বৃহস্পতিবার, সেপ্টেম্বর ১৮, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

কথিত “বড় ভাই” পুলিশের নজরদারিতে!

ইতালির নাগরিক তাভেল্লা সিজারকে খুন করা হয়েছে এক বড় ভাইয়ের নির্দেশে। এই বড় ভাই কে, কী তার পরিচয়, তার কিছুই প্রকাশ করেনি আইন শৃঙ্খলা বাহিনী। তবে সূত্র বলছে, গ্রেপ্তার চার জনকে জিজ্ঞাসাবাদ করে এই বড় ভাইয়ের সম্পর্কে নিশ্চিত হয়েছে বাহিনীটি।

পুলিশের কর্মকর্তারা বলেন, এই বড় ভাই এখন তাদের আয়ত্বের মধ্যেই আছেন। তিনি যেন পালিয়ে যেতে না পারেন, তার সব ব্যবস্থাই করা হয়েছে।

তবে তদন্তের স্বার্থে এই বড় ভাই নিয়ে বিস্তারিত কিছু বলতে চাইছেন না পুলিশ কর্মকর্তারা। জানতে চাইলে ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের উত্তর বিভাগের অতিরিক্ত উপকমিশনার মাহফুজুল ইসলাম বলেন, ‘বড় ভাই সম্পর্কে বলার মতো কিছু থাকলে সংবাদ সম্মেলনেই বলতাম। এ নিয়ে আর কিছুদিন সময় লাগবে। তারপর সবাই জানাতে পারবো’।

পুলিশের একাধিক ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা বলছেন, তাভেল্লা হত্যায় যে চারজনকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে তাদের মধ্যে রুবেল বাড্ডার বিএনপি নেতা আবদুল কাইয়ুমের ভাই। তার বা তিন সহযোগীর সঙ্গে এনজিও কর্মী তাভেল্লা সিজারের পরিচয় থাকার কোন কারণ নেই। ফলে কোন বিষয়ে বিরোধ তৈরিরও সুযোগ ছিল না। আর এই বিষয়টি নিয়েই তাকে এবং তিন সহযোগীকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ। এক পর্যায়ে নির্দেশদাতার নাম জানায় তারা।

পুলিশ বলছে, এই নির্দেশদাতা রাজনীতির সঙ্গে জড়িত। তবে তিনি কোন দলের সদস্য সংবাদ সম্মেলনে প্রশ্ন করা হলে তা বলতে রাজি হননি ঢাকা মহানগর পুলিশ কমিশনার আছাদুজ্জামান মিয়া। তিনি বলেছেন, গ্রেপ্তার হলেই তার রাজনৈতিক পরিচয় জানা যাবে।

পুলিশ জানায়, কথিত ওই বড়ভাইয়ের অবস্থান সম্পর্কে তাদের কাছে মোটামুটি তথ্য রয়েছে। তিনি যেন দেশ ছেড়ে পালিয়ে যেতে না পারেন সে ব্যাপারে দেশের সকল বিমানবন্দর ও ইমিগ্রেশনে তথ্য দেওয়া হয়েছে।

তাভেল্লা সিজার হত্যায় গ্রেপ্তার চারজনের মধ্যে তিন জনকে আট দিনের রিমান্ডে নিয়েছে পুলিশ। অন্য একজন এই ঘটনায় ১৬৪ ধারায় জবানবন্দি দেয়ায় তাকে রিমান্ডে নেয়ার আবেদন করা হয়নি।

পুলিশের সূত্র জানায়, ঢাকা থেকে চারজনকে গ্রেপ্তার করে আদালতে তোলার আগেই তাদেরকে জিজ্ঞাসাবাদ করেছে পুলিশ। কার নির্দেশে এবং তাভেল্লাকে খুন করা হয়েছে, সে বিষয়ে চার জনের কাছ থেকেই বিস্তারিত তথ্য পেয়েছে পুলিশ। এসব তথ্য যাচাই বাছাইও করেছে বাহিনীটি। আর এই জিজ্ঞাসাবাদেই বড় ভাইয়ের বিষয়ে জানতে পারে পুলিশ।

গত ২৮ সেপ্টেম্বর গুলশানের সড়কে তাভেল্লাকে গুলি করে হত্যার পর পালিয়ে যায় মোটর সাইকেল আরোহী দুর্বৃত্তরা। তিনি আইসিসিও কো-অপারেশন নামে একটি সংস্থার প্রুফ (প্রফিটেবল অপরচ্যুনিটিজ ফর ফুড সিকিউরিটি) কর্মসূচির প্রকল্প ব্যবস্থাপক হিসেবে কর্মরত ছিলেন। এখন পর্যন্ত তদন্তে পুলিশ জানতে পেরেছে, দেশে অস্থিতিশীল পরিস্থিতি তৈরির জন্য শেতাঙ্গ কাউকে খুন করতে বলা হয়েছিল ভাড়াটে খুনিদের। তাভেল্লা সামনে পরে যাওয়ায় প্রাণ দিতে হয়েছে তাকে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

চবিতে ফের স্থানীয়দের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ-ইটপাটকেল নিক্ষেপ, সহ-উপাচার্যসহ আহত ১০

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে ফের সংঘর্ষবিস্তারিত পড়ুন

রাকসু কার্যালয়ে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের তালা-ভাঙচুর

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) কোষাধ্যক্ষের কার্যালয়ে ভাঙচুর চালিয়েছেবিস্তারিত পড়ুন

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা: অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে ১,৬০৪ বার সড়ক অবরোধ হয়েছে

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতায় আসার পর ১২৩টি সংগঠন মোট ১,৬০৪ বারবিস্তারিত পড়ুন

  • কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ
  • স্ত্রী হত্যা মামলায় স্বামী গ্রেপ্তার
  • গণঅভ্যুত্থানে শহীদের কথা মাথায় রেখেই দেশটাকে নতুন করে গড়তে হবে
  • বিএনপি সুশাসনে ও জবাবদিহিতায় বিশ্বাস করে
  • ভাতার ১ম কিস্তি শুরু; গর্ভবতী ভাতার আবেদন শর্ত
  • ফোরজির সর্বনিম্ন গতি ১০ এমবিপিএস কার্যকর হচ্ছে সেপ্টেম্বর থেকে
  • রাকসু কার্যালয়ে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের তালা-ভাঙচুর
  • স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা: অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে ১,৬০৪ বার সড়ক অবরোধ হয়েছে
  • চবিতে ফের স্থানীয়দের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ-ইটপাটকেল নিক্ষেপ, সহ-উপাচার্যসহ আহত ১০
  • আজ যমুনায় তিন দলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠক
  • হাসনাতকে উপহার পাঠালের রুমিন ফারহানা
  • গাজীপুরে পোশাক শ্রমিকসহ দুই নারীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার