মোহাম্মদ আব্দুর রহিম, বান্দরবান থেকে,

বান্দরবানের নাইক্ষ্যংছড়ি সদর ইউনিয়নের মহাজনঘোনা এলাকা থেকে এক কিশোরীর ঝুলন্ত মৃতদহে উদ্ধার করেেছ নাইক্ষ্যংছড়ি থানা পুলিশ। শুক্রবার (২৪মার্চ) বিকেলে তাহমিনা আক্তার (১৬) নামরে ওই কিশোরীর মৃতদেহ উদ্ধার করা হয়। কিশোরির বাবা হলেন একই গ্রামের মোঃ ইসমাইল।

স্থানীয় সূত্র জানায়, নিহত তাহমিনা আক্তারের মা তামাক ক্ষতে কাজ শেষ করে বাড়িতে আসলে ঝুলন্ত অবস্থায় ময়েেেক দখেতে পান। তাঁদের আত্মচিৎকারে বাড়ির আশপাশের লোকজন এগিয়ে আসেন।

পরে ঘটনাস্থলে পুলিশ গিয়ে মৃতদেহটি উদ্ধার করেন। প্রাথমিক ভাবে এটি হত্যা নাকি আত্মহত্যা তার কারণ জানা যায়নি।

নাইক্ষ্যংছড়ি থানার ওসি এ.এইচ.এম তৌহিদ কবির ঘটনার সত্যতা নিশ্চিত করে আমাদের কন্ঠস্বর বান্দরবান জেলা প্রতিনিধিকে বলেন, পুলিশ সদস্যরা মৃতদেহটি উদ্ধার করে নাইক্ষ্যংছড়ি স্বাস্থ্য কম্পেক্সে নিয়ে এসেছেন এবং ময়নাতদন্তের জন্য বান্দরবান সদর হাসপাতাল মর্গে পাঠানো হবে। এর পরই নিশ্চিত হওয়া যাবে এটি হত্যা নাকি আত্মহত্যা।

এদিকে বান্দরবান জেলার নাইক্ষ্যংছড়ি উপজেলা কৃষকলীগের সাধারন সম্পাদক জনাব,সাইফুদ্দিন শিমুল তার পেইজবুক ষ্টেটাসে বলেন এইটি হত্যা ছাড়া আর কিছু নয়। ঘটনা ধামাচাপা দিতে নানা মহেলের চক্রান্তথেমে নেই কেন মেহেদী রাঙ্গা হাত, নতুন জামা, মাথায় ব্যন্ড, মাটিতে ঝুলে পড়ে থাকে, এটি একটি ফেরারি আসামি ইসমাইলের মেয়ের রহস্য জনক মৃত্যু।