সোমবার, সেপ্টেম্বর ১৬, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

‘যুদ্ধাপরাধীদের প্রকাশ্যে জানাজা করতে দেয়া হবে না’

মুক্তিযুদ্ধ বিষয়ক মন্ত্রী আ ক ম মোজাম্মেল হক বলেছেন, ‘মুক্তিযুদ্ধের সময় অনেক মুক্তিযোদ্ধার লাশ খালে-বিলে ভাসতো। তাদের জানাজা করতে দেওয়া হয়নি, তাদের কপালে জানাজা জোটেনি। তাই যুদ্ধাপরাধীদের বাংলার মাটিতে প্রকাশ্যে জানাজা করতে দেওয়া হবে না। যে সব শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে জাতীয় সংগীত গাওয়া হবে না ও জাতীয় পতাকা উত্তোলন করা হবে না, সে সব প্রতিষ্ঠান জ্বালিয়ে ও ধ্বংস করে দেওয়া হবে।’

অাজ মঙ্গলবার নবনির্মিত টাঙ্গাইলের ভূঞাপুর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন উদ্বোধন শেষে মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে মতবিনিময় সভায় প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি বলেন, আগামী ঈদ-উল ফিতর ও ঈদ-উল আযহাসহ সকল উৎসবে মুক্তিযোদ্ধাদের ১০ হাজার টাকা করে উৎসব বোনাস দেওয়া হবে। প্রতি উপজেলায় যে সব খাস জমি রয়েছে সে সমস্ত জমিতে মুক্তিযোদ্ধা পল্লী নির্মাণ করা হবে। ইতিমধ্যেই ৪ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ২০ হাজার ফ্লাট নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

মন্ত্রী আরো বলেন, যে সকল মুক্তিযোদ্ধা শহীদ হয়েছেন ও পরবর্তীতে যারা মারা গেছেন এবং ভবিষ্যতে যারা মারা যাবেন তাদের সবার জন্যই একই ডিজাইনে কবর সংরক্ষণ করা হবে। যে সব এলাকায় পাক হানাদারদের সাথে মুক্তিযোদ্ধাদের সম্মুখ যুদ্ধ হয়েছে সে সব স্থান সংরক্ষণ ও স্মৃতিস্তম্ভ নির্মাণ করা হবে।

‘পাঠ্য পুস্তকে যেমন মুক্তিযুদ্ধের সঠিক ইতিহাস থাকবে তেমনি পাক হানাদার ও যুদ্ধাপরাধীদের ভূমিকাও লেখা থাকবে। এ বিষয়ে শিক্ষা মন্ত্রণালয়কে অবহিত করা হয়েছে। দুঃস্থ ও অসহায় মুক্তিযোদ্ধাদের চিকিৎসার জন্য প্রতি উপজেলায় ৫ লাখ টাকা বরাদ্দ দেওয়া হয়েছে।’

সাম্প্রতিক সময়ে দুই বিদেশী হত্যার বিষয়টি উল্লেখ করে তিনি বলেন, তিন মাস জ্বালাও-পোড়াও ও মানুষ হত্যা করেও সরকারকে টলাতে না পেরে বিদেশীদের কাছে সরকারের ভাবমূর্তি ক্ষুন্ন করতে বিদেশীদের হত্যা করা হচ্ছে। আওয়ামী লীগ সরকার কচু পাতার পানি নয় যে, নাড়া দিলেই পড়ে যাবে।

সাংবাদিকদের এক প্রশ্নের জবাবে মন্ত্রী বলেন, সকল উপজেলায় মুক্তিযোদ্ধাদের সামনে ভুয়া মুক্তিযোদ্ধা যাচাই-বাছাই করা হবে এবং জাতীয়ভাবে ঘৃণাস্তম্ভ নির্মাণ করা হবে।

ভূঞাপুর মুক্তিযোদ্ধা সংসদের কমান্ডার এমএ মজিদ মিঞার সভাপতিত্বে মতবিনিমিয় সভায় বক্তব্য রাখেন টাঙ্গাইল জেলা মুক্তিযোদ্ধা কমান্ডার খন্দকার জহুরুল হক ডিপটি, উপজেলা চেয়ারম্যান মো.আব্দুল হালিম এ্যাডভোকেট, পৌর মেয়র মাসুদুল হক মাসুদ।

এর আগে মন্ত্রী গোপালপুর উপজেলায় একই ধরনের একটি মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন উদ্বোধন করেন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

আর্থিকখাতে যুবকদের অন্তর্ভুক্তি: আন্তর্জাতিক পুরস্কার পেল বাংলাদেশ ব্যাংক

দেশের যুব সমাজকে আর্থিক কর্মকাণ্ডে অন্তর্ভুক্তি বাড়াতে ভূমিকা রাখা ২০২৪বিস্তারিত পড়ুন

বন্যার ক্ষতি কাটিয়ে উঠতে সম্মিলিত প্রচেষ্টা জরুরি: স্থানীয় সরকার উপদেষ্টা

স্থানীয় সরকার, পল্লী উন্নয়ন ও সমবায় এবং ভূমি মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টাবিস্তারিত পড়ুন

অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নে বাংলাদেশের পাশে থাকবে যুক্তরাষ্ট্র

বাংলাদেশের অর্থনৈতিক ও প্রাতিষ্ঠানিকসহ অন্তর্ভুক্তিমূলক উন্নয়নে বাংলাদেশের পাশে থাকবে যুক্তরাষ্ট্র।বিস্তারিত পড়ুন

  • মাজারের শৃঙ্খলা রক্ষায় ডিসিদের ব্যবস্থা গ্রহণের নির্দেশ ধর্ম মন্ত্রণালয়ের
  • এক সপ্তাহের মধ্যে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনাল পুনর্গঠন হবে: চিফ প্রসিকিউটর
  • ডেঙ্গুতে আরও এক জনের মৃত্যু, আক্রান্ত ৪৮৬
  • সরকারের সংস্কার পরিকল্পনা জানতে আগ্রহী যুক্তরাষ্ট্র: পররাষ্ট্র সচিব
  • কালো মেঘে ঢাকা আকাশ, টানা বৃষ্টি, রোদ ঝলমলে হতে আরও দুদিন
  • অধ্যাপক ইয়াহ্ইয়া আখতারকে নিয়ে যে আদর্শ গল্পে পড়েছে সাড়া
  • কিবরিয়া হত্যাসহ চার মামলায় জামিন পেলেন সাবেক স্বরাষ্ট্রপ্রতিমন্ত্রী বাবর
  • রাজধানীতে নাশকতাকারী সন্দেহে দুজন আটক, বোমা তৈরির সরঞ্জাম উদ্ধার
  • জনগণের সেবা দেওয়ার জন্যই সরকার আমাকে পাঠিয়েছে: ফরিদপুরের নবাগত ডিসি
  • দেশ এখনো শঙ্কামুক্ত নয়, সবাইকে ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে: অধ্যাপক তানজীমউদ্দিন
  • গণমাধ্যমের সাথে আলোচনা করে কমিশন করা হবে: তথ্য উপদেষ্টা
  • উত্তম ব্যবহার ও যথাযথ আইন প্রয়োগে ট্রাফিক শৃঙ্খলা রক্ষার নির্দেশ ডিএমপি কমিশনারের