শনিবার, জুলাই ২৭, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

থেমে থেমে বৃষ্টিতে সারাদেশেই জনদুর্ভোগ

টানা বৃষ্টিতে যানজট ও জলাবদ্ধতায় নাকাল রাজধানীবাসী। রাজধানীর বাইরে সারাদেশেই থেমে থেমে বৃষ্টিতে ভোগান্তিতে পড়তে হচ্ছে মানুষকে। শনিবারও টানা বৃষ্টি অব্যাহত থাকায় পানি বাড়ছেই এ সব এলাকায়। ফলে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত হচ্ছে প্রতিনিয়ত। দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ুর সক্রিয়তায় এই অবস্থা চললেও রোববার নাগাদ পরিস্থিতির উন্নতির আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদফতর।

রাজধানীর মোহাম্মপুর, মালিবাগ, শান্তিনগর, মিরপুর, সহ বিভিন্ন এলাকায় দেখা যায় প্রধান সড়ক সহ বিভিন্ন সড়কগুলোতে জলাবদ্ধতার সৃষ্টি হয়েছে। টানা বৃষ্টিতে বিভিন্ন সড়কের বেহাল দশা, কোথাও কোথাও সড়কগুলোতে বড় আকারের গর্তেরও সৃষ্টি হয়েছে। এরই মধ্যে ঝুঁকি নিয়ে চলছে যানবাহন।

পুলিশ কন্ট্রোল রুম থেকে তথ্যে জানা যায়, শান্তিনগর, মালিবাগ মোড়, শান্তিবাগ, মিরপুরের বিভিন্ন সড়কে বৃষ্টির পানি সরতে দেরি হচ্ছে। এছাড়া বাংলা মোটর, পান্থপথসহ ভিআইপি সড়কগুলোতেও যানজট লেগে রয়েছে। গুলশান ১ এবং যমুনা ফিউচার পার্কের সামনের এলাকায় পানি জমে যানজট সৃষ্টি হয়েছে। মহাখালী-ফার্মগেইট সড়কে বেলা ১২টার দিকে তীব্র যানজট ছিল।

পুলিশ কন্ট্রোল রুম থেকে বলা হয়েছে, মূলত বৃষ্টির পানিতে সৃষ্ট জলাবদ্ধতা এবং সেই সঙ্গে ঈদের কেনাকাটার জন্য মানুষের ভিড় থাকায় বেশ কয়েকটি সড়কে যানজট তীব্র আকার ধারণ করেছে।মৌসুমী বায়ুর প্রভাবে সারাদেশেই বৃষ্টিপাত হচ্ছে। রোববার নাগাদ বৃষ্টি চলবে বলে আবহাওয়া অধিদপ্তরের আভাস।

ঢাকায় শুক্রবার ভোর ৬টা থেকে বেলা ১২টা পর্যন্ত ৬ ঘণ্টায় ১৯ মিলিমিটার বৃষ্টি হয়েছে। গত ২৪ ঘণ্টায় এর পরিমাণ ৬৭ মিলিমিটার। শনিবার সবচেয়ে বেশি বৃষ্টিপাত হয়েছে টেকনাফে। ভোর থেকে দিনের প্রথম ৬ ঘণ্টায় সেখানে ২১৩ মিলিমিটার বৃষ্টিপাত রেকর্ড হয়েছে।

দক্ষিণ-পশ্চিম মৌসুমী বায়ুর সক্রিয়তায় এই অবস্থা চললেও রোববার নাগাদ পরিস্থিতির উন্নতির আভাস দিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর। আবহাওয়া অধিদপ্তরের উপ-পরিচালক এস এম মাহমুদুল হক জানান, “অতি ভারি বৃষ্টি হচ্ছে কোথাও কোথাও। শনিবার দুপুরের পর তা কমতে পারে।”

রাজধানীর বাইরে চট্টগ্রাম, কক্সবাজার, বরিশাল, ঝিনাইদহ, চাঁদপুর, কুমিল্লা, ফরিদপুরসহ বিভিন্ন এলাকায় জলাবদ্ধতা সৃষ্টি হওয়ায় পানিবন্দি হয়ে পড়েছে বহু মানুষ। যান চলাচলে বিঘœ ঘটার পাশাপাশি ফসলেরও ক্ষতির খবর পাওয়া গেছে এসব এলাকায়। এদিকে শুধুমাত্র কক্সবাজার ও বান্দরবানে ঢল ও পাহাড় ধসে অন্তত ১০ জনের মৃত্যু হয়েছে। কক্সবাজারে বন্যা পরিস্থিতি ক্রমেই অবনতি হচ্ছে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

কুড়িগ্রামে ভয়াবহ বন্যায় ২ লাখ মানুষ পানিবন্দী

কুড়িগ্রামে টানা ৬ দিন বন্যায়  ভয়াবহ রূপ ধারণ করেছে।  মানুষজনবিস্তারিত পড়ুন

সিলেটে নতুন নতুন এলাকা প্লাবিত

দ্বিতীয় দফার বন্যায় সিলেট অঞ্চলে সাত লক্ষাধিক মানুষ এখনও পানিবন্দি।বিস্তারিত পড়ুন

চালু হচ্ছে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার কসবা সীমান্ত হাট

প্রায় সাড়ে চার বছর পর আগামী ২৯ জুলাই থেকে চালুবিস্তারিত পড়ুন

  • রায়পুরায়  বিএনপির প্রায় ১০০ নেতা কর্মী আ’লীগে যোগদান
  • সিলেটে ৯ ঘণ্টা পর রেল যোগাযোগ স্বাভাবিক
  • সকাল থেকে ঢাকায় বৃষ্টি
  • রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় দুই নারীর আত্মহত্যা
  • ছুটি শেষে কর্মচঞ্চল আখাউড়া স্থলবন্দর
  • নোয়াখালীতে অস্ত্র ঠেকিয়ে কিশোরীকে অপহরণের অভিযোগ
  • নান্দাইলে চাচাতো ভাইয়ের হাতে চাচাতো ভাই খুন
  • সিলেট বিভাগের বন্যা ভয়ঙ্কর রুপ নিচ্ছে
  • সবুজবাগে পরিবেশমন্ত্রীর সেলাই মেশিন বিতরণ
  • ঈদযাত্রায় মহাসড়কে  চলছে ধীরগতিতে গাড়ি
  • হরিজনদের উচ্ছেদ ও সংখ্যালঘু সম্প্রদায়ের উপর হামলার প্রতিবাদ
  • দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আভাস