‘একাত্তরের খুনিরাই বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে’
১৯৭১ এর পরাজিত খুনিরাই ১৯৭৫ সালে সুপরিকল্পিতভাবে বঙ্গবন্ধুকে সপরিবারে হত্যা করে। তারা জানতো, বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে দেশ স্বাধীন হয়েছে। তার নেতৃত্বেই বাংলাদেশ এগিয়ে চলছে। তাকে থামানো সম্ভব না হলে বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা কোনোভাবেই দমিয়ে রাখা যাবে না।
রোববার সচিবালয়ে বঙ্গবন্ধুর কর্মময় জীবনের আলোকচিত্র প্রদর্শনীর উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে তিনি এসব কথা বলেন। ১৫ আগস্ট জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ৪১তম শাহাদাতবার্ষিকী উপলক্ষে সচিবালয় ক্লিনিকের সামনে এ চিত্র প্রদর্শনীর আয়োজন করে তথ্য অধিদফতর।
তিনি বলেন, বাংলাদেশের অগ্রযাত্রা দমিয়ে রাখতে সপরিবারে বঙ্গবন্ধুকে হত্যা করা হলেও তাদের তাদের সে ‘খায়েশ’ কখনও পূর্ণ হবে না। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার মেধা আর যোগ্য নেতৃত্বের কাছে খুনিরা পরাস্ত। বিশ্বের বুকে বাংলাদেশ আজ রোল মডেল।
তথ্যমন্ত্রী আরও বলেন, ৭১ এর খুনিরা রাজনৈতিক উদ্দেশ্যেই ৭৫ এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনা ঘটিয়েছিল। এটা কোনো বিচ্ছিন্ন ঘটনা নয়। স্বাধীনতার পর দেশে রাজনৈতিক, সাংস্কৃতিক এবং গণতান্ত্রিক পরিবর্তনের যে ধারা শুরু হয়েছিল, এ হত্যাকাণ্ডের মধ্য দিয়ে সেটিকে পরিবর্তন করে খুনিরা মনগড়া পদ্ধতিতে রাষ্ট্র পরিচালনা করতে চেয়েছিল। পৃথিবীর জঘন্য এবং নির্মম হত্যাকাণ্ড এটি।
পঁচাত্তরের খুনিরা জিয়া ও মোশতাকের অনুসারী দাবি করে তথ্যমন্ত্রী বলেন, ‘জিয়া ও মোশতাক দেশে চারটি তত্ত্ব দিয়ে গেছে। সেই চারটি হলো সামরিক তত্ত্ব, সাম্প্রদায়িতকতা তত্ত্ব, বিএনপি-জামায়াত বৃষবৃক্ষ তত্ত্ব ও রাজাকার তত্ত্ব।
তিনি বলেন, জিয়া ও মোশতাকের দেয়া সামরিকতন্ত্র, রাজাকারতন্ত্র, বিষবৃক্ষ বিএনপি ও জামায়াত এবং সাম্প্রদায়িকতার অভিশাপ থেকে দেশ ও জাতিকে উদ্ধারের চেষ্টা চলছে। বঙ্গবন্ধু কন্যা শেখ হাসিনার নেতৃত্বে আমরা সে চেষ্টাই চালিয়ে যাচ্ছি।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
১ লাখ ৪০ হাজার ছাড়াল স্বর্ণের ভরি
দেশের বাজারে ফের স্বর্ণের দাম বাড়ানোর ঘোষণা দিয়েছে বাংলাদেশ জুয়েলার্সবিস্তারিত পড়ুন
জাতিসংঘ: বাংলাদেশে চরম দারিদ্র্যে ৪ কোটি ১৭ লাখ মানুষ
জাতিসংঘ উন্নয়ন কর্মসূচি (ইউএনডিপি) প্রকাশিত একটি প্রতিবেদন অনুযায়ী বাংলাদেশে চরমবিস্তারিত পড়ুন
টাঙ্গাইলে বাসার সামনে থেকে পুলিশ সুপারের মোবাইল ফোন ছিনতাই
টাঙ্গাইলে বাসার সামনে থেকে ইন-সার্ভিস ট্রেনিং সেন্টারের কমান্ড্যান্ট পুলিশ সুপারবিস্তারিত পড়ুন