শনিবার, জুলাই ২৭, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার পর যে খাবার মারাত্বক ক্ষতিকর

আমাদের মধ্যে অনেকেই আছেন যারা একটু অসুস্থ হলেই অ্যান্টিবায়োটিক সেবন করে থাকেন। আর বেশির ভাগ ক্ষেত্রেই দেখা যায় ডাক্তারের পরামর্শ ছাড়াই সবাই এই ভুলটি করেন। আবার অনেক সময় দেখা যায় ডাক্তারও প্রথম চিকিৎসাতেই রোগীকে অ্যান্টিবায়োটিক দেয়। তবে অধিকাংশ মানুষই অ্যান্টিবায়োটিক ওষুদটি কিভাবে খেতে হয় কিংবা খাওয়ার পর কি করতে হয় তা জানে না। তাই এ বিষয়ে সবারই পরিস্কার ধারণা থাকা উচিত।

অ্যান্টিবায়োটিক সাধারণত পানির সাথে খেতে হয় কারন যদি ফলের জুস বা অন্য কোন ধরনের দুগ্ধ জাতীয় খাবারের সাথে সেটা খাওয়া হয় তাহলে এর কার্যকারিতার বিপরীত ফল হতে পারে। এছাড়া যখন অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ খাওয়া হয় তখন বেশ কিছু ধরনের খাবার খাওয়া থেকে বিরত থাকতে হবে

এখানে কিছু খাবারের তালিকা দেয়া হল যা চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় অবশ্যই বর্জন করতে হবে অন্যথায় সেটা ঔষধের কার্যকারিতায় প্রভাব ফেলতে পারে। বলা হয়ে থাকে যে, ঔষধের সাথে সেই খাবারগুলো সম্ভাব্য ৩টি উপায়ে পরস্পরের উপর ক্রিয়া করে। প্রথমত এগুলো দেহে ঔষধের শোষণকে বাধা দেয়। দ্বিতীয়ত ঔষধ থেকে দেহে শোষিত হওয়ার হারের গতি ধীর করে দেয় এবং সবশেষে দেহে ঔষধের ভাঙনে প্রতিরোধ সৃষ্টি করে।
তাই অ্যান্টিবায়োটিক খাওয়ার সময় অবশ্যই উচিত সঠিক খাবার গ্রহন করা। এবার দেখে নিন কোন কোন খাবার এই সময় বর্জনীয়।

অম্ল জাতীয় খাবার

যখন অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ খাওয়া হয় তখন প্রথম যে খাবারটি বর্জন করতে হবে তা হল উচ্চ মাত্রার অম্ল জাতীয় খাবার। চকলেট, বাদাম, টক ফল, টমেটো এই জাতীয় খাবার গুলো দেহে ঔষধ শোষিত হতে বাধা দেয়।

দুগ্ধ জাতীয় খাবার

দই ছাড়া অন্য সব দুগ্ধ জাতীয় খাবার খাওয়া অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ চলার সময় বন্ধ রাখতে হবে। দুধ, পনির ইত্যাদিতে উচ্চ মাত্রার ক্যালসিয়াম থাকে যা অ্যান্টিবায়োটিক শোষণে বাধা দেয়। তবে দইয়ে থাকা প্রোবায়োটিকের জন্য তা অ্যান্টিবায়োটিকের উপর কোন প্রভাব ফেলে না।

অ্যালকোহল
চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় কখনই অ্যালকোহল গ্রহন করা যাবে না। অ্যালকোহলের মাঝে থাকা কিছু বৈশিষ্ট্যের জন্য ঔষধের কার্যকারিতায় মারাত্বক প্রভাব ফেলে।

আঁশ জাতীয় খাবার
আঁশ জাতীয় খাবারের কিছু বৈশিস্ট্য পাকস্থলিতে খাবার শোষণের গতিতে ধীর করে। অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ নির্দিষ্ট সময় নিয়ে পাকস্থলিতে ভাঙে কিন্তু তখন যদি উচ্চ পরিমানে আঁশ জাতীয় খাবার খাওয়া হয় তাহলে তখন সেই ঔষধ ভাল ভাবে কাজ করে না।

কফি
যখন অ্যান্টিবায়োটিক ঔষধ খাওয়া হয় তখন অবশ্যই যেসব পানীয়তে ক্যাফেইন থাকে তা বর্জন করতে হবে। চিকিৎসাধীন থাকা অবস্থায় দেহের জন্য তখন তা বিষের মত।

অন্যান্য সাপ্লিমেন্ট
এই সময় যেসব খাবারে অতিমাত্রায় আয়রন ও ক্যালসিয়াম থাকে তা বর্জন করতে হবে। কারন এটি ঔষধের শোষনে হস্তক্ষেপ করে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

মানবদেহে আদার অনেক উপকার

আমাদের দিনে কয়েকবার রঙিন খাবার খাওয়া উচিত, কিন্তু আপনি কিবিস্তারিত পড়ুন

রেড মিট খাওয়ার আগে কিছু পরামর্শ জেনে নিন

কোরবানি ঈদে বেশ কয়েকদিন টানা খাওয়া হয় গরু বা খাসিরবিস্তারিত পড়ুন

জাপান ও ইউরোপে বিরল রোগে আক্রান্ত হচ্ছে মানুষ

জাপানে, একটি বিরল “মাংস খাওয়া ব্যাকটেরিয়া” এর কারণে এক রোগবিস্তারিত পড়ুন

  • ডেঙ্গুতে একজনের মৃত্যু
  • কোন খাবার কোলেস্টেরলের মাত্রা নিয়ন্ত্রণ করে
  • ধনিয়া পাতার উপকারি গুণ
  • ওজন কমাতে যা খাওয়া যেতে পারে
  • প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রসুন
  • ফুড সিস্টেম ড্যাশবোর্ড নীতিমালা প্রণয়ন ও গবেষণা কার্যক্রমকে সহজ করবে : খাদ্য সচিব
  • আমলকি কখনো স্বাস্থ্যের জন্য ‘বিপজ্জনক’ হয়ে ওঠে
  • বিশ্বের শক্তিশালী এমআরআই মেশিনে মস্তিষ্কের প্রথম চিত্র প্রকাশ
  • H5N1 ভাইরাস ছড়াচ্ছে, কোভিডের চাইতে 100 গুণ বেশি বিপজ্জনক
  • কত দিন পর পর টুথব্রাশ বদলাবেন?
  • ত্বকের দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায়
  • তরমুজ খেলে কি সত্যিই ওজন কমে?