শুক্রবার, এপ্রিল ১৯, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

শিশুর বেড়ে উঠার পথে বাঁধা যেসব বিষয়

শিশুরা ফুলের মত পবিত্র। আর কাঁচামাটির মতো এদের গড়ন। এদের যেই আকৃতি দেওয়া হবে এরা তেমনই আকৃতি ধারণ করবে। সুশিক্ষা থেকে শুরু করে আদব কায়দা, চলাফেরা সব কিছুই শিশুরা শিখে থাকে কাছের মানু্ষের কাছে। তাদের কোমলমতি মন অনেক কিছুই বোঝেনা। যার কারণে তাদের নানাভাবে বোঝাতে হয়। কিছু কিছু শিশু বড়দের পাওয়া আদর ভালোবাসা পেয়ে বড় হয় আর কিছু শিশু কিছুই না। বাড়িতে থাকা আয়া বা বুয়া হয়ে থাকে এদের সারাদিনের সঙ্গী। যা শিশুর বেড়ে ওঠার পথে নানাভাবে বাঁধা দেয়।

নিজের মতামত শিশুর ওপর চাপিয়ে দেওয়া
মনে রাখবেন শিশুরা খুব কোমলমতি হয়ে থাকে। তাদের মনে কোনো কিছু আঁচড় কেটে গেলে তা আর কখনো ভোলে না। তা তাকে মনে মনে কষ্ট দেয়। তাই আপনার মত তার ওপর চাপানোর আগে ভেবে দেখুন এতে তার উপর কেমন প্রতিক্রিয়া হবে। আপনি বড় বলে সব বিষয় তার ওপর চাপাতে পারেন না। তার সাথে কথা বলুন তার কাছে জানতে চান যে আপনি তাকে যা করতে বলছেন তাতে সে খুশি কী না? আর বিষয়টি খুব গুরুত্বপূর্ণ হলে তাকে বুঝিয়ে বলুন।

পর্যাপ্ত দেখাশুনা
শিশুর সঠিক ভাবে বেড়ে উঠার পথে সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে পর্যাপ্ত দেখাশুনা। আপনি যখন আপনার সন্তানকে কারো কাছে রেখে অফিস কিংবা নানা কাজে যাবেন তার সাথে আপনার যোগাযোগ কমে যাবে। সে আপনার সাথে সব কথা ভাগাভাগি করতে চাইবেনা। আপনার আর তার মাঝে দূরত্বের সৃষ্টি হবে। যা আপনার কাছে থেকে আপনার সন্তানকে দূরে নেওয়া ছাড়াও তাকে খারাপ দিকে নিয়ে যাবে।

হুমকি
শিশু খেতে না চাইলে কিংবা পড়তে বসতে না চাইলে তাকে মা অথবা বাবা নানা ভাবে হুমকি দিয়ে থাকেন। ধরুন শিশুটি খেতে চাইছেনা, তাকে বলা হলো তার পছন্দের খেলনাটি ভেঙে ফেলা হবে। আবার পড়তে না চাইলে বলা হয় তোমাকে বোডিংয়ে পাঠিয়ে দেবো। যা শিশুটির মনে যেমন ভয়ের সৃষ্টি করে সেইসঙ্গে তাকে শেখায় যে কাউকে দিয়ে কোনো কাজ করাতে গেলে তাকে ভয় দেখাতে হবে। আর এই ভুল শিক্ষা শিশুটির মানসিকতা নষ্ট করতে শুরু করে। তাই শিশুকে কখনো ভয় দেখিয়ে কাজ করাবেন না। আদর দিয়ে ভালোবাসা দিয়ে বুঝিয়ে বলুন।

তাকে অপমান করা

আপনার শিশুতো অনেক ভালো পড়ালেখায়, আমার বাচ্চাটাতো কিছুই পারেনা- এমন ধরণের কথা অনেকসময় বলা হয় শিশুর সামনেই। আর পরিবারের সবাই শিশুটিকে বকাবকি করে তার না পারা কাজের জন্য। আপনার শিশুটি হয়তো পড়ালেখায় খুব ভালোনা কিন্তু সে হয়তো গানে, নাচে, আবৃত্তিতে খুব ভালো। সেসব নিয়ে কথা বলুন। তাকে উৎসাহ দিন। তাকে এভাবে সবার মাঝে দমিয়ে রাখবেন না।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

শিশুর স্কুল থেকে শেখা বদভ্যাস থামাবেন যেভাবে

স্কুল থেকে শিশুরা জীবনের দিকনির্দেশনা পেয়ে থাকে। প্রয়োজনীয় বিভিন্ন নিয়মকানুনবিস্তারিত পড়ুন

শিশুকে ‘ডব্লিউ পজিশনে’ বসতে বারণ করুন

শিশুদের বসার অন্যতম একটি ভঙ্গিমা হচ্ছে ‘ডব্লিউ পজিশন’। এক্ষেত্রে তারাবিস্তারিত পড়ুন

ছুটিতেও চলুক জ্ঞানচর্চা

সন্তানের স্কুলের ছুটি হয়ে গেছে। এইসময় তাকে নিয়মের মধ্যে নাবিস্তারিত পড়ুন

  • রাতে জন্ম নেয়া শিশুরা কেন ব্যতিক্রম? জেনে নিন
  • রাতে জন্মানো শিশুরা যেমন হয়
  • ধুলায় বাড়ছে শিশুর কাশি; কী করবেন?
  • বিশেষ যত্নে বড় করুন প্রতিবন্ধী শিশুকে
  • আপনার যে ভুলে সন্তান ক্লাসে অমনোযোগী!
  • যেভাবে আপনার কন্যা শিশুটির ক্ষতি করছে এ যুগের খেলনা
  • ‘আমি স্বাধীনতা দেখমু, আমি যুদ্ধ করুম’
  • শীতে শিশুর প্রস্তুতি
  • শিশুর নাকে পানি ঝরার সমস্যায় কী করবেন?
  • শীতে নবজাতকের যত্নে কী করবেন
  • ঋতুবদলের সময় শিশুদের একদিন পরপর গোসল করান
  • শিশু যৌন নিপীড়ন প্রতিরোধ: আপনার শিশুকে যে জিনিসগুলো অবশ্যই শেখাতে হবে