ঘূর্ণিঝড়ে বিধ্বস্ত ঘড়বাড়ি দিনাজপুরে
ঘূর্ণিঝড়ে গর্ভবতী মহিলা ও নানা-নাতিসহ পাঁচজন নিহত হয়েছে।
আহত হয়েছে অর্ধশতাধিক। ক্ষতিগ্রস্ত হয়েছে শত শত ঘরবড়ি, ভেঙে ও উপড়ে গেছে হাজার হাজার গাছ। বৈদ্যুতিক খুঁটি ভেঙে বিভিন্ন স্থানে বিদ্যুৎ সংযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। মহাসড়কে গাছ ভেঙে পড়ায় দিনাজপুর-ঢাকা মহাসড়কে যোগাযোগে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, শনিবার দিবাগত রাতে দু’দফায় ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডব শুরু হয় জেলার সদর, ফুলবাড়ী, চিরিরবন্দর ও নবাবগঞ্জসহ বেশ কয়েকটি উপজেলায়। ঘূর্ণিঝড়ের তাণ্ডবে দেয়াল ধসে ও গাছচাপা পড়ে পাঁচজন নিহত হয়েছে। তারা হচ্ছে, ফুলবাড়ী উপজেলার খয়েরপুকুর গ্রামের মুকুলচন্দ্র রায়ের গর্ভবতী স্ত্রী মিতু রায় (২২), নবাবগঞ্জ উপজেলার হাতিশাল গ্রামের মৃত মোশারফ আলীর ছেলে সিরাজুল ইসলাম (৬০) ও তার নাতি সাব্বির (৮), চিরিরবন্দর উপজেলার কামারপাড়া গ্রামের মৃত. সবেত আলীর স্ত্রী আলেয়া বেগম (৬৫) এবং একই উপজেলার সুকদেবপুর গ্রামে অজ্ঞাত এক মহিলা।
এদিকে ঝড়ে শ’শ’ ঘরবাড়ি বিধ্বস্ত হয়েছে। উপড়ে ও ভেঙে পড়েছে হাজার হাজার গাছপালা। এতে লিচু ও আমের ব্যাপক ক্ষয়ক্ষতি হয়েছে। সদর উপজেলার নশিপুর গ্রামসহ বিভিন্ন স্থানে বৈদ্যুতিক খুঁটি ভেঙে পড়ে বিভিন্ন স্থানে বৈদ্যুতিক সংযোগ বিচ্ছিন্ন রয়েছে। দিনাজপুর-ঢাকা মহাসড়কের ওপর গাছ ভেঙে পড়ায় যোগাযোগে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি হয়। সকাল ১১টার পরে সড়কের ওপরে উপড়ে পড়া গাছ সরানো হলেও দুপুর পর্যন্ত যানজট ছিল। জেলা প্রশাসক আহমদ শামীম আল রাজী চারজন নিহতের কথা নিশ্চিত করে বলেন, “নিহতের পরিবারকে অর্থ সহায়তা দেয়া হবে। ক্ষতিগ্রস্তদের খাদ্য সামগ্রী প্রদান করা হবে। সংশ্লিষ্ট উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তাদের তত্ত্বাবধানে ক্ষতির তালিকা নিরূপন করা হচ্ছে।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
আড়াই বছর পর কারাগার থেকে বের হলেন পি কে হালদার
বাংলাদেশে আর্থিক কেলেঙ্কারিতে জড়িত প্রশান্ত কুমার (পি কে) হালদার ভারতেরবিস্তারিত পড়ুন
আয়কর রিটার্ন জমার সময় আবারও এক মাস বাড়লো
ব্যক্তি শ্রেণির করদাতাদের ২০২৪-২৫ করবর্ষেরর আয়কর রিটার্ন দাখিলের সময় আরওবিস্তারিত পড়ুন
বিমানবন্দরে আটকে দেওয়া হলো বিজিবির সাবেক মহাপরিচালক মইনুলকে
বিদেশে যাওয়ার সময় শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর থেকে তৎকালীন বাংলাদেশ রাইফেলস-বিডিআরেরবিস্তারিত পড়ুন