গাজায় ইসরাইলি জিম্মিদের জীবন-মৃত্যু নিয়ে অজানায় হামাস নেতারা

গাজায় অবরুদ্ধ অবস্থায় থাকা শতাধিক ইসরাইলি জিম্মির সঠিক সংখ্যা এবং তাদের জীবিত থাকার অবস্থা নিয়ে সন্দিহান ফিলিস্তিনের স্বাধীনতাকামী সংগঠন হামাসের শীর্ষ নেতা ওসামা হামদান। তিনি জানান, গাজায় চলমান ইসরাইলি হামলার কারণে এই তথ্য নিশ্চিত করা সম্ভব হচ্ছে না।
সিএনএন এর এক প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ইসরাইলের প্রধানমন্ত্রী নেতানিয়াহুর সরকার হামাসকে নির্মূলের জন্য গাজায় অব্যাহত হামলা চালিয়ে যাচ্ছে। নেতানিয়াহু গাজায় হামাসের কাছে থাকা ইসরাইলি জিম্মিদের উদ্ধারের প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন।
গত ৭ অক্টোবর হামাস আকস্মিক হামলা চালিয়ে ২৪০ ইসরাইলি বেসামরিককে গাজায় নিয়ে আসে। এর পর থেকেই গাজায় ইসরাইলি আগ্রাসন শুরু হয়। ব্যাপক হামলার মাঝে কিছু সময়ের জন্য বন্দি বিনিময়ের চুক্তির কারণে সাময়িক যুদ্ধ বিরতি দেয়া হয়েছিল।
ইসরাইলের ধারাবাহিক হামলায় ধ্বংসস্তূপে পরিণত হয়েছে গাজা উপত্যকা। এতে হামাসের শীর্ষ নেতা থেকে শুরু করে হাজার হাজার বেসামরিক লোক নিহত হয়েছেন। এছাড়াও ইসরাইলি হামলার শিকার হয়ে বেশ কিছু ইসরাইলি জিম্মিও নিহত হয়েছেন। ইসরাইলি প্রতিরক্ষা বাহিনী বলছে, তারা ‘ভুলবশত’ এ হামলা চালিয়েছে।
বৃহস্পতিবার (১৩ জুন) সিএনএনকে দেয়া সাক্ষাৎকারে ওসামা হামদান বলেন, “গাজায় বর্তমানে এক শতাধিক ইসরাইলি জিম্মি আছেন। তাদের মধ্যে ৭০ জনের বেশি জীবিত থাকতে পারেন। তবে সঠিকভাবে কতজন এখনও জীবিত আছেন, তা নিশ্চিতভাবে জানা সম্ভব হচ্ছে না।”
তিনি আরও দাবি করেন, গত সপ্তাহে ইসরাইলি বাহিনীর উদ্ধার করা চার জিম্মিকে আট মাসের বেশি বন্দি অবস্থায় থাকলেও নির্যাতন করা হয়নি।
বর্তমানে বাকি জিম্মিদের অবস্থা ইসরাইল ও হামাসের মধ্যে সম্ভাব্য চুক্তির আলোচনার ওপর নির্ভর করছে। গাজায় চলমান ইসরাইলি হামলায় এখন পর্যন্ত ৩৭ হাজার ফিলিস্তিনি নিহত হয়েছেন।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সবাইকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত
ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত ক্রমেই উদ্বেগজনক রূপ নিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতেবিস্তারিত পড়ুন

সংঘাতের মাঝেও তেহরানের বায়ুমান ঢাকার চেয়ে ভালো
সোমবার রাত থেকেই দফায় দফায় কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে ঢাকায়।বিস্তারিত পড়ুন

শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে টস জিতে ব্যাটিংয়ে বাংলাদেশ
গল আন্তর্জাতিক স্টেডিয়ামে দুই ম্যাচ টেস্ট সিরিজের প্রথমটিতে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষেবিস্তারিত পড়ুন