শনিবার, জুলাই ২৭, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

ডিজিটাল সেন্টার এখন থেকে তথ্য সেবা কেন্দ্রের নাম

নতুন নামে যাত্রা শুরু করছে ডিজিটাল বাংলাদেশের কর্মকান্ড। এখন থেকে ডিজিটাল সেন্টার নামে দেশের সকল ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্র , পৌর তথ্য ও সেবা কেন্দ্র এবং নগর তথ্য ও সেবা কেন্দ্র পরিচিত হবে।

ডিজিটাল সেন্টারের মাধ্যমে দেশের ডিজিটাল কর্মকান্ডকে আরো গতিশীল করা হবে বলে জানিয়েছেন ডাক টেলিযোগাযোগ ও তথ্য প্রযুক্তি প্রতিমন্ত্রী জুনায়েদ আহমেদ পলক।

তিনি বলেন, প্রধানমন্ত্রী ঘোষিত ২০২১ সালের মধ্যে দেশকে ডিজিটাল করার অংশ হিসেবে এ সব কাজ করা হবে। ২০১৮ সালের মধ্যে দেশব্যাপী অপটিক্যাল ফাইবার স্থাপন করা হবে।

প্রতিমন্ত্রী বলেন, ইন্টারনেটের উন্নয়নে আউটসোর্সিংয়ের মাধ্যমে আয়ের পরিমাণ ২৩ লাখ ডলার থেকে এখন ২শ মিলিয়ন ডলার হয়েছে। দেশের প্রতিটি স্কুলে কম্পিউটার ল্যাব স্থাপন করা হবে। সেখান থেকে শিক্ষার পাশাপাশি প্রয়োজনীয় সেবা পাবে এলাকাবাসী। এছাড়া সেলফোনের মাল্টি ব্যবহার বাড়াতে যা যা প্রয়োজন, সবই করবে সরকার। দেশের কোটি মানুষ এখন ইন্টারনেট ব্যবহার করছে। প্রতি বছর বাড়ছে এক কোটি।

ডিজিটাল সেন্টারে ‘ডিজিটাল মানি’ বা মোবাইল পেমেন্ট সেবার আওতায় সরকারের পক্ষে বেতন পরিশোধ, পেনশন পরিশোধ, মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা, বয়স্ক ভাতা, গর্ভবতী মায়েদের ভাতা, কৃষি ভর্তুকি, কাজের বিনিময়ে খাদ্য কর্মসূচির ভাতা, ছাত্রছাত্রীদের উপবৃত্তি প্রদান ও নগদ সহায়তা পরিশোধ করা হবে।

‘ডিজিটাল অ্যাকসেস’-এর মাধ্যমে অনলাইন শপিং, চিকিৎসকের পরামর্শ, টেলিমেডিসিন, ব্যাংক ও বীমা ইত্যাদি সেবা পাওয়া যাবে। আগামী দিনে এর সঙ্গে যোগ হবে ডিজিটাল স্টক, যার মাধ্যমে এ সেন্টারগুলোতেও সাধারণ মানুষ শেয়ার কেনাবেচাও করতে পারবে।এ সেন্টারগুলোতে প্রায় ৫০ হাজার নারীর কর্মসংস্থান হবে। মূলত এসএসসি থেকে ডিগ্রি পর্যন্ত পড়াশোনা করা মেয়ে বা গৃহবধূরা এখানে কাজ করতে পারবেন। এসব ডিজিটাল সেন্টার কাজ শুরু করলে ক্ষুদ্রঋণ বিতরণকারী প্রতিষ্�� ানগুলোর একচেটিয়া কারবার এবং সুদের হার কমবে বলে আশা করেন উদ্যোক্তারা। যেকোনো ধরনের সেবার জন্য সার্ভিস চার্জ নেওয়া হবে ১ শতাংশ। মানি লন্ডারিং ও জঙ্গি অর্থায়ন চিহ্নিতকরণের বিশেষ ব্যবস্থাও থাকছে এ প্রকল্পে।

রূপকল্প ২০২১ বাস্তবায়নে জনগণের দোরগোড়ায় সহজে, দ্রুত ও স্বল্প ব্যয়ে সেবা পৌঁছে দিতে দেশের সকল ইউনিয়ন পরিষদে শুরু হয়েছিল ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্রের কর্মকান্ড। ২০১০ সালের ১১ নভেম্বর প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা নিউজিল্যান্ডের সাবেক প্রধানমন্ত্রী ও ইউএনডিপি প্রশাসক মিস হেলেন ক্লার্ক ভিডিও কনফারেন্সের মাধ্যমে এক যোগে দেশের সকল ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্রের উদ্বোধন করেন। ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্রের সফলতার প্রেক্ষিতে ২০১৩ সালে দেশের ৩ শ’১৯টি পৌরসভায় পৌর তথ্য ও সেবা কেন্দ্র ( পিআইএসসি ) এবং ১১ টি সিটি কর্পোরেশনের ৪শ’ ৭টি ওয়ার্ড কার্যালয়ে নগর তথ্য ও সেবা কেন্দ্র ( সিআইএসসি ) চালু হয়।

ইউনিয়ন তথ্য ও সেবা কেন্দ্র, পৌর তথ্য ও সেবা কেন্দ্র এবং নগর তথ্য ও সেবা কেন্দ্র অভিন্ন উদ্দ্যেশে কাজ করলেও নামের ভিন্নতা এবং নাম বড় হওয়ায় সাধারণ মানুষের মধ্যে নাম মনে রাখা সহ বিভিন্ন সমস্যার প্রেক্ষিতে এবং ডিজিটাল বাংলাদেশের সাথে সঙ্গতি রেখে অভিন্ন ডিজিটাল সেন্টার নাম করা হয়েছে। সারা দেশে ডিজিটাল সেন্টার নামে এখন থেকে পরিচালিত হবে কেন্দ্র গুলি। ডিজিটাল সেন্টারের নীচে শুধু কেন্দ্রের �� িকানা ও ওয়েব সাইট পরিবর্তন হবে। আর সবকিছুই অভিন্ন থাকবে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

আজকের যত আয়োজন ডিজিটাল ওয়ার্ল্ডে

রাজধানীর বঙ্গবন্ধু আন্তর্জাতিক সম্মেলনে কেন্দ্রে আজ থেকে শুরু হতে যাচ্ছেবিস্তারিত পড়ুন

মোবাইল নম্বর ঠিক রেখেই অপারেটর পরিবর্তন করা যাবে: প্রক্রিয়া শুরু

মোবাইল ফোনের নম্বর ঠিক রেখে অপারেটর পরিবর্তন (মোবাইল নম্বর পোর্টেবিলিটি-এমএনপি)বিস্তারিত পড়ুন

স্মার্টফোন কিনে লাখপতি হলেন পারভেজ

নির্দিষ্ট মডেলের ওয়ালটন স্মার্টফোন কিনে পণ্য নিবন্ধন করলেই মিলছে সর্বোচ্চবিস্তারিত পড়ুন

  • অবশেষে বাংলাদেশে ১৯ অক্টোবর থেকে পে-প্যাল সেবা
  • রবি গ্রাহকদের জন্য সুখবর ! ছাড় পাবেন উবারে !
  • মেধাসত্ত্ব সংরক্ষণের দাবি ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তবায়নে
  • লক খুলবে মুখ দেখেই আইফোন ৮
  • ফেসবুক এবং গুগলের যুগে ডিজিটাল বিজ্ঞাপন প্ল্যাটফর্ম পরিকল্পনা করলে ভুল-ই হবে
  • এবার থেকে হোয়াটসঅ্যাপেও টাকা লেনদেন! জেনে নিন কীভাবে
  • ফেসবুক হ্যাক হয় যেভাবে
  • ধর্ষণ থেকে আত্মহত্যা! সবই পাওয়া যাচ্ছে গেমে
  • এলিয়েন তাড়ালেই নাসাতে মিলবে কোটি টাকার চাকরি
  • রাত্রে বিছানায় মোবাইল নিয়ে ঘুমনো অভ্যেস? জানেন না, কতবড় ভুল করছেন
  • দিনে হোয়াটসঅ্যাপ ব্যবহার করেন ১০০ কোটি মানুষ
  • ফেসবুকে দামি গাড়ি, গয়নার ছবি পোস্ট করেছেন? সর্বনাশ!