শনিবার, জুলাই ২৭, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

পরীক্ষায় কাজ দিয়েছে হেডফোন!

পটুয়াখালীতে অনুষ্ঠিত প্রাথমিক বিদ্যালয়ের সহকারী শিক্ষক নিয়োগ পরীক্ষায় অধিকাংশ কেন্দ্রে দায়িত্বে থাকা শিক্ষকরা অনিয়মের অশ্রয় নিয়েছেন। শিক্ষকদের অনেকেই হলে পরীক্ষার্থীদের উত্তর বলে দিয়েছেন। আবার কেউ কেউ বাইরে থেকে মোবাইলে সঠিক উত্তর বলে দিয়েছেন।

তবে প্রশাসন ও পরীক্ষা সংশ্লিষ্টদের দাবি, কোনো ধরনের অনিয়ম হয়নি।

জেলা প্রাথমিক শিক্ষা অধিদপ্তরের তথ্য অনুযায়ী, শুক্রবার সকাল ১০টা থেকে ১১টা পর্যন্ত মোট ১৭টি কেন্দ্রে নিয়োগ পরীক্ষা অনুষ্ঠিত হয়। এতে জেলার বিভিন্ন উপজেলা থেকে মোট ১৪ হাজার ৬৫৮ জন প্রার্থী অংশ নেন। এর মধ্যে ৪ জনকে বহিষ্কার করা হয়েছে।

পরীক্ষায় অনিয়ম প্রসঙ্গে ইসহাক মডেল ডিগ্রি কলেজ কেন্দ্রে পরীক্ষা দেয়া ইতি আক্তার জানান, তার পেছনের বেঞ্চে যে মেয়েটি পরীক্ষা দিয়েছে তার কানে হেডফোন ছিল। প্রতিটি উত্তর সে মোবাইলের মাধ্যমে কারেকশন করেছে।

ইতি বলেন, ‘ম্যাজিস্ট্রেট হলে এসে যখন জিজ্ঞাসা করল কারও কাছে মোবাইল আছে কি না, তখন অনেকে স্বেচ্ছায় মোবাইল বের করে দেয়। মোবাইল থাকায় অনেকের কাছ থেকে উত্তরপত্র নেয়া হলেও কিছুক্ষণ পরে তা ফিরিয়ে দেয়া হয়।’

এ ছাড়া অনেক পরীক্ষার্থী উত্তরপত্র খালি রেখে এসেছেন। তাদের সাথে ওই কলেজের শিক্ষকদের উত্তরপত্র কারেকশনের ‘কন্ট্রাক’ হয়েছে বলে অভিযোগ করেন ইতি আক্তার।

এদিকে শুক্রবারের নিয়োগ পরীক্ষাকে কেন্দ্র করে জেলায় আগের দিন বৃহস্পতিবার দিনভর মোবাইল ফোনে ব্যবহৃত হেডফোনের বিক্রি বেড়ে যায় কয়েক গুণ। এদিন সকাল থেকে শহরের মোবাইল এক্সেসরিজের দোকানগুলোতে পরীক্ষায় অংশগ্রহণকারীদের হেডফোন কিনতে দেখা যায়। আর সন্ধ্যার পর বিক্রি বাড়ে কয়েক গুণ।

পটুয়াখালী পোস্ট অফিস রোডের সুগন্ধা ইলেকট্রনিক্স-এর মালিক শহীদ শিকদার জানান, বৃহস্পতিবার সকাল থেকেই হেডফোনের চাহিদা বেড়ে গেছে। আর সন্ধ্যার পর অনেকে কিনতে এলেও পর্যাপ্ত না থাকায় ফেরত দিতে হয়েছে।’

বৃহস্পতিবার সন্ধ্যার পর শহরের সদর রোডের এস এ টেলিকমে গিয়ে দেখা যায় হেডফোন ক্রেতাদের ভিড়। উপস্থিত ক্রেতা ও বিক্রেতাদের সাথে কথা বলে জানা যায়, তারযুক্ত হেডফোনের চাইতে ব্লুটুথ হেডফোনের চাহিদা বেশি। আকৃতি ছোট হওয়ায় সহজেই লুকানো যাবে বলে জানান তারা। এ ছাড়া আধুনিক কিছু হেডফোন আছে, ভয়েজে কল রিসিভ করতে ইয়েস এবং কল রিসিভ না করতে চাইলে নো বললেই কল কেটে যাবে। এদিন তারযুক্ত হেডফোন ১০০ থেকে ৪০০ টাকা এবং ব্লুটুথ হেডফোন ৭০০ থেকে ১১০০ টাকা পর্যন্ত বিক্রি হয়েছে।

তবে এ ঘটনা অস্বীকার করে জেলা প্রাথমিক শিক্ষা কর্মকর্তা আতাউর রহমান বলেন, ‘পরীক্ষার হলে কাউকেই মোবাইল বা ডিভাইস নিয়ে প্রবেশ করতে দেয়া হয়নি। এ ক্ষেত্রে আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে কঠোর নজরদারির ব্যবস্থা ছিল। আর মোবাইল নিয়ে হলে প্রবেশ করায় ৪ জনকে বহিষ্কার করা হয়েছে। এ ছাড়া শিক্ষকরা যাতে কাউকে উত্তরপত্র বলে না দেন সেজন্য কঠোর নির্দেশনা দেয়া হয়েছিল।’বাংলামেইল

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

হত্যাকাণ্ডসহ সব অনভিপ্রেত ঘটনার বিচার বিভাগীয় তদন্ত হবে: প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বলেছেন, অহেতুক কতগুলো মূল্যবান জীবন ঝরে গেল।বিস্তারিত পড়ুন

রাজধানীর শনির আখড়া ও ধনিয়ায় গুলিবিদ্ধ ৬

রাজধানীর যাত্রাবাড়ীর শনিআখড়া ও ধনিয়া এলাকায় ৬ জন গুলিবিদ্ধ হয়েছে।বিস্তারিত পড়ুন

বিমানের লাগেজ থেকে সাড়ে ৪ কোটি টাকার স্বর্ণ উদ্ধার

 ৪ কেজি ৪২০ গ্রাম স্বর্ণের বার হযরত শাহজালাল আন্তর্জা‌তিক বিমানবন্দরবিস্তারিত পড়ুন

  • মোবাইল ফোনে প্রশ্নপত্রের ছবি তোলায় শিক্ষকের কারাদণ্ড
  • বেনজীরের ঢাবি’র পিএইচডি ডিগ্রি বাতিলের প্রস্তাব
  • মতিউর গোয়েন্দা নজরদারির মধ্যে দেশেই আছেন 
  • কারাগারের ছাদ ফুটো করে পালানোর সময় মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ৪ কয়েদি গ্রেফতার
  • রাজধানীতে পৃথক ঘটনায় দুই নারীর আত্মহত্যা
  • চাঁদা তুলে পরিবার চালানোর অধিকার রাজনীতিবিদদের নেই: ওবায়দুল কাদের
  • চাঁদপুরে যৌথ অভিযানে ১১ মণ জেলিযুক্ত চিংড়ি জব্দ
  • কুড়িগ্রামে অবৈধ জাল বিক্রি ও মজুদের দায়ে তিনজনকে কারাদণ্ড
  • নোয়াখালীতে অস্ত্র ঠেকিয়ে কিশোরীকে অপহরণের অভিযোগ
  • নান্দাইলে চাচাতো ভাইয়ের হাতে চাচাতো ভাই খুন
  • আছাদুজ্জামান মিয়ার বিরুদ্ধে দুর্নীতির তেমন অভিযোগ আসেনি, হলে বিচার হবে: ওবায়দুল কাদেরের
  • সাবেক কমিশনার ওয়াহিদা রহমানের দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা