শুক্রবার, এপ্রিল ১৯, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

সাজেদা হকের গল্প || নেশা

ভীষণ সুদর্শন সৌম্য। শরীর না মোটা, না চিকন। ধবধবে ফর্সা গায়ের রং। বেটেও না আবার বেশি লম্বাও না। গলার স্বর বেশ মিষ্টি। হাসেনও দারুণ। কাজ করেন প্রতিষ্ঠিত একটি পত্রিকায়।

বাসায় সুন্দরী বউ, আছে একটি পরীর মতো মেয়ে আর রাজপুত্রের মতো ছেলে। সুখী পরিবারের সবচেয়ে ভালো উদাহরণ সৌম্য আর সৌম্যের সংসার। এক কথায় বলা চলে নাম, যশ আর খ্যাতি সবই আছে যার, তার নাম সৌম্য।

সৌম্যের একটাই দোষ। মেয়ে প্রীতি। অবশ্য হিসেব করে মেয়েদের সাথে মেশে সে। তার একটা স্ট্যান্ডার্ড আছে। তা ছাড়া এই যে নাম আর যশ এটাও তো টিকিয়ে রাখতে হবে- এজন্য এসব ক্ষেত্রে ভীষণ সাবধানী সে।

কৌশলেও ব্যতিক্রম সৌম্য। তোমাকে আমার ভালো লাগে, চলো বিছানায় যাই- এমন সস্তা বাক্য সে কখনই ব্যবহার করেনি। বরং অবলম্বন করেন এমন কৌশল, যে কৌশলে আজ পর্যন্ত কোন মেয়ে তার বিরুদ্ধে ধর্ষণ বা সম্পর্কে দাবি নিয়ে অভিযোগ করতে পারেননি। তার ক্লিন ইমেজে কোনো দাগ লাগেনি এক ফোঁটাও।

মাঝে মাঝে যখন অন্যদের বোকামির খবর শুনতে পান, তখন মনে মনে হাসেন সৌম্য। আর ভাবেন কত হাদারাম এইগুলো। সামান্য একটা মেয়েকেও সামলাতে পারেন না। আরে বাবা, এসব ঘটনা বাইরের লোক জানবে- এমন পরিস্থিতি তৈরিই বা হবে কেন?

যাই হোক, আজ তার আয়োজন আছে। যে কোনো মুহুর্তে আসতে পারে মৌমিতা। সে ঠিকানা দিয়েছে। এখন অপেক্ষা করছে লালমাটিয়ার একটি প্রকাশনা প্রতিষ্ঠানে। এটা অবশ্য তার একার নয়, দুই বন্ধু মিলে ভাড়া নেয়া। তবে একটা রূম তার একার। রুমের একপাশে একটি টু সিটেট সোফা, পেছনে একটা বুকসেলফ, সামনে টেবিল ও টেবিলের সামনে দুটো চেয়ার। এই রুমটির বিশেষ সুবিধা হলো, এটাচ বাথরুম। ছোট একটা বারান্দাও আছে। এখানেই সে অপ্রিয়-প্রিয় কাজগুলো করে।

রুমটা একটু ঠিকঠাক করে নিয়ে, পিয়ন ছেলেটাকে ডাকল, সুমন।
-জ্বি স্যার।
-শোন, এক প্যাকেট বিরিয়ানি নিয়ে আয়। আর শোন, চিকেন বল আনিস দুই কাঠি। জানিস তো, কোথা থেকে আনতে হবে?
-জ্বি, স্যার।
-দেরি করিস না। তাড়াতাড়ি আসবি, বুঝলি! এবার যা।

সুমন বের হয়ে যায়। দরজাটা একটু আলগা লাগিয়ে দেয়। দিয়ে টেবিলের নিচ থেকে একটা বোতল বের করে, দ্যাখে ঠিক আছে কি না। নাকের কাছে নিয়ে একটু গন্ধ শোকে। না, সব ঠিক আছে।

এবার দুটো গ্লাস বের করে। দ্যাখে ময়লা। নিজেই বাথরুমের বেসিনে রেখে ধুয়ে পরিস্কার করে। এনে টেবিলের ওপরে রাখেন। হাতটা তোয়ালে দিয়ে পরিস্কার করেই টেলিফোনটা হাতে নেয়। এবার ডায়াল করে-
-হ্যালো, কই আপনি? ওকে, চলে আসেন। আপনি তো কাছাকাছি চলে এসেছেন। ওকে, আমি ওয়েট করছি।

ফোনটা রেখে, চোখের চশমাটা খুলে ভাবছে মৌমিতার কথা। এই মেয়েটাকে সৌম্য প্রথম দেখেছে একটা এনজিওতে। প্রথম দেখাতেই মেয়েটাকে যতটা না দেখতে সুন্দর, তার চেয়ে বেশি আবেদনময়ী মনে হয়েছে। আর সাবলীলভাবে কথা বলার ভঙ্গিটা ভীষণ পছন্দ সৌম্যের। একটা আপন আপন গলায় কথা বলে মেয়েটা। এমনভাবে কথা বলে যে, না বলা যায় না।

শ্যাম বর্ণ। গড়নটা একটু মোটা। কিন্তু যখন প্রথম দেখেছিল তখন অতটা মোটা ছিল না। কোনো কোনো এনজিওতে মিডিয়া কমিউনিকেশনের কাজ থাকে। এমন একটা কাজই করতো মেয়েটা। যতবারই ফোন দিয়েছে, ততবারই তাকে সে অনুষ্ঠানে যেতে হয়েছে। অন্য কাউকে পাঠাতেই পারেনি। এটা সেই এনজিওর প্রতি ভালোবাসা থেকে নয়, বরং মৌমিতার প্রতি এক অবাধ্য আকর্ষণ বলতে পারেন।

কিন্তু মৌমিতাকে কখনও এটা বুঝতে দেয়নি সৌম্য। এর আগে যতবার দেখা হয়েছে, ততবার ভদ্রতাসুলভ আচরণ করেছে। হাসিমুখে কথা বলেছে। না বেশি আগ্রহ, না কম একদম ব্যালান্স করে আচরণ করেছে মৌমিতার সাথে।

কিছুদিন আগে হঠাৎ করে ফেসবুকে মৌমিতার সাথে আবারো কথা হয় সৌম্যের। মাঝে বয়ে গেছে দীর্ঘদিন। এখনো সেই এনজিওতেই কাজ করেন মৌমিতা। কথায় কথায় জানালেন, এখন পর্যন্ত এক ফোঁটা অ্যালকোহল পান করেননি তিনি।

শুনে প্রথমে বিশ্বাসই করেনি সৌম্য। বলল-
-বলেন কি?
-হ্যাঁ।
-তাহলে কি আমি একদিন আয়োজন করবো? আসবেন?
-দাদা, আপনি আয়োজন করবেন?
-হ্যাঁ করবো, কেন, আপনার আপত্তি আছে?
-না, আপত্তি নাই। তবে ভাবছি, প্রথমবার খাবো-প্রতিক্রিয়া কি হয়, কেমন হয়—
-ওসব আপনাকে চিন্তা করতে হবে না। আমি সামলে নেবো সব। আমার ওপর বিশ্বাস আছে তো আপনার?
-হুম, তা আছে। কোথায় আর কবে আসব বলেন?
– আপনার তো শুক্র, শনিবার বন্ধ, তাই না?
-হুম।
-তাহলে শনিবার চলে আসেন। সকালের দিকে। অ্যাড্রেস দিয়ে দিচ্ছি।
-ওকে, বস। দেখা হচ্ছে তাহলে। আমি ঠিক ঠিক চলে আসবো।
আজ সেই শনিবার। আসছে মৌমিতা। দরজায় কড়া হঠাৎ।
-এই কে?
-স্যার, আমি সুমন।
-আয়, সব নিয়ে এসেছিস।
-জ্বি, স্যার।
-ঠিকাছে, সব টেবিলের ওপর রাখ। এই জগে খাবার পানি দিয়ে যা। আজ তোর ছুটি।
-জ্বি, স্যার।
সুমন পানির জগ ভরে রুমে রেখে চলে গেলো। প্রায় দশ মিনিট পর আবারো ফোন হাতে নিল সৌম্য। হাতে নিতেই দেখল মৌমিতাই কল দিয়েছে।
-কই আপনি?
-আপনি কি গেটে?
-হুম।
-ওকে, আমি আসছি বলে নিজে গেট খুলে দিতে বের হলো।
-আসুন, আসুন। এখানে আসতে কোনো সমস্যা হয়নি তো?
-না, তা হয়নি। আপনি একা অফিস করেন এখানে?
-আরে না, আমার এক বন্ধুর সাথে শেয়ারে। আজ ওদের ছুটির দিন, তাই ওরা কেউ নেই। পিয়ন ছিল একটা, একটু আগে ও চলে গেলো। কেন, ভয় পাচ্ছেন নাকি?
-আরে না, আপনাকে আবার ভয় কি? আপনি কি ভয়ঙ্কর কিছু?
-না না, আমি তেমন কিছু নিশ্চয় নই, আসুন আমরা ওই রুমে বসি।
-ঠিকাছে।

মৌমিতাকে টেবিলের সামনের চেয়ারে বসতে দিল সৌম্য। নিজে গিয়ে দাঁড়াল টেবিলের ওপারে। সামনে এগিয়ে দিল একটি গ্লাস, নিজের জন্য নিল একটি। টেবিলের নিচ থেকে ভদকার বোতলটা বের করলো।
-দেখি দেখি জীবনে প্রথম কি খাচ্ছি আমি। বোতলটা হাতে নিয়ে ঘুরিয়ে ঘুরিয়ে দেখছে মৌমিতা। শব্দ করে পড়ছে ভদকা।
-আরে আপনি তো দেখছি বাচ্চাদের মতো আচরণ করছেন। বোতল খায় না, খেতে হয় ভেতরের পানিটা- বলে হাসছে দুজনই।
সৌম্য গ্লাসে ভদকা ঢাললো। পানি কি মেশাবো, জানতে চাইল মৌমিতার কাছে।
-আমি কি জানি নাকি, কি মেশাতে হয়, কি হয় না?
-ও আমি তো ভুলেই গেছিলাম। আপনি তো আজকেই প্রথম খাচ্ছেন। এই নিন আপনার গ্লাস। বলেই গ্লাস দিয়ে দিল, এগিয়ে দিল চিকেন বলের প্লেট।
-এটা কি সাথে খেতে হয় নাকি- জানতে চাইল মৌমিতা।
-হুম, অনেকে চিকেন ফ্রাই, মাংসের চপ এসবও খান। আপনি চাইলে বিরিয়ানিও আছে ওটাও খেতে পারেন।
-না না, বিরিয়ানি খাবো না। বরং এটা খাই।
গ্লাসে এক চুমুক দিয়েই মৌমিতা ভ্রু কুঁচকে বলল, কেমন যেনো গন্ধ।
-আরে না, ভদকায় কোনো গন্ধ নাই। খান ভালো লাগবে।
নাক বন্ধ করে পর পর তিন গ্লাস ভদকা খেলো মৌমিতা। আর সৌম্য খেলো মাত্র এক গ্লাস।
এবার মৌমিতা বলল, কই কিছুই তো বুঝতে পারছি না সৌম্য দা। আমার তো সবই স্বাভাবিক লাগছে।
-আর এক গ্লাস খান।
-দেন।
এই গ্লাস খাওয়ার পর সত্যিই মৌমিতার মাথাটা একটু ধরে আসলো মনে হয়। চোখটা বুঝে বুঝে আসছে। মনে হচ্ছে তার হাতে আর শক্তি নেই, গ্লাসটাও ধরে রাখতে পারছে না।
-এবার সৌম্য তার চেয়ার ছেড়ে মৌমিতার চেয়ারের পেছনে। মৌমিতার কপালে হাত তার। আস্তে আস্তে টিপে দিচ্ছে।
-আপনার কি খুব খারাপ লাগছে।
-মৌমিতা টের পায় সৌম্যের হাত কপাল থেকে নেমে মৌমিতার ঠোঁটে, গলায় এসে ঠেকেছে। কিন্তু বাধা দিতে পারছে না সে। চোখটাও মেলতে পারছে না। প্রচণ্ড ঘুম ঘুম পাচ্ছে তার। শুধু মনে হলো সৌম্য ওকে চেয়ার থেকে দাঁড় করিয়েছে। জড়িয়ে রেখেছে। আর সৌম্যের হাত, হাতিয়ে বেড়াচ্ছে মৌমিতার শরীর। কিন্তু মুখে বলছে..
-আপনার কি খুব খারাপ লাগছে, তাহলে ওই সোফাটায় কি একটু শুয়ে থাকবেন- মৌমিতার কাছে জানতে চায় সৌম্য।
-মৌমিতা হ্যাঁ সূচক মাথা নাড়ে।
টু সিটেট সোফায় একটা কুসন এগিয়ে দেয় সৌম্য। মাথার নিচে কুসন পেয়ে, শুয়ে পড়ে মৌমিতা। ঘুমিয়েই পড়েছিল মনে হয়। কিন্তু ঘুমও ঠিক না। এক ধরনের তন্দ্রা, তন্দ্রাচ্ছন্ন অবস্থাতেও সে টের পাচ্ছে কেউ তার শরীর নিয়ে খেলছে। কিন্তু বোধটা পরিস্কার না। একবার চোখ একটু মেলে দেখলো দুই পায়ের মাঝখানে বসা সৌম্য। ওখানে কি করে ওনি.. ভাবছে মৌমিতা।

হঠাৎ ওর বমি বমি লাগছে। ঘুমের মধ্যেই মনে হয় বমি করে দেবে। বলেছে কি বলে নাই, মনে পড়ে না। কিন্তু কানে বাজে সৌম্যের কথা। সৌম্য বলছে, এখানেই করো।
-আশ্চর্য, সৌম্য এতকাছে কিভাবে? ভাবছে, কিন্তু চোখ আসলেই মেলতে পারছে না মৌমিতা। বমিই করে দিল সেখানেই, সোফার পাশে।

বমির পর এবার উঠে দাঁড়াতে চাইল মৌমিতা। আমার ভালো লাগছে না সৌম্য দা।
-আপনি আর একটু চোখ বন্ধ করে শুয়ে থাকেন। সব ঠিক হয়ে যাবে।
-তাই। আবারো সোফায় গা এলিয়ে দেয় মৌমিতা। ১০ মিনিটের মতো সময় হবে। এবার একটু চোখ মেলতে পারছে সে। সোফা থেকে নেমে ওয়াশরুমের দিকে গেলো। দরজার কাছে যেতেই মৌমিতার পায়জামাটা খুলে নিচে পড়ে গেল হঠাৎ। বড়ই বিব্রত বোধ করছে মৌমিতা।
চট করে ভেতরে ঢুকেই দরজাটা লাগিয়ে দিল সে। বেসিনে পানি ছেড়ে দিল। ছেড়ে দিয়েই হুহু করে কেঁদে উঠল মৌমিতা। তার তো পায়জামা খোলার কথা না। কেন খুলল? তার মানে সৌম্য তার এই তন্দ্রাচ্ছন্নতার সুযোগ নিয়েছে! ধর্ষণ করেছে তাকে। কিন্তু এটা কি সে বলতে পারবে কাউকে, কেন না সে তো নিজেই এসেছে অ্যালকোহলের আমন্ত্রণে। সৌম্যের এই বিশ্বাস ঘাতকতার কি শাস্তি হওয়া উচিত। মনে মনে ভাবল-একটা বিহিত তো করতে হবেই।
-দরজায় ধাক্কাচ্ছে সৌম্য। মৌমিতা, আপনি ঠিক আছেন তো? দরজাটা খোলেন।
-খুলছি। চোখ মুছে, পানিতে ধুয়ে দরজা খুলে বের হয়ে আসল মৌমিতা। আবারো বসল চেয়ারটায়। তার নেশা কেটে গেছে। খেয়াল করছে, ঘরের ভেতর কোথায় বমি করেছে সে। আশ্চর্য কোথাও কোনো বমি নেই, বমির চিহ্নও নেই। কোথায় গেলো, অথচ মৌমিতার স্পষ্ট মনে আছে, বমি সে করেছে। ওই তো, সোফার কাছে, গোল করা একটা অংশ ভেজা। তার মানে, সৌম্য ভদ্রবেশী শয়তান। সব ধরনের প্রস্তুতি তার ছিল। পরিস্কার করে ফেলেছে।
এবার আর কিছু বলে না মৌমিতা। মুখে শুধু বলে, আজ যাই। আপনি কতক্ষণ আছেন এখানে?
-যাবেন। আমি গাড়িতে করে দিয়ে আসি?
-না থাক, একাই যেতে পারবো, জানাল মৌমিতা।
-ঠিক আছে যান। আমার বের হতে একটু দেরি হবে। হাতের একটা কাজ আছে। ওটা করে তারপর বের হবো- বলল সৌম্য।
-আচ্ছা, আমি বের হলাম।

মৌমিতা বের হয়ে গেলো। সৌম্য দরজা লাগিয়ে আবারো ওই রুমেই ফিরে এলো, সেও বড় ক্লান্ত। অল্প সময় হলেও, দারুণ ধকল গেলো তার। মুখে একটা তৃপ্তির হাসি। যা ভেবেছিলো তার চেয়ে বেশি আকর্ষণীয় মৌমিতা। চোখ বন্ধ করে অনুভব করছে ঘটে যাওয়া ঘটনার রেশ। এমন ভাবনায় হঠাৎ ছেদ ঘটালো দরজার কলিংবেল।
-কে? অনেকটা বিরক্তি নিয়েই দরজা খুলল সে। খুলেই অবাক। সামনে মৌমিতা, সাথে পুলিশ। এবার মৌমিতা হাসছে। আর ঘাম ছুটছে সৌম্যের ঘাড় বেয়ে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

আহা চিকুনগুনিয়া !

ঈদের দিন ভোরবেলা ঘুম থেকে উঠে মেঝেতে পা দিয়ে আমিবিস্তারিত পড়ুন

‘দৃষ্টিশক্তি থাকা, কিন্তু জীবনে লক্ষ্য না থাকা অন্ধত্বের চেয়েও খারাপ’

চক্ষু, কর্ন, জিহবা, নাসিকা, ত্বক – মানুষের এই পাঁচটি ইন্দ্রিয়েরবিস্তারিত পড়ুন

ধর্ষিতা মেয়েটির গল্প

পারিনি সেদিন নিজেকে শোষকদের হাত থেকে রক্ষা করতে, পারিনি সেদিনবিস্তারিত পড়ুন

  • যা হবে কবিতা লিখে…!
  • কাটাপ্পা বাহুবলির পর এইবার হিরো আলম ড্রেস?
  • দর্শক যেভাবে বুঝলেন যে মাশরাফির স্ত্রী ক্রিকেট খেলেন না!
  • ‘‘আজকাল আইসিসির সহযোগিতা ছাড়া মাশরাফি-তামিমদের বিপক্ষে জেতা যায় নাকি’’
  • গরু খোঁজা (একটি গল্প)
  • যেসব খাতে ভ্যাট বসানো অতি জরুরি
  • ভাড়া ১০০ টাকা, ভ্যাট-ট্যাক্স মিলে ২৪০!
  • দুদকের হয়ে কেস লড়তে চান কেডি পাঠক
  • শততম টেস্টে আম্পায়ার কেন ওই রকম করলেন?
  • রিক্সা চালাই বিয়ে করেছিলাম, আমার মতই এক গরীবের মেয়েকে বউ করে এনেছিলাম —
  • নারীর দাস জীবন এবং একজন সাদিয়া নাসরিন
  • আজকের এ দিনে রক্তে রঞ্জিত হয়েছিলো ঢাকার রাজপথ