রবিবার, ডিসেম্বর ৮, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

তারুণ্যের তৃতীয় জাগরণ, প্যালেস্টাইনি প্রতিরোধের নতুন নিশানা?

সম্প্রতি ইসরায়েলের বিরুদ্ধে প্যালেস্টাইনিরা যে সশস্ত্র প্রতিরোধ গড়ে তুলেছে তা তৃতীয় ইন্তিফাদা অর্থাৎ তৃতীয় গণজাগরণেরই ইঙ্গিত দিচ্ছে বলে উল্লেখ করা হয়েছে মধ্যপ্রাচ্যবিষয়ক সংবাদমাধ্যম মিডল ইস্ট আইয়ের এক নিবন্ধে। বিশিষ্ট সাংবাদিক ডেভিড হার্স্টের লেখা ওই নিবন্ধে দাবি করা হয়েছে, হামাস কিংবা ফাতাহ নয়; তৃতীয় ইন্তিফাদা তথা তৃতীয় স্বাধীনতা আসছে প্যালেস্টাইনের তরুণ প্রজন্মের হাত ধরে। আর এ ইন্তিফাদায় কোন সংগঠনের নেতৃত্ব নেই বরং প্রত্যেক প্রতিরোধকারীরাই দিচ্ছেন নেতৃত্ব। আর ‘অরাজনৈতিক’ এইসব প্রতিরোধ ইসরায়েলকে বিপদে ফেলতে পারে বলেও মন্তব্য করেন তিনি।

মিডল ইস্ট আইয়ের এডিটর-ইন-চিফ ডেভিড হার্স্ট একইসঙ্গে ব্রিটিশ সংবাদমাধ্যম দ্য গার্ডিয়ানের ইউরোপীয় প্রতিনিধি ও সম্পাদক, মস্কো ব্যুরো চিফ এবং আয়ারল্যান্ড প্রতিনিধি। গার্ডিয়ানের আগে দ্য স্কটসম্যানের শিক্ষাবিষয়ক প্রতিনিধি হিসেবেও কাজ করেছেন তিনি। ডেভিড হার্স্টের লেখা সেই নিবন্ধের আলোকে প্যালেস্টাইনে তরুণ প্রজন্মের নয়া ধাঁচের প্রতিরোধ আন্দোলনের চিত্র তুলে ধরা হল।

তৃতীয় ইন্তিফাদার আগমনী: ক্রমশঃ পরিণত হচ্ছে প্রতিরোধী তরুণ প্রজন্ম

হার্স্ট তার নিবন্ধের শুরুতেই বলছেন ‘অল্প কিছুদিন আগের কথা। জেরুজালেমের ওল্ড সিটিতে দুই অতি সনাতন ইহুদীকে ছুরিকাঘাতে হত্যা করার পর গুলিবিদ্ধ হয়ে মারা যান মুহান্নাদ হালাবি। এর আগে ফেসবুক ওয়ালে প্যালেস্টাইনি প্রেসিডেন্ট মাহমুদ আব্বাসকে লক্ষ্য করে একটি লেখা লিখেছিলেন তিনি।’

সূত্র: নিউজ ইউনাইটেড

হালাবির ফেসবুক ওয়ালের সেই বক্তব্য তুলে ধরেছেন হার্স্ট: ‘সুন্দর বক্তব্য দিয়েছেন মাননীয় প্রেসিডেন্ট। কিন্তু আমরাতো পূর্ব এবং পশ্চিম জেরুজালেমকে স্বীকৃতি দিইনি। আমরা কেবল সেই জেরুজালেমকে চিনি, যেটি অবিভক্ত এবং সেখানকার প্রত্যেকটি অংশই পবিত্র। আমাকে ক্ষমা করবেন মাননীয় প্রেসিডেন্ট, কিন্তু আল-আকসা এবং আল-আকসার নারীদের সঙ্গে যা হচ্ছে তা শান্তিপূর্ণ উপায়ে সমাধান করা যাবে না। অপমানিত হওয়ার জন্য বড় হইনি আমরা।’ হার্স্টের মতে, ১৯ বছর বয়সী ওই ব্যক্তির দেয়া বার্তাটি খুব পরিষ্কার। আর তাহল ‘শব্দযুদ্ধের সময় শেষ। তৃতীয় ইন্তিফাদা শুরু।’

নিবন্ধে বলা হয়, হালাবি তার প্রজন্মেরই প্রতিনিধিত্ব করেন। হার্স্ট জানান, তাবায় দ্বিতীয় অসলো চুক্তি স্বাক্ষরিত হওয়ার এক বছর পর জন্ম হয় হালাবির। আর জন্মের পর থেকেই ইসরায়েলের দখলদারিত্ব দেখতে থাকেন তিনি। হালাবির বয়স যখন সাত বছর, তখন থেকেই পশ্চিম তীরকে বিভক্তকারী দেয়াল নির্মাণ শুরু করে ইসরায়েল। আর তার বয়স যখন আট বছর, তখন মারা যান প্যালেস্টাইনের মুক্তি আন্দোলনের ফাতাহ অংশের নেতা ইয়াসির আরাফাত।

হালাবির প্রজন্মের শান্তির আলো দেখা উচিত বলে মনে করেন হার্স্ট। তিনি বলেন, পশ্চিম তীরের অর্থনীতি পুনরুজ্জীবিত করতে টনি ব্লেয়ার এবং সালাম ফায়াদের যৌথ পরিকল্পনা থেকে এ প্রজন্মের সুবিধা পাওয়া উচিত। অথচ তার পরিবর্তে এ প্রজন্ম দেখছে ৬ লাখ বসতি স্থাপনকারী, প্যালেস্টাইনের এলাকা পূর্ব জেরুজালেমের ক্রমাগত অদৃশ্য হতে থাকা, প্যালেস্টাইনি নিরাপত্তা বাহিনী যারা বিক্ষোভ দমাতে কাজ করছে, পর্যটক হিসেবে পরিচয় দিয়ে প্রতিদিন আল-আকসা প্রাঙ্গনে ইসরায়েলিদের অনধিকার প্রবেশ। আর তাই চূড়ান্ত নিষ্পত্তির পরিবর্তে হালাবির প্রজন্মের মানুষ তাদের সকল আশা আকাঙ্ক্ষা খুইয়ে ফেলেছে।

আগের দুই জাগরণের সঙ্গে তৃতীয় জাগরণের ফারাক

ডেভিড হার্স্টের মতে, হালাবির প্রতিরোধ তৈরির জন্য উসকানির প্রয়োজন হয়নি। ফাতাহ আর হামাসের আদেশের অপেক্ষায়ও থাকেননি তিনি। আরো হাজার হাজার মানুষের মতই নিজের সিদ্ধান্ত  নিজেই নিয়েছিলেন এ তরুণ।

প্যালেস্টাইনে প্রথম এবং দ্বিতীয় ইন্তিফাদার দুটোই সংঘটিত হয়েছিল আকস্মিকভাবে। প্রথমটি হয়েছিল যখন ইসরায়েলি সেনাবাহিনীর একটি ট্রাকের সঙ্গে প্যালেস্টাইনি শ্রমিক বহনকারী দুটি ভ্যানের সংঘর্ষে চারজনের মৃত্যুর পর। আর দ্বিতীয় ইন্তিফাদা হয় আল আকসা প্রাঙ্গনে এক হাজার পুলিশ সদস্য নিয়ে উপস্থিত হয়ে ইসরায়েলের সে সময়কার বিরোধী নেতা অ্যারিয়েল শ্যারনের বক্তব্যের পর। ওইদিন ১৯৬৭ সালে ছয় দিনের যুদ্ধে ইসরায়েলি সেনারা পূর্ব জেরুজালেম দখল করার পর যে বিবৃতি দেয়া হয়েছিল তা পুনরুচ্চারিত করা হচ্ছিল। সেই ভাষ্যটি ছিল-‘টেম্পল মাউন্ট এখন আমাদের হাতে।’

নিবন্ধে ডেভিড হার্স্ট বলেন, ফাতাহ আর হামাসের সিদ্ধান্তের প্রকাশ্য বিরোধিতায় নিজস্ব সিদ্ধান্ত তৈরি করছে প্যালেস্টাইনের বর্তমান প্রজন্ম। প্রত্যেক তরুণ-তরুণী যারা নিজেদের হাতে ছুরি তুলে নিয়েছে তারা নিজেরাই নিজেদের নেতা। আর প্যালেস্টাইনের নতুন প্রজন্মের এ প্রতিরোধ ইসরায়েলের জন্য বিপদ বয়ে আনছে। কোন সংগঠনের তরফে প্রতিরোধ গড়ে তোলা হলে তখন সে সংগঠনের নেতাদের গ্রেপ্তার, হত্যা কিংবা যুদ্ধবিরতির আলোচনার মধ্য দিয়ে তা ঠেকানো সম্ভব। কিন্তু কোন ব্যক্তি পর্যায়ের নিজস্ব বেপরোয়া সিদ্ধান্ত প্রতিহত করার সক্ষমতা নেই ইসরায়েলের। খুব বেশি হলে ঘরবাড়ি গুঁড়িয়ে দিয়ে কিংবা অন্যান্য সাজা দিয়ে তাদের ভয় দেখানো যায়।

কিন্তু বর্তমানে গণজাগরণের ক্ষেত্রে কোন দেয়াল কিংবা বিভক্তি নেই বলে মনে করেন হার্স্ট। পূর্ব জেরুজালেম, আফুলা এবং তেল আবিবের যেসব এলাকায় গেল সপ্তাহে হামলা হয়েছে সেখানে পিএলও’র নিয়ন্ত্রণ নেই।

বর্তমানে সশস্ত্র সংগ্রামের পক্ষে প্যালেস্টাইনি জনগণ

পোলস্টার এবং রাষ্ট্রবিজ্ঞানী খলিল শিকাকির জরিপের বরাতে ডেভিড হার্স্ট জানান, একমাত্র সশস্ত্র সংগ্রামের মধ্য দিয়েই একটি স্বাধীন প্যালেস্টাইনি রাষ্ট্র গড়ে তোলা সম্ভব বলে মনে করেন ৪২ শতাংশ প্যালেস্টাইনি। আর ৫৭ শতাংশ প্যালেস্টাইনি এখন আর বিশ্বাস করেন না যে দ্বৈত রাষ্ট্রের সমাধান সম্ভব। দুই-তৃতীয়াংশ প্যালেস্টাইনি আব্বাসকে আবারও প্রেসিডেন্ট হিসেবে দেখতে চান।

সূত্র: আল জাজিরা

তৃতীয় ইন্তিফাদার আরও কয়েকটি অনন্য বৈশিষ্ট্য শনাক্ত করেছেন হার্স্ট। প্রথম আর দ্বিতীয় ইন্তিফাদা পূর্ব তীর এবং গাজা থেকে পরিচালনা করা হয়েছিল। ইসরায়েলে বসবাসরত প্যালেস্টাইনি যারা ১৯৪৮ সাল থেকে সেখানে বসবাস করছেন তারা, দ্বিতীয় ইন্তিফাদার শুরুতে বিক্ষোভে অংশ নিয়েছিলেন। কিন্তু ১৯৭৬ এর ল্যান্ড ডে-তে ৪৮-এর আন্দোলনকারীদের সামনের সারিতে দেখা যায়নি। ১৯৭৬ সালের ৩০শে মার্চের বিক্ষোভে অংশ নিয়েছিলেন উত্তরের ত্রিভুজ অঞ্চলের হাজার হাজার প্যালেস্টাইনি।

এদিকে ইন্তফাদার প্রতি ইসরায়েলি প্রতিক্রিয়ার কারণে দেশটির বর্তমান প্রধানমন্ত্রী বেনিয়ামিন নেতানিয়াহু আস্থা হারাচ্ছেন বলে দাবি করেছেন ডেভিড হার্স্ট। ইয়েডিয়ট আহরনতের জরিপের বরাত দিয়ে তিনি বলেন, ৭৩ শতাংশ মানুষই সাম্প্রতিক হামলা ঠেকাতে ব্যর্থতার জন্য নেতানিয়াহুর ওপর অসন্তুষ্ট। এক্ষেত্রে অন্য নেতাদের সমর্থন দিয়েছেন তারা।

তৃতীয় ইন্তিফাদা কিংবা তৃতীয় গণজাগরণের উৎসমূল

ডেভিড হার্স্টের মতে, দেশজুড়ে যেসব ছুরিকাঘাত কিংবা হতাহতের ঘটনা ঘটছে সেটাই তৃতীয় ইন্তিফাদা। আরবি ভাষায় এর অর্থ হল-‘বিদায় করা।’ প্যালেস্টাইনের নতুন প্রজন্ম তাদের এলাকা থেকে দখলদারীদের বিদায় করতে চায়। অর্থাৎ নতুন প্রজন্ম তাদের পূর্বসূরীদের সংগ্রামকে আবারও জাগিয়ে তুলেছে। সামনের সপ্তাহ, মাস কিংবা বছরগুলিতে যা কিছু হবে সবই তাদের সংগ্রাম।

ছবি: আইআর ডিপ্লোম্যাসি

হার্স্ট বলেন, যা নিয়ে এতো কিছু তা হল পবিত্র স্থান আল-আকসা; যার প্রতিটি পাথর জেরুজালেমের সাম্প্রদায়িকতার রাজনীতির শিকার হয়ে আঘাতপ্রাপ্ত হচ্ছে। ইসরায়েলিদের কাছে টেম্পল মাউন্ট নামে পরিচিত আল-আকসা প্রাঙ্গনে ইহুদিদের প্রবেশে ইসরায়েলের ইহুদিবাদবিষয়ক (জায়নিজম) সর্বোচ্চ কর্তৃপক্ষের নিষেধাজ্ঞার পরও আল আকসার অবস্থা পাল্টাচ্ছে। পবিত্র স্থানগুলোর প্রশাসনিক দায়িত্বে থাকা জর্দান নিয়ন্ত্রিত ইসলামী প্রতিষ্ঠান দ্য ওয়াকফ এখন আর প্রবেশ ফি সংগ্রহ করছে না এবং ইসরায়েল নিয়ন্ত্রিত গেট দিয়ে অমুসলিমদের পারাপার নিষিদ্ধ করতে পারছে না।

সম্প্রতি ইন্টারন্যাশনাল ক্রাইসিস গ্রুপের প্রকাশিত এক প্রতিবেদনের বরাতে নিবন্ধে বলা হয়, ‘ইহুদি প্রার্থনা নিষিদ্ধের বিষয়টি জোরালো করতে পুলিশের সঙ্গে কাজ করতে গিয়ে ওয়াকফ ইহুদি প্রবেশের হিসেব রাখতে পারছে না। এমনকি যাদের তারা উসকানিদাতা হিসেবে বিবেচনা করে থাকে সেইসব ইসরায়েলি মানবাধিকার কর্মীদেরও বাধা দিতে পারছে না তারা।’

ছবি: এলিফ্যান্ট জার্নাল

আগের ঘটনা তুলে ধরে হার্স্ট বলেন, ২০১২ সালে গোটা আল আকসায় নেসেট সদস্য, উপমন্ত্রী এবং মন্ত্রীদের ইসরায়েলি সার্বভৌমত্বের ঘোষণা দিতে দেখা যায়। হালাবির প্রজন্মের জন্য এটা কেবল ধর্মীয় ইস্যু নয়। আল আকসা হল জাতীয় পরিচয়ের একটি প্রতীক যে পরিচয় ইসরায়েলি থাবায় গুঁড়িয়ে গিয়েছিল। আর নিজেদের পরিচয় পুনরুদ্ধারের চেষ্টায় ঐক্যবদ্ধ হয় ধার্মিক এবং ধর্মনিরপেক্ষ প্যালেস্টাইনিরা। আল-আকসায় ইহুদিদের ওপর প্রথম যে হামলাটি হয়েছিল তা চালিয়েছিল ধর্মনিরপেক্ষ বিপ্লবী গোষ্ঠী লিবারেশন অব প্যালেস্টাইন। ইহুদিদের দখলদারিত্ব থেকে আল আকসাকে রক্ষার লড়াইটি প্যালেস্টাইনিদের জন্য অস্তিত্বের ইস্যু। এর মধ্য দিয়ে যে বার্তাটা সামনে আসে তা হলো ‘যদি আমরা এর জন্য লড়াই না করি, তবে আমাদের হাল ছেড়ে দিতে হবে।’

আয়নায় মুখ দেখুক ইসরায়েল…

ইসরায়েলিদেরকেও নিজের হাতে আইন তুলে নেয়ার জন্য উৎসাহিত করা হচ্ছে। ২০১৩ সালে ১ লাখ ৬০ হাজার নাগরিককে আগ্নেয়াস্ত্র বহনের অনুমতি এবং ১ লাখ ৩০ হাজার প্রতিষ্ঠানকে অস্ত্র রাখার অনুমোদন দেয়া হয়। এরইমধ্যে ভারী অস্ত্রশস্ত্রবিশিষ্ট একটি সমাজ গড়ে রেখেছে ইসরায়েল।

হার্স্টের মতে, দীর্ঘমেয়াদী ও রক্তক্ষয়ী সহিংসতার ক্ষেত্র প্রস্তুত আছে। আর তার জেরে দুপক্ষের অগণিত মানুষের প্রাণহানি হতে পারে বলে আশঙ্কা জানান তিনি।

ডেভিড হার্স্টের মতে দখল, দমন ও প্রতিরোধের এ চক্র থেকে মুক্তি পাওয়ার একটিমাত্র উপায় রয়েছে। আর সে উপায়টি ইসরায়েলি ইহুদিরা কার্যকর করতে পারে বলে আশা প্রকাশ করেন তিনি। তার মতে, ইসরায়েলিরা যদি একবার আয়নায় মুখ দেখে এবং প্যালেস্টাইনিদের পরিস্থিতির সঙ্গে নিজেদের মেলায় তাহলেই তারা বুঝতে পারবে। তারা বুঝতে পারবে একটি মাত্র কারণে প্রজন্মের পর প্রজন্ম ধরে প্যালেস্টাইনিরা তাদের ভূ-খণ্ডে থাকতে চায়।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল

আর্থিক দ্বন্দ্বের মধ্যে পিএসজি ছেড়ে রিয়াল মাদ্রিদে আসার পর একেরবিস্তারিত পড়ুন

মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা দ্বিগুণ বেড়ে ২২৬

ঘূর্ণিঝড় ইয়াগির প্রভাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মিয়ানমারে ভারি বৃষ্টিপাতের কারণেবিস্তারিত পড়ুন

ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত

গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি বাহিনীর তান্ডবে প্রাণ গেছে আরও ৩৮বিস্তারিত পড়ুন

  • বিক্ষোভকারীদের অধিকার সমুন্নত রাখতে সরকারের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
  • একদিনে গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত ৫৭ ফিলিস্তিনি 
  • কানে ব্যান্ডেজ নিয়ে সম্মেলনে ট্রাম্প
  • ওমানে বন্দুকধারীর হামলায় মসজিদের কাছে   ৪জন নিহত
  • ট্রাম্পকে গুলি করা ব্যক্তি দলের নিবন্ধিত ভোটার
  • প্রেসিডেন্ট মাসুদকে সতর্কতা ইরানিদের 
  • ভারতের সঙ্গে চুক্তিতে দেশের মানুষের আস্থা প্রয়োজন
  • ভারত আমাদের রাজনৈতিক বন্ধু, চীন উন্নয়নের : কাদের
  • ইসরায়েলে মুহুর্মুহু রকেট হামলা ইসলামিক জিহাদের
  • প্রথম বিতর্কের পর ট্রাম্পের দিকে ঝুঁকছেন দোদুল্যমান ভোটাররা!
  • রেবন্ত রেড্ডি এবং চন্দ্রবাবু নাইডু বৈঠক নিয়ে নানা জল্পনা
  • স্টারমারের দুঃখ প্রকাশের পরও বাংলাদেশি কমিউনিটিতে ক্ষোভ