যেখানে ব্যতিক্রম মাশরাফি-নাসির
শেষ চারটি ম্যাচে বাংলাদেশের নিচের সারির ব্যাটসম্যানদের ব্যর্থতা ছিল চোখে পড়ার মতো। বিশেষ করে ইংল্যান্ডের বিপক্ষে প্রথম ওয়ানডেতে শেষ ১৭ রানে পাঁচ উইকেট হারিয়ে নিশ্চিত জয়টি হাতছাড়া করেছিল স্বাগতিকরা। অথচ দ্বিতীয় ওয়ানডেতে একেবারেই ব্যতিক্রম। টপ অর্ডার ব্যাটসম্যানরা যখন ব্যর্থ হয়ে সাজঘরে ফিরেছেন, তখন আট ও নয় নম্বরে এসে নাসির ও মাশরাফি দলকে সম্মানজনক স্কোরের পথ দেখিয়েছেন।
এ ক্ষেত্রে অগ্রণী ভূমিকা রেখেছেন অধিনায়ক মাশরাফি বিন মুর্তজা। বল হাতে তিনি এখনো বাংলাদেশ দলের অন্যতম নির্ভরতা। কিন্তু দলের প্রয়োজনের মুহূর্তে তিনিও যে ব্যাট হাতে দৃঢ়তা দেখাতে পারেন, সেটি আরেকবার প্রমাণ হলো।
দলীয় ১৬৯ রানে সাত উইকেট হারিয়ে দল যখন অনেকটাই বিপদে, তখন নয় নম্বরে ব্যাট করতে নেমে দারুণ একটি ঝড়ো ইনিংস খেলেন বাংলাদেশ অধিনায়ক। ২৯ বলে ৪৪ রানের চমৎকার ইনিংসটি খেলে দলকে চরম ব্যাটিং বিপর্যয়ের হাত থেকে রক্ষা করেন। এটি তাঁর ক্যারিয়ারের দ্বিতীয় সেরা ইনিংস। এর আগে ২০০৬ সালে ঢাকায় স্কটল্যান্ডের বিপক্ষে ৫১ রানের একটি ইনিংস খেলেছিলেন তিনি।
আর অনেক অপেক্ষার পর নাসির একাদশে সুযোগ পেয়ে নিজের জাতটা আরো একবার চেনালেন ভালোভাবে। খেললেন ২৭ বলে ২৭ রানে হার-না-মানা অসাধারণ একটি ইনিংস। সঙ্গে প্রমাণও করলেন নিচের সারিতে তিনি এখনো কতটা কার্যকরী ব্যাটসম্যান।
দীর্ঘ প্রায় এক বছর পর ওয়ানডে ম্যাচ খেলতে নেমে এই অভিজ্ঞ অলরাউন্ডার নিজের উপেক্ষার জবাবটাও ভালোভাবে দিয়েছেন। গত বছর নভেম্বরে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে সিরিজে সর্বশেষ ওয়ানডে খেলেছিলেন তিনি। আর আন্তর্জাতিক ম্যাচ সর্বশেষ খেলেছেন এ বছর মার্চে টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে। এর পর থেকে দলে আছেন, কিন্তু একাদশের বাইরে রাখা হয় তাঁকে।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
নারী ফুটবল দলের বেতন বকেয়া, দ্রুত সমাধানের আশ্বাস
টানা দ্বিতীয়বার সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতে ঢাকায় এসে পৌঁছেছেবিস্তারিত পড়ুন
প্রোটিয়াদের রানের পাহাড়, টাইগাররা নামতেই বদলে গেল পিচের ধরন!
চট্টগ্রাম টেস্টে প্রথম ৫ সেশনেরও বেশি সময় ব্যাটিং করেছে দক্ষিণবিস্তারিত পড়ুন
নেপালকে হারিয়ে সাফ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে স্বাগতিকদের ২-১ গোলে হারিয়ে সাফবিস্তারিত পড়ুন