ধর্ষিতা পুলিশের মামলা না নেয়ার অভিযোগ
নিজে একজন পুলিশ সদস্য। তিনি গণধর্ষণের অভিযোগ এনেছেন আরেক পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে যিনি তার সাবেক স্বামী। শুধু তাই নয়, তুরাগ থানায় কর্মরত পুলিশের ওই নারী সদস্য তার সাবেক স্বামী সহকারী উপপরিদর্শকের (এএসআই) বিরুদ্ধে ধর্ষণের মামলা করতে গেলেও খিলগাঁও থানা পুলিশ তা নেয়নি বলে অভিযোগ উঠেছে।
‘ধর্ষণের শিকার’ পুলিশ সদস্যের ভাই আজ শনিবার বিকেলে এমন অভিযোগ করেন। তবে খিলগাঁও থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মোস্তাফিজ ভুঁইয়া অভিযোগ অস্বীকার করেছেন। ওই নারী পুলিশ সদস্যের ভাই বলেন, ২০১১ সালে তার বোনের বিয়ে হয় খিলগাঁও থানায় কর্মরত ওই এএসআইয়ের সঙ্গে। ২০১৪ সালে তাদের মধ্যে ছাড়াছাড়ি হয়ে যায়। তাদের ঘরে একটি সন্তানও রয়েছে।
গত বুধবার (১০ জুন) বিকেল ৪টার দিকে এএসআই ফোন করে তার বোনকে সব ঝামেলা মিটিয়ে নতুন করে সংসার করার কথা বলেন। পরে তার বোন কথামতো সেদিনই বাসায় গেলে এএসআই এবং তার কয়েকজন সহযোগী মিলে বোনকে ধর্ষণ করেন। এর পরদিন (বৃহস্পতিবার) ১১ জুন এ ঘটনায় খিলগাঁও থানায় অভিযোগ করতে গেলে পুলিশ মামলা নেয়নি।
গতকাল শুক্রবার রাজারবাগ পুলিশ লাইনস হাসপাতালে ভর্তি হলে ধর্ষণের আলামত পরীক্ষার জন্য তাকে আজ শনিবার ঢাকা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়। এ ব্যাপারে আজ বিকেলে খিলগাঁও থানার ওসি মোস্তাফিজ ভুঁইয়া বলেন, এ ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদ করে মামলা দায়ের করা হবে। যারা দোষী তাদের গ্রেপ্তার করে বিচারের কাঠগড়ায় দাঁড় করানো হবে।
মামলা না নেওয়া প্রসঙ্গে ওসি মোস্তাফিজুর রহমান বলেন, এমন অভিযোগ শুনে আমি আশ্চর্য হয়েছি। সাম্প্রতিক সময়ে কয়েকটি নারী নির্যাতনের ঘটনার পর আমরা এসব ব্যাপারে অনেক সতর্ক। এই পরিপ্রেক্ষিতে আমার পরিবারের কেউ নির্যাতনের শিকার হয়ে থানায় মামলা করতে এলে আমি সেই মামলা নেব না, এটা হতে পারে না।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

তেহরানে বাংলাদেশ দূতাবাসের সবাইকে দ্রুত সরিয়ে নেওয়ার সিদ্ধান্ত
ইরান-ইসরায়েলের মধ্যে চলমান সংঘাত ক্রমেই উদ্বেগজনক রূপ নিচ্ছে। এমন পরিস্থিতিতেবিস্তারিত পড়ুন

সংঘাতের মাঝেও তেহরানের বায়ুমান ঢাকার চেয়ে ভালো
সোমবার রাত থেকেই দফায় দফায় কয়েক পশলা বৃষ্টি হয়েছে ঢাকায়।বিস্তারিত পড়ুন

অবিলম্বে তেহরান খালি করার আহ্বান ট্রাম্পের
ইরান-ইসরায়েল সংঘাত পঞ্চম দিনে গড়ানোর আগেই তেহরানবাসীদের শহর খালি করারবিস্তারিত পড়ুন