শনিবার, জুলাই ২৭, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

বাংলাদেশ আরও কঠিন চ্যালেঞ্জের সামনে

সিরিজের দ্বিতীয় টি২০ তে আরও কঠিন চ্যালেঞ্জের সামনে বাংলাদেশ। জিততে হলে সর্বোচ্চ রান তাড়া করে জেতার নিজেদের রেকর্ডকে নতুন করে লিখতে হবে বাংলাদেশকে। সিরিজের শেষ টি২০তে বাংলাদেশের জিততে হলে প্রয়োজন ১৭০ রান।

টসে জিতে আবারো ব্যাট করার সিদ্ধান্ত নেয় দক্ষিণ আফ্রিকা। দক্ষিণ আফ্রিকার ইনিংসটিকে সমান দুইভাগে ভাগ করা যায়। ইনিংসের প্রথমার্ধে দক্ষিণ আফ্রিকার ব্যাটিং ছিল অসাধারণ, বাংলাদেশের বোলিং ছিল গড়পরতার এবং ফিল্ডিং ছিল জঘণ্য। সব মিলিয়ে যা হওয়ার তাই হল। প্রথম দশ ওভারে ডি ভিলিয়ার্স আর ডি ককের ব্যাটে চড়ে বিনা উইকেটে ৯৫ রান তুলে ২০০ রানের দিকেই যাচ্ছিল দক্ষিণ আফ্রিকা।

এই পুরো দশ ওভারে মুস্তাফিজের একটি আনপ্লেয়েবল ডেলিভারিতে ডি ভিলিয়ার্সের ক্যাচ তুলে দেয়া ছাড়া আর বাংলাদেশের দর্শকদের জন্য আনন্দের আর কোন ঘটনা নেই। প্রচুর পরিমাণে মিসফিল্ডিং, ওভারথ্রো সাথে উইকেটের পিছনে নাসিরের পর পর দুই বলে দুইবার এবং সাকিবের বলে একবার মুশফিক বল ধরতে ব্যররথ হলে অতিরিক্ত ৮ রান আসে। বাংলাদেশকে দিকভ্রান্তই মনে হচ্ছিল।

তবে ইনিংসের দ্বিতীয়ার্ধে যেন নতুন করে শুরু করে বাংলাদেশ। প্রথম ওভারেই ডি ভিলিয়ার্সের চেয়েও আক্রমণাত্মক খেলতে থাকা ডি কককে ফেরান আরাফাত সানি। পরের ওভারটি নাসিরের স্বপ্নের ওভারগুলোর একটি হয়ে থাকবে। প্রথমে তিনি ফেরান ব্যাটিং অর্ডারে প্রমোশন পাওয়া ডুমিনি কে। পরের বলেই ফেরান ভয়ঙ্কর ডি ভিলিয়ার্সকে। ভিলিয়ার্সের আউটটি নিয়ে যদিও যথেষ্ট সন্দেহের অবকাশ রয়েছে। ওভারের শেষ বলেই আবার তাঁর বলে কট বিহাইন্ড হয়েছিলেন ডেভিড মিলার। তবে এক ওভারে পরপর দুইটি বিতর্কিত সিদ্ধান্ত দিয়ে আম্পায়ার আনিসুর রহমান মিলারকে নট আউট দিলেন।

কিন্তু এই ওভারের যেই চাপ সৃষ্টি হয় দক্ষিণ আফ্রিকার উপর তা আঠারো ওভার পর্যন্ত ধরে রাখে বাংলাদেশ। ইনিংসের ১১ থেকে ১৮ ওভারের মধ্যে মাত্র ৪২ রান দিয়ে চারটি উইকেট তুলে নেয় বাংলাদেশের বোলাররা। এসময় ফিল্ডিং, কীপিং বোলিং সবই ছিল অসাধারন। চাপে পড়ে আগের ম্যাচের ম্যান অফ দ্যা ম্যাচ ডু প্লেসিস মুস্তাফিজের বলে উইকেটের পিছনে ক্যাচ তুলে আউট হন।

তবে শেষ দুই ওভারে সাকিব এবং মুস্তাফিজের বল থেকে ৩২ রান তুলে নেন প্রোটিয়া ব্যাটসম্যানেরা। এর মধ্যে সাকিবের ওভারেই আসে ১৯ রান। অথচ এর আগের ওভারেই সাকিব মাত্র ৩ রান দিয়ে বেঁধে রেখেছিলেন তাদের। রাইলি রুশো ৬ বলেই ১৯ রান করে অপরাজিত থাকেন। ডেভিড মিলার করেন ২৮ বলে ৩০ রান। এছাড়া ডি ভিলিয়ার্স ৪০ এবং ডি কক ৪৪ রান করেন। বাংলাদেশের পক্ষে নাসির হসেন ২৬ রানে দুই এবং আরাফাত সানি ৩১ রানে ১ উইকেট নেন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

মুস্তাফিজের প্রশংসায় পঞ্চমুখ ওয়াসিম আকরাম

টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটে দুর্দান্ত বোলার মুস্তাফিজুর রহমান। কাটার, স্লোয়ারে প্রতিপক্ষের ব্যাটারদেরবিস্তারিত পড়ুন

দিয়াগো কস্তার বীরত্বে কোয়ার্টার ফাইনালে উঠল পর্তুগাল

অতিরিক্ত সময়ে পেনাল্টি পেয়েও ব্যর্থ হন দলের সেরা তারকা ক্রিস্তিয়ানোবিস্তারিত পড়ুন

শান্তর অধিনায়কত্ব নিয়ে বিসিবি যা ভাবছে

চলতি বছরের ফেব্রুয়ারিতে সব ফরম্যাটের জন্য বাংলাদেশ দলের নেতৃত্ব পানবিস্তারিত পড়ুন

  • চিলিকে হারিয়ে কোয়ার্টার ফাইনালে আর্জেন্টিনা
  • প্রথমবার বিশ্বকাপের ফাইনালে দক্ষিণ আফ্রিকা
  • অস্ট্রেলিয়াকে হারিয়ে সেমিতে আফগানিস্তান
  • সেমিফাইনাল নিশ্চিতের মিশনে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে টস জিতে ফিল্ডিংয়ে ইংল্যান্ড
  • আবারও বৃষ্টিতে বন্ধ বাংলাদেশ-অস্ট্রেলিয়া ম্যাচ
  • বৃষ্টির পর অস্ট্রেলিয়া শিবিরে রিশাদের জোড়া আঘাত
  • টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে ছক্কা হাঁকানোর তালিকায় সেরা দশে হৃদয়
  • টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপের সুপার এইটএ বাংলাদেশের ম্যাচ
  • আফগানিস্তানকে বিশাল ব্যবধানে হারালো ওয়েষ্ট ইন্ডিজ
  • নেপালকে হারিয়ে সুপার এইটে বাংলাদেশ
  • অস্ট্রেলিয়ার জয়ে ইংল্যান্ড সুপার এইটে
  • বিশ্বকাপে একমাত্র ক্রিকেটার হিসেবে যে রেকর্ড গড়লেন সাকিব