বৃহস্পতিবার, জুলাই ৩, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

পৌর নির্বাচন: বিদ্রোহী প্রার্থীরা দুটো দলের বড় সমস্যা

বাংলাদেশে আসন্ন পৌরসভা নির্বাচনে আওয়ামী লীগ তাদের দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরের প্রার্থী বা বিদ্রোহী প্রার্থীদের বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নিয়েছে।
বিএনপিও সতর্ক বার্তা দিচ্ছে যে, তারাও তাদের বিদ্রোহী প্রার্থীদের বহিষ্কার করতে পারে।

রোববার মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করার সময় শেষ হবার পর দুই দলের পক্ষ থেকে এই সিদ্ধান্তের কথা জানানো হয়।

প্রথমবারে মতো দলীয় প্রতীকে হতে যাওয়া এই নির্বাচনে প্রতিদ্বন্দ্বী দুটি দলেরই মূল সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে নিজ দলের বিদ্রোহী প্রার্থীরা।

প্রত্যাহারের শেষ দিনেও দুই দলেরই বেশ কিছু প্রার্থী মনোননয়নপত্র প্রত্যাহার করেননি এবং তারা নির্বাচনে অংশ নিচ্ছেন।

আওয়ামী লীগের যুগ্ম সাধারণ সম্পাদক মাহবুবুল আলম হানিফ বলছেন, বিদ্রোহী প্রার্থীদের সবাইকেই দল থেকে বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নিয়েছেন তারা।

“যেসকল প্রার্থী দলীয় সিদ্ধান্তের বাইরে গিয়ে আজ অব্দি মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার করেনি তাদের সকলকে আওয়ামী লীগ এবং তাদের সহযোগী সংগঠন থেকে সাময়িক বহিষ্কার করা হয়েছে। এবং আগামী কার্যনির্বাহী সংসদের সভায় এসব প্রার্থীদের চূড়ান্তভাবে বহিষ্কার করা হবে।” বলেন মি. হানিফ।

দীর্ঘদিন পর দলীয় প্রতীকে নির্বাচনে অংশ নিতে যাওয়া দলটিও বলছে, তারাও বিদ্রোহীদেরকে দল থেকে বহিষ্কার করবে।

তবে তারা এখনো পরিস্থিতি বিবেচনা করে দেখছেন বলে জানান বিএপি চেয়ারপার্সনের উপদেষ্টা ড. ওসমান ফারুক।

“আশা করি বহিষ্কারের প্রয়োজন হবে না। অনেকে প্রত্যাহার না করলেও তারা যদি মোটামুটিভাবে বলে যে তারা অংশগ্রহণ করছে না, সেটাও হতে পারে।” বলেন মি. ফারুক।

তবে এই বহিষ্কারের আশঙ্কা মাথায় নিয়েও নির্বাচন থেকে পিছিয়ে যাননি অনেক বিদ্রোহী প্রার্থী।

অধিকাংশেরই অভিযোগ দলের ভুল সিদ্ধান্তের কারণে তারা মনোনয়ন পাননি।

এদের অনেকেই এর আগে স্থানীয় পৌরসভায় চেয়ারম্যান বা মেয়রের দায়িত্বও পালন করেছেন।

যশোর সদর পৌরসভায় আওয়ামী লীগ সমর্থিত সাবেক মেয়র কামরুজ্জামান চুন্নু এবার স্বতন্ত্র হিসেবে নির্বাচন করছেন।

তিনি বলছেন, তিনি এখনো আশা করছেন যে তার সিদ্ধান্তের বিষয়টি তার দল বুঝতে পারবে।

এদিকে প্রশ্ন উঠেছে যে, দলীয় নির্বাচন হলেও কোন প্রার্থীকে নির্বাচন থেকে সরে দাড়াতে চাপ প্রয়োগ করা কতটা বিধিসম্মত?

সাবেক নির্বাচন কমিশনার সাখাওয়াত হোসেন বলছেন, দলের বাইরে কেউ যদি নির্বাচন করে, তবে দল চাইলে তাকে বহিষ্কার করতে পারে। কিন্তু এরপর আর তার ওপর চাপ প্রয়োগ করতে পারবে না।

তিনি বলেন, “কেউ যদি মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার না করে থাকে, তাহলে তার ওপর এখন আর কোন ধরণের চাপ দেয়া সম্পূর্ণ অবৈধ হবে।”

বিদ্রোহী প্রার্থীদের বহিষ্কারের সিদ্ধান্ত নিলেও, দলে কতজন বিদ্রোহী প্রার্থী রয়েছে তা এখনই বলছে না আওয়ামী লীগ।

তবে বিএনপির একটি সূত্র বলছে, বিভিন্ন পৌরসভায় মেয়র পদে এখনো তাদের ২০ জনের মতো বিদ্রোহী প্রার্থী রয়ে গেছে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

জেনেভা ক্যাম্পে মাছ ব্যবসায়ীকে কুপিয়েছে দুর্বৃত্তরা

রাজধানীর মোহাম্মদপুরের জেনেভা ক্যাম্পে আবারও সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। মাদক ব্যবসারবিস্তারিত পড়ুন

তারেক রহমান: আগে ভারতীয় শিল্পী আসতো, এখন পাকিস্তান থেকে আসে

বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক অঙ্গনে দেশি শিল্পীদের উপেক্ষা করে ভারত ও পাকিস্তানবিস্তারিত পড়ুন

নির্বাচন নিয়ে সরকারের এত গড়িমসি কেন, প্রশ্ন রিজভীর

“নির্বাচন নিয়ে সরকারের এত গড়িমসি কেন”, এমন প্রশ্ন তুলে বিএনপিরবিস্তারিত পড়ুন

  • সাময়িক বরখাস্ত নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ঊর্মির দেশত্যাগে নিষেধাজ্ঞা
  • কমলা হ্যারিসের ভোটের প্রচারণায় বাজবে এ আর রহমানের গান
  • উপদেষ্টা আদিলুর: পূজায় বিশৃঙ্খলাকারীদের ছাড় দেওয়া হবে না
  • কুড়িগ্রামে ভয়াবহ বন্যায় ২ লাখ মানুষ পানিবন্দী
  • এসএমই ফাউন্ডেশনের নতুন এমডি আনোয়ার হোসেন চৌধুরী
  • কক্সবাজারে পাহাড় ধসে প্রাণ গেল মসজিদের মোয়াজ্জেম ও অন্তঃসত্ত্বা স্ত্রীর
  • গুরুতর অসুস্থ কে এম সফিউল্লাহ
  • সৌদি আরবে হজ পালনের সময় অন্তত ১৯ জনের মৃত্যু
  • ঈদযাত্রায় মহাসড়কে  চলছে ধীরগতিতে গাড়ি
  • রাজধানীর পান্হপথে ৮০ কোটি টাকার খাসজমি উদ্ধার
  • বুয়েট পাচ্ছে ১০০ কোটি টাকার ন্যানো ল্যাব  
  • বসুন্ধরা আবাসিক এলাকায় এক বাসার রান্নাঘরে বিস্ফোরণে শিশুসহ দগ্ধ ৪