শনিবার, সেপ্টেম্বর ১৩, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

পুলিশের কাছে নিরাপত্তা চাইলেন তনুর ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক

কুমিল্লা ভিক্টোরিয়া কলেজ ছাত্রী ও নাট্যকর্মী সোহাগী জাহান তনুর দ্বিতীয় ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক দলের প্রধান ডা. কামদা প্রসাদ সাহা নিজের নিরাপত্তা চেয়ে এসপির কাছে চিঠি দিয়েছেন। তিনি কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজে যাতায়াতের সময় পুলিশের নিরাপত্তা চেয়েছেন।

বুধবার বিকালে নিরাপত্তার আবেদনটি কুমিল্লার পুলিশ সুপার কার্যালয়ে পাঠানো হয়। এর আগে মঙ্গলবার তাকে ও তার পরিবারকে হুমকি দিয়ে চিঠি পাঠানো হয়। ওইদিন তিনি কুমিল্লা কোতয়ালী মডেল থানায় জিডি করেন।

পুলিশ সুপার মো. শাহ আবিদ হোসেন জানান, বুধবার নিরাপত্তা চেয়ে ডা. কামদা প্রসাদ সাহা চিঠি পাঠিয়েছেন।

কামদা প্রসাদ সাহা বলেন, ‘ওই উড়ো চিঠিটি পাওয়ার পর থেকে আমি ও আমার পরিবার মানসিকভাবে বিপর্যস্ত হয়ে পড়েছি। আমি জীবনহানির আশঙ্কা ও নিরাপত্তাহীনতায় ভুগছি। এ জন্যে প্রয়োজনীয় আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করতে পুলিশ সুপারকে অনুরোধ করেছি।

এদিকে তনুর বাবা মো. ইয়ার হোসেনের পক্ষে পাঠানো জাতীয় মহিলা আইনজীবী সমিতির উকিল নোটিশের বিষয়ে কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজের অধ্যক্ষ ডা. মুহসিনুজ্জামান চৌধুরী বলেন, উকিল নোটিশের জবাব চূড়ান্ত করে কুমিল্লার পাবলিক প্রসিকিউটর অ্যাডভোকেট মোস্তাফিজুর রহমান লিটনের মাধ্যমে জবাব দেওয়া হবে।

তিনি আরও জানান, ময়নাতদন্ত ও ভিকটিমের বিষয়ে ডাক্তাররা অভিজ্ঞ হিসেবে মতামত দেন। আমি তাদের (ডাক্তারদের) লিগ্যাল প্রধান নই, প্রশাসনিক প্রধান। আমাকে কেনও উকিল নোটিশ করা হলো। তা বুঝতে পারলাম না। নোটিশটিতে প্রথম ময়নাতদন্ত প্রতিবেদনে মৃত্যুর কারণ ও ধর্ষণের আলামত না বলা ও দ্বিতীয় ময়নাতদন্ত প্রতিবেদন নিয়ে বিলম্বের বিষয়ে জানতে চাওয়া হয়েছে।

উল্লেখ্য, গত ২০ মার্চ রাত সাড়ে ১০টার দিকে কুমিল্লা সেনানিবাসের বাসার নিকট থেকে তনুর মরদেহ উদ্ধার করেন তার বাবা ইয়ার হোসেন।
পরদিন ২১ মার্চ দুপুরে কুমিল্লা মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের ডা. শারমীন সুলতানা তনুর প্রথম ময়নাতদন্ত করেন। একই দিন তনুর বাবা কুমিল্লা কোতোয়ালী মডেল থানায় অজ্ঞাতদের নামে মামলা দায়ের করেন। মামলা পুলিশ, ডিবি হয়ে সিআইডির হাতে যায়। ছায়া তদন্ত করে র‌্যাব ও পিবিআই।

প্রথম ময়নাতদন্তে তনুকে ধর্ষণের আলামত এবং মৃত্যুর সুনির্দিষ্ট কারণ পাওয়া যায়নি বলে জানিয়েছিলেন চিকিৎসকরা। দ্বিতীয় ময়নাতদন্তের জন্য ৩০ মার্চ তনুর লাশ কবর থেকে তোলা হয়। তনুর মৃত্যুর ৬৬ দিনেও কোনও হত্যাকারী শনাক্ত হয়নি। এদিকে দ্বিতীয় ময়নাতদন্তের রিপোর্ট ৫৭ দিনেও পাওয়া যায়নি।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

গণঅভ্যুত্থানে শহীদের কথা মাথায় রেখেই দেশটাকে নতুন করে গড়তে হবে

নিউজ ডেস্ক: সমাজকল্যাণ এবং মহিলা ও শিশু বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাবিস্তারিত পড়ুন

বিএনপি সুশাসনে ও জবাবদিহিতায় বিশ্বাস করে

নিউজ ডেস্ক: বিএনপি প্রতিশোধের রাজনীতিতে বিশ্বাস করে না, সংঘাত-সন্ত্রাসের রাজনীতিতেবিস্তারিত পড়ুন

ভাতার ১ম কিস্তি শুরু; গর্ভবতী ভাতার আবেদন শর্ত

নিউজ ডেস্ক : সরকারি ভাতার ২০২৪–২৫ অর্থবছরের প্রথম কিস্তির টাকাবিস্তারিত পড়ুন

  • ফোরজির সর্বনিম্ন গতি ১০ এমবিপিএস কার্যকর হচ্ছে সেপ্টেম্বর থেকে
  • রাকসু কার্যালয়ে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের তালা-ভাঙচুর
  • স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা: অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে ১,৬০৪ বার সড়ক অবরোধ হয়েছে
  • চবিতে ফের স্থানীয়দের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ-ইটপাটকেল নিক্ষেপ, সহ-উপাচার্যসহ আহত ১০
  • আজ যমুনায় তিন দলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠক
  • হাসনাতকে উপহার পাঠালের রুমিন ফারহানা
  • গাজীপুরে পোশাক শ্রমিকসহ দুই নারীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার
  • দেশের কয়েকটি অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, নদীবন্দরে সতর্কতা
  • শিবির সভাপতি: অন্তর্বর্তী সরকার জুলাই বিপ্লবকে ধারণ করতে পারেনি
  • মহাকাশে কতগুলো স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা হয়েছে, শীর্ষে কোন দেশ?
  • শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
  • কলম্বোর সঙ্গে অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদার করতে চায় ঢাকা