শুক্রবার, মে ৯, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

মুক্তিযুদ্ধে ভারত এ দেশের সহায়ক শক্তি ছিল: শিল্পমন্ত্রী

শিল্পমন্ত্রী আমির হোসেন আমু বলেছেন, ‌‘মুক্তিযুদ্ধের সময় ভারত অস্ত্র ও প্রশিক্ষণ দিয়ে আমাদের সহযোগিতা করেছিল। এমনকি তৎকালীন ভারতের প্রধানমন্ত্রী ইন্ধিরা গান্ধী বাংলাদেশের পক্ষে জনমত গঠনের জন্য দুই দুইবার বিশ্ব সফর করেছিল।’

তিনি বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধ চলাকালীন ভারত বাংলাদেশের সহায়ক শক্তি হিসেবে ভূমিকা রেখেছিল। তাই ভারত এবং বাংলাদেশ সম্মিলিতভাবে এ দেশের সৃষ্টি। আজকে বাংলাদেশের অগ্রগতির সঙ্গে ভারতের অগ্রগতি জড়িত। যারা স্বাধীনতার শত্রু, তারা বাংলাদেশের শত্রু, ভারতের শত্রু।’

শনিবার দুপুরে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র-শিক্ষক কেন্দ্র (টিএসসি) মিলনায়তনে বিজয় দিবস উপলক্ষে স্বেচ্ছায় রক্তদান কর্মসূচি অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে এ কথা বলেন শিল্পমন্ত্রী। বাংলাদেশ-ভারত মৈত্রী সমিতি এ অনুষ্ঠানের আয়োজন করে।

সমিতির সভাপতি ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক উপাচার্য এমিরেটাস অধ্যাপক ড. একে আজাদ চৌধুরীর সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বাংলাদেশ রেড ক্রিসেন্ট সোসাইটির চেয়ারম্যান হাফিজ আহমেদ মজুমদার, ভারতীয় দূতাবাসের প্রথম রাজনৈতিক ও তথ্য বিষয়ক সচিব শ্রী রাজেস উইকি এবং মুক্তিযোদ্ধা আহসান উল্লাহ মনি প্রমুখ। পরে প্রধান অতিথিসহ আমন্ত্রিত অতিথিরা রক্তদান কর্মসূচির আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।

‘স্বাধীনতা বিরোধীরাই আমাদের ভারতের দালাল’ বলে উল্লেখ করে আমু বলেন, ‘আজকে যখন আমাদের চিহ্নিত করা হয় ভারতের দালাল হিসেবে। তার কারণ কি? যারা স্বাধীনতার শত্রু, যারা ভারতের শত্রু তারাই বাংলাদেশের শত্রু। তারাই আমাদের ভারতের দালাল বলে থাকে। তাই আজকে সম্মিলিতভাবে এ অপশক্তিকে মোকাবেলা করতে হবে।’

তিনি বলেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের সময় পাকিস্তানী গণহত্যাকারীদের ন্যায় বর্তমান সময়ের অপশক্তির লালনকারী, আন্দোলনের নামে পেট্রলবোমা মেরে মানুষ হত্যাকারীদেরও বিচার করা হবে। তারা ষড়যন্ত্র করে পেট্রলবোমার মাধ্যমে। তারা অবরোধের ডাক দিয়েছিল কিন্তু তাতে অবরোধের তেজ ছিল না ছিল, পেট্রলবোমার তেজ।’

যারা এ দেশকে কখনো মেনে নিতে পারেনি তারা জাতির জনককে হত্যা করেছিল উল্লেখ করে মন্ত্রী বলেন, ‘তারা এ দেশকে কখনো মেনে নিতে পারেনি। এ দেশের স্বাধীনতা সার্বভৌমত্বকে বরণ করতে পারেনি বলে বঙ্গবন্ধুর হত্যার মধ্য দিয়ে এ দেশকে নব্য পাকিস্তানে রূপান্তরিত করার চক্রান্ত করেছে। এমনকি সে সময়ের সরকাররা ২১টি বছর কাজ করেছিল মুক্তিযুদ্ধের চেতনাকে হত্যা করার জন্য এবং বাংলাদেশের যে মানচিত্রটি মুজিব-ইন্ধিরা চুক্তির মাধ্যমে নির্ধারিত হয়েছিল এটির দিকে পর্যন্ত কোন ধরণের নজর দেননি তারা।’

শ্রী রাজেস উইকি বলেন, ‘বাংলাদেশ ও ভারতের মধ্যে যে মৈত্রী সর্ম্পক রয়েছে তা আগামীতেও অটল থাকবে।’ এ সময় তিনি বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধের সময় ভারতের ১১ হাজার শহীদ যোদ্ধার প্রতি শ্রদ্ধা জানান।

সভাপতির বক্তব্যে অধ্যাপক ড. একে আজাদ চৌধুরী বলেন, ‘৩০ লক্ষ শহীদের রক্তের প্রতিদান দেয়া যায় না। আমরা মৈত্রী সমিতির রক্ত দানের মাধ্যমে তাদের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করছি। শহীদদের স্মরণে বিজয়ের মাসে আমাদের এ রক্তদান।’

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ব্যাংকক থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

ষষ্ঠ বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনে অংশগ্রহণ শেষে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদবিস্তারিত পড়ুন

বিশ্বকবির ম্যুরাল থেকে কালি মুছে দিল উপজেলা প্রশাসন

কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলায় বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ম্যুরালে কালি দিয়ে মুখবিস্তারিত পড়ুন

ফখরুল: ইউনূস–মোদির বৈঠক আশার আলো দেখাচ্ছে

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

  • জুতার মালা পরিয়ে লাঞ্ছিত করা সেই বীর মুক্তিযোদ্ধার বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
  • দেশে ফিরেছেন মুহাম্মদ ইউনূস
  • মিরপুরে ঝগড়ার জেরে ‘সাততলা থেকে ফেলে’ যুবককে হত্যার অভিযোগ
  • ‘হলে থাকতেন-টিউশনি করতেন, এখন পাঁচ-ছয় কোটি টাকার গাড়িতে চড়েন’
  • শুক্রবার বৈঠকে বসছেন ইউনূস-মোদি
  • এসএসসি পেছানোর দাবিতে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি, যা বলছে শিক্ষা বোর্ড
  • মব-নারীবিদ্বেষ-তৌহিদি জনতা: দেশে চরমপন্থা বিকাশের সুযোগ সত্যি নাকি বিভ্রান্তি?
  • নাহিদ: আওয়ামী দুঃশাসনের ভুক্তভোগীদের কাছে ৫ আগস্ট অবশ্যই দ্বিতীয় স্বাধীনতা
  • দেশে গ্যাস অনুসন্ধানে মস্কোর সহযোগিতা চায় ঢাকা
  • ঈদের চাঁদ দেখা নিয়ে যে আহ্বান জানালো সৌদি আরব
  • ৬ ডলারে নামছে না রোহিঙ্গাদের খাদ্য সহায়তা, কমছে ৫০ সেন্ট
  • আরও একমাস বাড়লো পাঁচটি সংস্কার কমিশনের মেয়াদ