বৃহস্পতিবার, মার্চ ১৩, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

জঙ্গি আস্তানা থেকে পাওয়া পোশাকে মিলছে নতুন নতুন তথ্য

রাজধানী ঢাকাসহ সারাদেশে একাধিক জঙ্গি আস্তানা খুঁজে পেয়েছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী। বেশকিছু আস্তানা থেকে জঙ্গি ধরতে না পারলেও পাওয়া গেছে তাদের ব্যবহৃত জিনিসপত্রসহ কালো পাঞ্জাবি, ঢোলা কালো পাজামা ও কালো টুপি। জঙ্গিবাদ নিয়ে যারা গবেষণা করেন, তারা পোশাকের ধরন দেখে বলছেন, এগুলো আইএস-এর আত্মঘাতী ইউনিটের সদস্যের পোশাক। যাদের আইএস ইসতিহাদি সেনা বলে থাকে। তারা বলছেন, একের পর এক এ ধরনের আস্তানায় পতাকা, আইএস-এর পোশাক, দাবিকের একের পর এক সংখ্যায় বাংলাদেশ নিয়ে লেখার পর এখন আর আইএর-এর উপস্থিতি নিয়ে লুকোচুরির কোনও সুযোগ থাকছে না।

এর আগে অভিযান চালিয়ে রাজধানীর শেওড়াপাড়া এলাকার এক জঙ্গি আস্তানা থেকে একটি গ্রেনেড উদ্ধারের পাশাপাশি আইএস-এর নিজস্ব পোশাকের মতো তিন সেট কালো পোশাক উদ্ধার হয়েছিল। এদিকে, কল্যাণপুরে নিহতরা সবাই অভিযানের আগে কালো পোশাক ও স্কার্ফ গলায় প্রস্তুত হয়েছিল। সেখান থেকেও পুলিশ অব্যবহৃত আরও কিছু কালো পাঞ্জাবি ও আইএস এর পতাকা উদ্ধার করে। পরবর্তী সময়ে এই পতাকার সামনে দাঁড়িয়ে ওই পোশাক পরিহিত অবস্থায় তাদের ছবিও প্রকাশিত হয়।

২০১৫ সালের সেপ্টেম্বরে ডেইলি মেইলে প্রকাশিত একটি প্রতিবেদনে আইএস-এর পোশাক ও তার ধরন নিয়ে জানা যায়। যেখানে দাবি করা হয়েছে, আইএস-এর সঙ্গে জড়িতরা তাদের কাজ ও র‌্যাংক-এর ক্ষেত্রে পোশাকের ধরন নির্ধারণ করে রেখেছে। ট্রেনিং ক্যাম্পের প্রশিক্ষকরা সাদা পাঞ্জাবি ধূসর পাজামা ও ধুসর বেল্ট পরে থাকে। ‘আফগানি রব’নামে পরিচিতরা সেনাদের মতো পোশাক পরে, যারা ইরাক ও সিরিয়ায় সম্মুখ সমরে যায়। যারা আইএস-এর ভয়াবহ অপরারেশনগুলো বাস্তবায়নে যায়, তারা হালকা ঘিয়া-পিত রঙের পোশাক ও একই রংয়ের স্কার্ফ দিয়ে মুখ ঢেকে রাখে। কালো পোশাক ও ট্রাউজার পরিহিতরা আত্মঘাতী ও আইএস-এর কমান্ডার হিসেবে কাজ করে। সিকিউরিটি অফিসার হিসেবে যারা আছে, তারা কালো গেঞ্জি আর ট্রাউজার পরা, মুখ কালো স্কার্ফে বাঁধা। স্কার্ফটি আইএস-এর পতাকার মতো দেখতে।

জঙ্গিবাদ নিয়ে গবেষণা করছেন নির্ঝর মজুমদার। তিনি বলেন, আইএস-এর প্রতিটা প্রোপাগান্ডা ভিডিওতে তাদের জঙ্গিরা নিজেরা কালো পোশাক পরে এবং বন্দিদের হলুদ পোশাক পরায়। অন্য সন্ত্রাসী সংগঠনগুলোর মতো তাদেরও নির্দিষ্ট পদমর্যাদার জন্য নির্দিষ্ট পোশাক থাকে। তবে, কালো পোশাকটি বিশ্বের প্রায় সব দেশের সব জঙ্গি সংগঠন এবং বিশেষায়িত নিরাপত্তা বাহিনীগুলোর কাছে জনপ্রিয়। নিজেদের আকর্ষণীয় করে তুলতেই তারা এই পোশাক গুলো পরে। আইএস-এর যোদ্ধা দুই ধরনের। এক. ইশতিহাদি বা সুইসাইডাল যোদ্ধা, এবং ইনেগম্যাসি বা কমান্ডো যোদ্ধা। সব থেকে নৃশংস কাজগুলো যারা করে, তারাই এই পোশাক বেছে নেয়।

নিরাপত্তা বিশ্লেষক মেজর জেনারেল (অব.) আবদুর রশীদ বলেন, গুলশান কল্যাণপুরের ঘটনার পর এখন পরিস্থিতি পাল্টেছে। সরাসরি যোগাযোগ হয়েছে এক রকম বলছি না। কিন্তু এরা সেই আদর্শ লালন করে। আইএস যা-যা করতে চায় তা তারা করতে চায়। ফলে তারা এই কালো পোশাকের ধরনও নিজেদের করে নিয়েছে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

শিশুসন্তানকে ধর্ষণের খবর শুনে বাবার মৃত্যু

হবিগঞ্জের বানিয়াচংয়ে ৬ বছরের এক শিশুকে ধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে। এইবিস্তারিত পড়ুন

এবার ঈদে নতুন নোট বিতরণ হচ্ছে না

আসন্ন ঈদুল ফিতর উপলক্ষে বাজারে নতুন নোট বিতরণ করবে নাবিস্তারিত পড়ুন

মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুর শারীরিক অবস্থা নিয়ে যা জানালো আইএসপিআর

মাগুরায় ধর্ষণের শিকার শিশুটি বর্তমানে ঢাকা সম্মিলিত সামরিক হাসপাতালে (সিএমএইচ)বিস্তারিত পড়ুন

  • হাবীবুল্লাহ বাহার কলেজের সাবেক উপাধ্যক্ষ নিজ বাসায় নিহত
  • জামালপুরে আইনজীবীদের সঙ্গে বৈষম্যবিরোধীদের সংঘর্ষ
  • রোহিঙ্গা ক্যাম্প পরিদর্শনে যাচ্ছেন জাতিসংঘ মহাসচিব ও ড. ইউনূস
  • কিছুটা কমলো স্বর্ণের দাম
  • অগ্রাধিকার ভিত্তিতে চার মন্ত্রণালয়ের সেবা ডিজিটাইজড করার নির্দেশ
  • এ মাসেই নির্বাচনের রোডম্যাপ চায় বিএনপি
  • জরিপ: অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের কার্যক্রমে অসন্তুষ্ট ভোটাররা
  • এবার গাজীপুরে ৮ বছরের শিশুকে ধর্ষণ, ভিডিও ধারণও করলো ধর্ষক
  • রোহিঙ্গা ক্যাম্পে দুই গ্রুপের গোলাগুলিতে যুবক নিহত
  • ঢাবির সাবেক উপাচার্য আরেফিন সিদ্দিক লাইফ সাপোর্টে
  • ‘রাজনৈতিক হয়রানিমূলক’ ৪,৬১৫টি মামলা প্রত্যাহারের সুপারিশ
  • ঈদযাত্রায় ট্রেনের অগ্রিম টিকিট বিক্রি শুরু নিয়ে যা জানা গেল