বাড়িতে এসেও লোকজনের ভীড়ে মুস্তাফিজ শুধু ‘হ্যাঁ’ আর ‘না’ দিয়েই কথা সারছেন
কেউ ফ্রিজ, কেউ আবার দামী উপহার নিয়ে হাজির হচ্ছেন। কেউ ছবি তুলতে চাইছেন। ‘বালকে’র ছেড়ে দে মা কেঁদে বাঁচি অবস্থা।মুস্তাফিজ বাড়ি পৌঁছান গতকাল রাত এগারোটার দিকে। ঘুমাতে যান তিনটার দিকে। ঘুম থেকে ওঠার পরপরই মা মাহমুদা খাতুনসহ পরিবারের সদস্য এবং প্রতিবেশীদের হাতে অনেকটা বাধ্য হয়েই মিষ্টি মুখ করতে হয়েছে তাকে।
এরপরই সেই বিরক্তিকর কাজ কারবার। উঠোনে বেরিয়ে সকালের আলো দেখতে না দেখতে ক্যামেরা দেখে ভো দৌড় মারেন। এরপর আর বের হতেই চাইছিলেন না! পরে স্থানীয় তারালী ইউপি চেয়ারম্যান এনামুল হকের অনুরোধে বের হয়ে আসেন।
বের হলেও মুখে টু শব্দটি করেননি। চোখ-মুখে রাজ্যের বিরক্তি নিয়ে ‘হ্যাঁ’ অথবা ‘না’ বলে গেছেন।
এরই মাঝে জনতা ব্যাংক উজিরপুর শাখা থেকে তাকে সংবর্ধনা দিতে আসেন শাখা ব্যবস্থাপক শেখ শামীম আহম্মদসহ অন্যান্য কর্মকর্তারা। কয়েক মিনিট পর ফ্রিজসহ উপহারের পসরা নিয়ে আসেন কোকাকোলা কোম্পানির কালিগঞ্জ উপজেলা রিসোর্স অফিসার হাবিবুর রহমান।
মুস্তাফিজ শুধু মুখ বুঝে দেখেছেন। আর ছবি তুলেছেন!
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
আলোক স্বল্পতায় তৃতীয় দিনের খেলা শেষ, বাংলাদেশের প্রয়োজন আরও ৩৫৭
চেন্নাই টেস্টে ভারতের দেওয়া পাহাড়সম ৫১৫ রানের লক্ষ্যে ব্যাট করতেবিস্তারিত পড়ুন
খেলার মাঝেই সন্তানের সুসংবাদ, উইকেট পেয়ে উদযাপন শাহিন আফ্রিদির
রাওয়ালপিণ্ডিতে বাংলাদেশের বিপক্ষে টেস্ট খেলতে ব্যস্ত পাকিস্তানি ফাস্ট বোলার শাহিনবিস্তারিত পড়ুন
বন্যার্তদের সহায়তায় এবি পার্টির কেন্দ্রীয় সমন্বয় সেল গঠন
সাম্প্রতিক ভয়াবহ বন্যায় দুর্গত মানুষের মাঝে মানবিক সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যেবিস্তারিত পড়ুন