বৃহস্পতিবার, এপ্রিল ২৫, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

১/১১’র ঘটনা তদন্তে নিরপেক্ষ কমিশন গঠনের দাবি মওদুদের

২০০৭ সালের এক এগারোর ঘটনা তদন্তের জন্য সুপ্রীমকোর্টের একজন সাবেক বিচারপতিকে দিয়ে নিরপেক্ষ তদন্ত কমিশন গঠনের দাবি জানিয়েছেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ব্যারিস্টার মওদুদ আহমদ।

শনিবার দুপুরে জাতীয় প্রেসক্লাব মিলনায়তনে একটি বইয়ের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এ বলেন।

বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন রচিত ‘জরুরি আইনের সরকারের দুই বছর (২০০৭-২০০৮)’ শীর্ষক গ্রন্থের মোড়ক উম্মোচন অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়। এর আয়োজন করে ড. খন্দাকার মোশাররফ হোসেন ফাউন্ডেশন লিমিটেড।

মওদুদ আহমদ বলেন, এক এগারো সরকারের উদ্দেশ্য ছিল বাংলাদেশকে বিরাজনীতিকরণ করা। মঈন-ফখরুদ্দিন শুধু খালেদা জিয়ার সঙ্গে নয়, বাংলাদেশের সঙ্গে বিশ্বাস ঘাতকতা করেছে।

তারা ওই দুই বছরে ক্ষমতায় থেকে দেশের অর্থনীতি, সমাজব্যবস্থা এবং রাজনীতিকে ধ্বংস করে ফেলেছে। এগুলো নিরপেক্ষভাবে তদন্তের জন্য আমি একটি বিচার বিভাগীয় তদন্ত কমিশন গঠনের দাবি জানাচ্ছি। ভবিষ্যতে বিএনপি ক্ষমতায় গেলে এ কমিশন গঠন করা হবে।

তিনি বলেন, বর্তমান সরকার এক এগারোর সরকারেরই ধারাবাহিকতা ছাড়া আর কিছু নয়। আজকে বিচার বিভাগের ওপর যে নিয়ন্ত্রণ তার ফখরুদ্দিন-মঈনুদ্দিনের সময়ই শুরু হয়। তারা বিচার বিভাগের ওপর হস্তক্ষেপ করে। আদালতে মিলিটারি লোকেরা বসে থাকতো। তারা মনিটরিং করতো।

মওদুদ আহমদ বলেন, আজকে দেশের মানুষ গণতন্ত্র থেকে বঞ্চিত হয়েছে। এ অবস্থার পরিবর্তন ঘটাতে হবে। কেননা ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি দেশে কোনো নির্বাচন হয়নি। সেদিন ৫ কোটি লোক তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি। ১৫৩ জন এমপি বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন।

তিনি আরও বলেন, সংবিধানে উল্লেখ আছে যদি কেউ অসাংবিধানিকভাবে ক্ষমতা দখল করে তাহলে তার শাস্তি হবে মৃত্যুদণ্ড। তাহলে যারা ২০০৭ সালে ক্ষমতায় এসে দুই বছরে দেশকে ধ্বংস করেছে তাদের কর্মকাণ্ড তদন্তের জন্য বিচারবিভাগীয় কমিশন দরকার।

অনুষ্ঠানে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি অধ্যাপক ড. এমাজউদ্দিন আহমদের বলেন, ১/১১’র ঘটনা ছিল সামরিক অভ্যুত্থান। বর্তমান সরকারও সামরিক না হলেও সামরিক বাহিনীর আদলেই পরিচালিত হচ্ছে।

তাদের কাছে কোনো সভা সমাবেশের অনুমতি চাইলে তা অস্বীকার করছে। তারা সামরিক বাহিনীর মতোই আচরণ করছে। কিন্তু আমরা আইয়ুব খানকে দেখেছি। তিনি বেশিদিন টিকতে পারেননি।

ড. এমাজউদ্দিন আহমদের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে আরও বক্তব্য দেন- জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক ভিসি ড. খন্দকার মোস্তাহিদুর রহমান, অর্থনীতিবিদ ড. মাহবুব উল্লাহ, বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ইসমাঈল জবিহুল্লাহ, সিনিয়র যুগ্ম মহাসচিব রুহুল কবির রিজভী, যুগ্ম মহাসচিব ব্যারিস্টার মাহবুব উদ্দিন খোকন, কবি আবদুল হাই শিকদার প্রমুখ।

খন্দকার মারুফ হোসেনের সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে আরও উপস্থিত ছিলেন বিএনপির ভাইস চেয়ারম্যান ডা. এজেএম জাহিদ হোসেন, কেন্দ্রীয় নেতা শামা ওবায়েদ, বিলকিস জাহান শিরিন, আবু নাসের মুহাম্মদ রহমাতুল্লাহ, রফিক সিকদার, সাবেক ছাত্রনেতান সর্দার মোহাম্মদ নূরুজ্জামান প্রমুখ।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

থাইল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী

ছয় দিনের সরকারি সফরে থাইল্যান্ডে পৌঁছেছেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। আজবিস্তারিত পড়ুন

জাতীয়তাবাদী আইনজীবী ফোরাম থেকে মাহবুবকে অব্যাহতি

দলের সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে বার সভাপতির শপথ নেওয়ায় ব্যারিস্টার মাহবুববিস্তারিত পড়ুন

খালেদা জিয়া ডাল-ভাত খাওয়াতেও ব্যর্থ হয়েছিলেন : প্রধানমন্ত্রী

সাবেক প্রধানমন্ত্রী বেগম খালেদা জিয়ার সমালোচনা করে বর্তমান প্রধানমন্ত্রী শেখবিস্তারিত পড়ুন

  • শ্রমিক অধিকার নিয়ে নালিশের নিষ্পত্তি নভেম্বরে: আইনমন্ত্রী 
  • বিএনপির কেন্দ্রীয় ৩ নেতার পদোন্নতি
  • বিএনপি মানে খাইখাই, আ.লীগ মানেই দেই-দেই: প্রধানমন্ত্রী
  • ক্ষমা চেয়ে নিচ্ছি, তাড়াহুড়োয় ভুল হয়ে গেছে: বাণিজ্য প্রতিমন্ত্রী
  • হাসপাতাল থেকে বাসায় ফিরলেন খালেদা জিয়া
  • গুরুতর আহত মমতা, হাসপাতালে ভর্তি
  • সুপ্রিম কোর্টে মারামারি ঘটনায় ৩ সহকারী অ্যাটর্নি জেনারেল বরখাস্ত
  • কোস্ট গার্ডকে ত্রিমাত্রিক বাহিনী হিসেবে গড়ে তোলা হবে: প্রধানমন্ত্রী
  • সুপ্রিম কোর্ট নির্বাচন: হট্টগোল-মারামারিতে ভোট গণনা বন্ধ
  • সত্যকে কখনও মিথ্যা দিয়ে ঢাকা যায় না: প্রধানমন্ত্রী
  • ‘নিরাপত্তা নিশ্চিতে অন্যদের নিষেধাজ্ঞা গ্রহণযোগ্য নয়’
  • ঐক্যফ্রন্টের লিয়াজোঁ ও স্টিয়ারিং কমিটিতে আছেন যারা