বুধবার, জানুয়ারি ১৫, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

‘যুদ্ধাপরাধীদের প্রকাশ্যে জানাজা করতে দেয়া হবে না’

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের সময় অনেক মুক্তিযোদ্ধার লাশ খালে-বিলে ভাসতো। তাদের জানাজা করতে দেওয়া হয়নি, তাদের কপালে জানাজা জোটেনি। তাই যুদ্ধাপরাধীদের বাংলার মাটিতে প্রকাশ্যে জানাজা করতে দেওয়া হবে না। যে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জাতীয় সংগীত গাওয়া হবে না ও জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে না, সে সব প্রতিষ্ঠান জ্বালিয়ে ও ধ্বংস করে দেওয়া হবে।’

অাজ মঙ্গলবার নবনির্মিত টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন উদ্বোধন শেষে মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, আগামী ঈদ-উল ফিতর ও ঈদ-উল আযহাসহ সকল উৎসবে মুক্তিযোদ্ধাদের ১০ হাজার টাকা করে উৎসব বোনাস দেওয়া হবে। প্রতি উপজেলায় যে সব খাস জমি রয়েছে সে সমস্ত জমিতে মুক্তিযোদ্ধা পল্লী নির্মাণ করা হবে। ইতিমধ্যেই ৪ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ২০ হাজার ফ্লাট নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

মন্ত্রী আরো বলেন, যে সকল মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হয়েছেন ও পরবর্তীতে যারা মারা গেছেন এবং ভবিষ্যতে যারা মারা যাবেন তাদের সবার জন্যই একই ডিজাইনে কবর সংরক্ষণ করা হবে। যে সব এলাকায় পাক হানাদারদের সাথে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মুখ যুদ্ধ হয়েছে সে সব স্থান সংরক্ষণ ও স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হবে।

‘পাঠ্য পুস্তকে যেমন মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস থাকবে তেমনি পাক হানাদার ও যুদ্ধাপরাধীদের ভূমিকাও লেখা থাকবে। এ বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে অবহিত করা হয়েছে। দুঃস্থ ও অসহায় মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসার জন্য প্রতি উপজেলায় ৫ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।’

সাম্প্রতিক সময়ে দুই বিদেশী হত্যার বিষয়টি উল্লেখ করে তিনি বলেন, তিন মাস জ্বালাও-পোড়াও ও মানুষ হত্যা করেও সরকারকে টলাতে না পেরে বিদেশীদের কাছে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করতে বিদেশীদের হত্যা করা হচ্ছে। আওয়ামী লীগ সরকার কচু পাতার পানি নয় যে, নাড়া দিলেই পড়ে যাবে।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, সকল উপজেলায় মুক্তিযোদ্ধাদের সামনে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই করা হবে এবং জাতীয়ভাবে ঘৃণাস্তম্ভ নির্মাণ করা হবে।

ভূঞাপুর মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার এমএ মজিদ মিঞার সভাপতিত্বে মতবিনিমিয় সভায় বক্তব্য রাখেন টাঙ্গাইল জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার খন্দকার জহুরুল হক ডিপটি, উপজেলা চেয়ারম্যান মো.আব্দুল হালিম এ্যাডভোকেট, পৌর মেয়র মাসুদুল হক মাসুদ।

এর আগে মন্ত্রী গোপালপুর উপজেলায় একই ধরনের একটি মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন উদ্বোধন করেন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

মাস্ক-স্যানিটাইজার-দূরত্বে কি এইচএমপিভি ঠেকানো সম্ভব?

চীনের উত্তর অঞ্চলে হিউম্যান মেটানিউমোভাইরাস বা এইচএমপিভি ভাইরাস আক্রান্ত মানুষেরবিস্তারিত পড়ুন

‘জুলাই ঘোষণাপত্রে’ কিছুটা সময় লাগতে পারে, ধৈর্য ধরার আহ্বান

শিক্ষার্থীদের ধৈর্য ধরার আহ্বান জানিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের উপদেষ্টা মাহফুজ আলমবিস্তারিত পড়ুন

শফিকুল আলম: ফেব্রুয়ারির মধ্যে সবাই নতুন বই পাবে

আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের মধ্যে সবার হাতে নতুন বই দেওয়া হবেবিস্তারিত পড়ুন

  • সমন্বিত ৮ ব্যাংকে অফিসার পদে নিয়োগ দেওয়া হবে ৯৯৭ জনকে
  • রাজশাহীতে ‘মদপানে’ চারজনের মৃত্যু
  • তিন ক্যাডারের কর্মকর্তাদের নিয়োগ-বদলির জন্য উপদেষ্টা কমিটি
  • মির্জা ফখরুল: দেশে প্রথম সংস্কার এনেছিলেন জিয়াউর রহমান
  • বিসিএসে চিকিৎসকদের বয়স বাড়াতে আল্টিমেটাম
  • পাঠ্যবইয়ে আবু সাঈদের মৃত্যুর তারিখে ভুল, প্রতিবাদে মানববন্ধন
  • ছাত্রশিবিরের উপস্থিতিতে অসন্তোষ, ‘জাতীয় সংলাপ’ বর্জন ছাত্রদলের
  • ৪৩তম বিসিএসে বাদ পড়াদের বিষয়ে সিদ্ধান্ত নিতে সভায় বসছে মন্ত্রণালয়
  • মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রণালয়ের অধীনে হচ্ছে ‘জুলাই গণ-অভ্যুত্থান অধিদপ্তর’
  • সুপ্রিম কোর্টের কয়েকজন বিচারপতির বিরুদ্ধে তদন্তের নির্দেশনা রাষ্ট্রপতির
  • পদত্যাগের ঘোষণা জাস্টিন ট্রুডোর
  • ঢাকায় অবৈধ যানবাহনের বিরুদ্ধে অভিযান জোরদারের সিদ্ধান্ত