রবিবার, ডিসেম্বর ৮, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

ডিজিটাল ভূমি ব্যবস্থাপনা প্রকল্পে ধীর গতি, সংসদীয় কমিটির ক্ষোভ

জনগনের দুর্ভোগ কমানো এবং ঘরে বসে সেবা প্রাপ্তির লক্ষ্যে ইউরোপীয় ইউনিয়নের অর্থায়নে বাস্তবায়নাধীন ডিজিটাল ভূমি ব্যবস্থাপনা প্রকল্পের কাজ চলছে ধীর গতিতে। ‘আপনার জমি আপনার অধিকার’ শ্লোগান নিয়ে ২০১১ সালে ‘স্ট্রেংদেনিং এ্যাকসেস টু ল্যান্ড এন্ড প্রপার্টি রাইটস ফর অল সিটিজেন অব বাংলাদেশ’ শীর্ষক এই পাইলট প্রকল্পটি হাতে নেওয়া হলেও গত ৫ বছরে প্রকল্পের কাজ সিকিভাগও হয়নি। এনিয়ে ক্ষোভ প্রকাশ করেছে সংসদীয় কমিটি।

আজ রবিবার বিকেলে জাতীয় সংসদ ভবনে অনুষ্ঠিত ভূমি মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় কমিটির বৈঠকে দ্রুত প্রকল্পটির কাজ সমাপ্ত করার তাগিদ দেওয়া হয়েছে। কমিটির সভাপতি মো. রেজাউল করিম হীরার সভাপতিত্বে বৈঠকে কমিটির সদস্য মীর শওকাত আলী বাদশা, সামছুল আলম দুদু, এ কে এম মাঈদুল ইসলাম ও জাহান আরা বেগম সুরমা এবং সংশ্লিষ্ট কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।

কমিটি সূত্র জানায়, ভূমি রেকর্ড ও সার্ভে অধিদপ্তর ১০০ কোটি টাকা ব্যয়ে এই প্রকল্প গ্রহণ করে। প্রকল্পের উদ্দেশ্য জামালপুর সদর উপজেলা, রাজশাহীর মোহনপুর উপজেলা এবং বরগুনার আমতলী উপজেলার ভূমি ডিজিটাল পদ্ধতিতে সার্ভের আওতায় নিয়ে আসা, জাতীয় পর্যায়ে খাস জমিসহ সব ধরনের ভূমি ব্যবহার সংক্রান্ত একটি ভূমিনীতি প্রণয়ন করা, ভূমির মালিকানা বিষয়ে একটি নির্ভরযোগ্য ভূমি রেকর্ড পদ্ধতি প্রতিষ্ঠা করা, লিগাল এন্ড ইনস্টিটিউশনাল ফ্রেম ওয়ার্ক তৈরি করা, দক্ষতা উন্নয়ন করা, গণশিক্ষা ও সচেতনতা বৃদ্ধি করা। বৈঠকে প্রকল্পটি নিয়ে আলোচনাকালে কমিটির সদস্যরা কাজের বাস্তবায়নে ধীরগতিতে ক্ষোভ প্রকাশ করেন।

কমিটির সদস্যরা বৈঠকে বলেন, প্রকল্পটি সফল বাস্তবায়িত হলে এর ভিত্তিতে ভবিষ্যতে এ ধরনের প্রকল্পের মাধ্যমে সারা দেশের ভূমি ডিজিটাল জরিপের আওতায় নিয়ে আসা হবে এমন লক্ষ্য ছিল সরকারের। কিন্তু চলমান এ পাইলট প্রকল্পটি শেষ হতেই ২০১৭ সালের জুন পর্যন্ত অপেক্ষা করতে হবে। সেক্ষেত্রে ভূমি ব্যবস্থাপনায় স্বচ্ছতা নিশ্চিত করতে এবং সেবা নিতে আসা জনগণকে হয়রানির হাত থেকে মুক্তি পেতে আর কতদিন অপেক্ষা করতে হবে সেটাও অনিশ্চিত। এবিষয়ে প্রকল্প পরিচালক কমিটিকে জানান, ‘ভূমি ব্যবস্থাপনা একটি জটিল বিষয়। এই জটিলতা দূর করতে সময় তো লাগবেই। এদেশে প্রথম ক্যাডেস্টাল সার্ভে (সিএস) শুরু হয়েছিল ১৮৯০ সালে, আর শেষ হয়েছিল ১৯৪০ সালে। অর্থাৎ একটি জরিপ কাজ শেষ হতে ৫০ বছর সময় লেগেছিল। আর ১৯৭২ সালে শুরু হয়েছিল রিভিশনাল সার্ভে (আরএস), যা আজও শেষ হয়নি। এসব কাজে সময় একটু বেশীই লাগে।

এদিকে এশিয়ান ডেভেলপমেন্ট ব্যাংকের অর্থায়নে হয়রানিমূলক সেবা বন্ধ করতে ভূমি রেকর্ড ও জরিপ অধিদপ্তর গৃহীত ‘স্ট্রেংদেনিং গভর্নেন্স ম্যানেজমেন্ট’ শীর্ষক পাইলট প্রকল্পটিও এখনো চলমান। এ প্রকল্পের ব্যয় ধরা হয়েছে ১৫৫ কোটি টাকা। প্রকল্পের আওতায় দেশের ৭টি জেলা বিশেষ করে গাজীপুর, শেরপুর, জামালপুর, পাবনা, রাজশাহী, দিনাজপুর এবং গোপালগঞ্জের ৪৫টি উপজেলার প্রতিটি মৌজা ম্যাপ, খতিয়ান ও ভূমি সংক্রান্ত সব নথিপত্র স্ক্যান করে ডিজিটাইজ পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হচ্ছে। এ প্রকল্পটি সফল হলে আগামীতে দেশের সব মৌজাম্যাপ ও খতিয়ান ডিজিটাইজ পদ্ধতিতে সংরক্ষণ করা হবে। তখন বিশ্বের যেকোন স্থানে বসে যে কেউ তার ভূমির রেকর্ড সংক্রান্ত তথ্য জানতে পারবেন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ড. ইউনূসের মন্তব্য দেশের মানুষের জন্য অপমানজনক : আইনমন্ত্রী

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, কর ফাঁকি দেওয়ার মামলাকে পৃথিবীর বিভিন্নবিস্তারিত পড়ুন

ময়মনসিংহে ওসি-এসপি’র বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর

সরকারি দায়-দায়িত্ব ও কর্মকান্ডে স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি, সম্পদের যথাযথবিস্তারিত পড়ুন

ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠায় জনগণের সাথে রায়েছে বিচার বিভাগ

দেশের মানুষের ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে বিচার বিভাগ জনগণের সঙ্গে আছেবিস্তারিত পড়ুন

  • কোকেনের সবচেয়ে বড় চালানে জড়িতদের নাম পেয়েছে ডিএনসি
  • বাংলাদেশ ব্যাংক ও দুদকের ৭২ কর্মকর্তার চাকরি ছাড়ায় নানা আলোচনা
  • মূল্য ৭ কোটি: পঞ্চগড়ে কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার
  • নারায়নগঞ্জে কলেজ ছাত্রী যৌন হয়রানি ও লাঞ্চনার শিকার
  • বিচারকদের শৃঙ্খলাবিধির গেজেট নিয়ে আদেশ
  • জাতীয় শোক দিবসে রাজধানীতে বাড়তি নিরাপত্তা
  • মানবতাবিরোধী অপরাধ: আজহার-কায়সারের আপিল শুনানি ১০ অক্টোবর
  • নারায়ণগঞ্জের আলোচিত সাত খুন মামলা: হাইকোর্টের রায় ২২ আগস্ট
  • আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মৃত্যুদণ্ড পাওয়া রাজাকার হাফিজ গ্রেপ্তার
  • সেলিম ওসমান অসুস্থ, চার্জ শুনানি হল না
  • স্ত্রী-শাশুড়িসহ তুফান ফের রিমান্ডে
  • এই রায়ে আমি ব্যথিত: অ্যাটর্নি জেনারেল