতেন দিলদার আহমেদ। টাকা ব্যয় করলেও স্বজনরা মনে করে সঠিক শিক্ষা দেয়া হয়নি তাকে। এ লেভেল পাস করার আগেই সাফাত হয়ে উঠে বেপরোয়া। মা-বাবার অবাধ্য হয়েই চলাফেরা করতো। ওই সময়েই বিভিন্ন পার্টিতে অংশ নেয়া শুরু।

বিত্তশালীদের বখে যাওয়া সন্তানরা হয়ে যায় তার বন্ধু। ওই বয়সেই মদের বারে যাওয়া শুরু। বনানীর ব্লু মুন বারে আসা-যাওয়া ছিল সাফাত ও তার বন্ধুদের। রাত ১১টার পর প্রায়ই গাড়ি নিয়ে বাইরে বের হওয়া ছিল তার অভ্যাস। প্রায়ই বান্ধবীদের নিয়ে লং ড্রাইভে বের হতো।

কখনও কখনও প্রতিযোগিতা করে গাড়ি চালাতো। ছোটবেলা থেকে গড়ে উঠা এই বেপরোয়া, অবাধ স্বাধীনতা ক্রমেই বাড়তে থাকে। তার উগ্র ব্যবহারের শিকার হতো বাড়ি ও শো-রুমে কর্মরতরা।

২০১১ সালে নর্থ সাউথ বিশ্ববিদ্যালয়ে বিবিএ কোর্সে ভর্তি হয় সাফাত। ওই সময়ে ক্লাসমেট লুদমিনা জেরিনের সঙ্গে প্রেমের সম্পর্ক গড়ে উঠে তার। ২০১৩ সালে পরিবারের সবার অজান্তে লুদমিনা জেরিনকে বিয়ে করে সাফাত। যদিও এর আগে দুটি বিয়ে হয়েছিল লুদমিনা জেরিনের।

বিয়ের পর আর বিবিএ সম্পন্ন করা হয়নি। দুজনেই চলে যায় আমেরিকা। তিন মাস আমেরিকা থাকার পর দেশে ফিরে তারা। ততদিনে বিয়েটা মেনে নিয়েছে সাফাতের পরিবার। আনুষ্ঠানিকভাবে লুদমিনা জেরিনকে ঘরে তোলার আয়োজন চলছে। একটি রেস্টুরেন্টে অনুষ্ঠান। সবকিছু ঠিকঠাক। এর মধ্যেই ঘটে ঘটনা। সাফাতের ফোনে বান্ধবীদের ক্ষুদেবার্তা।

এ নিয়ে দুজনের বাকবিতণ্ডা। সাফাত মদ্যপ। মারধর করে লুদমিনা জেরিনকে। অবশ্য একই কারণে এর আগেও বিভিন্ন সময়ে স্ত্রী লুদমিনা জেরিনকে মারধর করেছে সাফাত আহমেদ। ব্যস পরদিন সকালে সাফাতের বাসা ছেড়ে মায়ের উত্তরার বাসায় চলে যান লুদমিনা জেরিন। তারপর বিয়ের আনুষ্ঠানিকতা হবে দূরে থাক। বদলে যায় দৃশ্যপট। সাফাতকে ডিভোর্স দেন লুদমিনা জেরিন।

সূত্রমতে, ২০১০ সালের পর থেকে সবসময়ই কোনো মেয়ের সঙ্গে ঘনিষ্ঠ সম্পর্ক ছিল সাফাতের। লুদমিনা জেরিনের সঙ্গে ডিভোর্সের পরও থেমে থাকেনি সাফাত। মেয়ে বন্ধু, মদ ও হোটেলের কক্ষে কাটতো তার সময়। কখনও কখনও চলে যেত দেশের বাইরে।

থাইল্যান্ডে বাসা রয়েছে তাদের। সেখানেই বেশি যেত সাফাত। মাসে অন্তত দুই বার দেশের বাইরে যেত। স্বর্ণের ব্যবসার নাম করে বারবার ভারতে গেলেও সেখানে বিভিন্ন হোটেলে, বারে নিয়মিত আড্ডা দিত।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস আজ

আজ মঙ্গলবার (২৬ মার্চ) ৫৪তম মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস।বিস্তারিত পড়ুন

সংগীত শিল্পী খালিদ আর নেই

জনপ্রিয় সংগীত শিল্পী চাইম ব্যান্ডের ভোকাল খালিদ ইন্তেকাল করেছেন (ইন্নালিল্লাহিবিস্তারিত পড়ুন

রাজধানীতে হাতিরপুলের আগুন নিয়ন্ত্রণে

রাজধানীর হাতিরপুলে কাঁচাবাজার সংলগ্ন ‘রাজ কমপ্লেক্স’ ভবনের দ্বিতীয় তলায় লাগাবিস্তারিত পড়ুন

  • কোস্ট গার্ডকে ত্রিমাত্রিক বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলা হবে: প্রধানমন্ত্রী
  • প্রধানমন্ত্রীর প্রেস সচিব ইহসানুল করিম আর নেই
  • তিশা থেকে জয়া আহসান, কপালে বাঁকা টিপের সেলফির রহস্য কী?
  • বাংলাদেশে ৫০ হাজার টন পেঁয়াজ রপ্তানির অনুমতি দিয়েছে ভারতের বাণিজ্য ও শিল্প মন্ত্রণালয়।
  • গাজায় এক দিনে নিহত আরও ১৯৩
  • বিপিএল চ্যাম্পিয়ন তামিমের ফরচুন বরিশাল
  • বেইলি রোডের ভবনটিতে রেস্তোঁরা করার অনুমোদন ছিল না: রাজউক
  • পরিচয় জানা গেছে মর্গে থাকা শিশুটির
  • ‘দগ্ধদের চিকিৎসায় টাকা পাঠিয়েছেন প্রধানমন্ত্রী’
  • ট্র্যাজেডি: শেষ ফোন কলে বাবাকে নিমু বলেছিল–‘আমাকে বাঁচাও, আমি আটকা পড়েছি’
  • সপরিবারে ইতালি যাওয়া হলো না মোবারকের, আগুনে শেষ হয়ে গেল পরিবারের সবাই
  • বেইলি রোডে অগ্নিকাণ্ডে আহতদের চিকিৎসার ভার সরকারের: স্বাস্থ্যমন্ত্রী