বুধবার, অক্টোবর ৯, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

অবিশ্বাস্য হলেও সত্যঃ বাংলাদেশে ডায়াবেটিস নির্মুলে প্রমানিত গাছের পাতা আবিস্কার!

নীলফামারীর ডিমলায় ডায়াবেটিসের যাদুকরি ঔষধ আবিস্কার করেছে এক ডায়াবেটিস আক্রান্ত ব্যাক্তি।আর তা সেবনে মাত্র ১৫-২০ দিনেই যাদুর মত র্নিমুল হবে ডায়াবেটিস।ডিমলা উপজেলা সদরের আলম ফিলিং ষ্টেশনের ১০০ পশ্চিমে মৃত তাইজুদ্দিনের ছেলে ডায়াবেটিসে আক্রান্ত রোগী মোজাম্মেল হক সর্দার (৫০) আবিস্কার করেছেন প্রাকৃতিক গাছের পাতার এই যাদুকরি ঔষধ।

শনিবার বিকেলে মোজাম্মেল হক সর্দারের কাছে এই যাদুকরি ঔষধের বিষয়ে জানতে গেলে তিনি জানান, পাচ বছর যাবত আমি নিজেই ডায়াবেটিস রোগে আক্রান্ত ছিলাম।দেশের অনেক নামী দামী ডাক্তারের চিকিৎসা নিয়েছি, ক্ষয়েছি অনেক অর্থও। কিন্তু ডায়াবেটিস নির্মুল করতে পারিনি। ডাক্তারী ঔষধ খেয়ে মাত্রা কিছুটা কমলেও ঔষধ খাওয়া বন্ধ করলেই তা আবারও পুর্বের চেয়ে বেশি বেড়ে যায়।তখন আমি নিজেই বিভিন্ন গাছের লতা পাতা পাতার রস খাওয়া শুরু করি।

এবং এক সময়ে খুজতে খুজতে এই যাদুকরি গাছের সন্ধান পেয়ে যাই। মাত্র ১৫ থেকে ২০দিন একটানা এই গাছের পাতার রস খেয়ে পরীক্ষাগারে গিয়ে ডায়াবেটিস পরীক্ষা করে বুঝতে পারি আমার ডায়াবেটিস ১৯ পয়েন্ট হতে ৬ পয়েন্টে নেমে এসেছে। এবং পরবর্তিতে আমি ডাক্তারী ঔষধ খাওয়া একবারেই ছেড়ে দেই। বর্তমানে আমার ডায়াবেটিস একেবারেই নির্মুল এবং নিয়ন্ত্রনে রয়েছে।আমি সুস্থ্য হওয়ার পর হতে কয়েক জন ডায়াবেটিস রোগীকে সেই গাছের পাতার রস খাইয়েছি এবং তারা সেই পাতার রস খেয়ে একেবারই পুরোপুরি সুস্থ্য হয়ে গেছেন।

ডিমলা প্রেসক্লাবের সভাপতি ডায়াবেটিস রোগী মাজহারুল ইসলাম লিটন বলেন, আমি মোজাম্মেল হকের তৈরী গাছের পাতার রস খেয়ে পুরোপুরি সুস্থ্য হয়েছি। আমার ডায়াবেটিসের মাত্রা ছিলো ১৯.৭ আমি ডাক্তারী চিকিৎসা করেছি দীর্ঘ- ৯ মাস। ডাক্তারের ঔষধ খেয়ে আমার ডায়াবেটিসের মাত্রা ছিলো ৯/১০। আর সর্দারের দেয়া গাছের পাতার রস খেয়ে ডায়াবেটিস ৬ নেমে এসেছে।আমার এখন ডায়াবেটিস নিয়ন্ত্রনেই রয়েছে।

ডিমলা খাদ্য নিয়ন্ত্রক মোফাচ্ছেল হোসেন বলেন, আমি একজন ডায়াবেটিস রোগী দির্ঘ ১৭ বৎসর যাবত আমি ডায়াবেটিসে রোগে ভুগছি। সর্দারের গাছের পাতার রস খেয়ে আমি এখন পুরোপুরি সুস্থ্য। আমার ডায়াবেটিস এখন নিয়ন্ত্রনে। সর্দারের কাছে ওই গাছের পাতার নাম জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমার নিকট ডায়াবেটিসের রোগী এলে, আমি সেই গাছের পাতা নিজে এনে দেই,কাওকে গাছের নাম বলিনা।এই পাতার বিনিময়ে টাকা পয়সা লেনদেনের বিষয়টি জানতে চাইলে তিনি বলেন, আমি ইচ্ছে করে কারো নিকট টাকা চাই না। তবে কেউ উপকৃত হয়ে নিজ ইচ্ছায় দিতে চাইলে যা খুশি করে দেন তাই তাদের ইচ্ছাতেই গ্রহন করি।

আমার ইচ্ছা শুধু আমার দেয়া গাছের পাতার রস খেয়ে ডায়াবেটিস রোগীদের সুস্থ্য করা। রোগী সুস্থ্য হয়েছে শুনলেই আনন্দে আমার বুক ভড়ে যায়। আমি ডাক্তার কিংবা কবিরাজ নই। তবুও আমার দেয়া গাছের পাতার রস খেয়ে রোগীরা যখন সুস্থ্য হয় তখন আমার খুব ভাল লাগে। আমি যতদিন বেঁচে থাকবো ডায়াবেটিস রোগীদের বিনামুল্যে এই চিকিৎসা সেবা করে যাব।আর আমার সাথে ডায়াবেটিস রোগীরা যোগাযোগ করতে চাইলে সরাসরি(০১৭১৩৭১৩৪০৪) নম্বরে যোগাযোগ করতে পারেন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

পৃথিবীর সব প্রাণী ধ্বংস হবে কবে, জানালেন বিজ্ঞানীরা

পৃথিবীতে কোনো প্রাণী বা প্রজাতিই স্থায়ী নয়। একদিন না একদিনবিস্তারিত পড়ুন

এটিএম থেকে টাকার পরিবর্তে কী বের হচ্ছে?

এটিএম বুথের মেশিন থেকে টাকাই তো বের হওয়ার কথা। কিন্তুবিস্তারিত পড়ুন

৩৩ বছরে ছুটি নিয়েছেন মাত্র একদিন

১৯৪০-এ ভিক্টোরিয়া হাসপাতালে নার্সিংয়ে হাতেখড়ি। দু’টি বিশ্বযুদ্ধ, ২৪ বার প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

  • লজ্জায় লাল হয়ে যায় পাখিও
  • দুই হাতের হৃদয়রেখা মিলে গেলে কি হয় জানেন?
  • ৩২১ থেকে ওজন কমিয়ে ৮৫!
  • রং নম্বরে প্রেম, বাধা হয়ে দাঁড়ায়নি ঝলসে যাওয়া মুখ
  • পানিতে ভেসে উঠলো অলৌকিক হাত!
  • ১৫ বছরে একবার ফোটে ‘মৃত্যুর ফুল’
  • চা বিক্রেতা এখন ৩৯৯ কোটি টাকার মালিক
  • একটি মাছের বিষে মারা যেতে পারে ৩০ জন
  • মোবাইল কিনতে ছয় সপ্তাহের শিশুকে বিক্রি
  • পরকীয়ায় জড়াচ্ছে নারীরা প্রধান যে তিনটি কারণ নেপথ্যে
  • ২৪০০ কেজি খিচুড়ি রান্না হয় যেখানে দৈনিক !
  • পরীক্ষায় ফেল করলেই বিবাহ বিচ্ছেদ