শনিবার, জুলাই ১২, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

শিক্ষকের বেতনের জন্য শিক্ষার্থীর অতিরিক্ত ফি নয়

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন ছাড়া শ্রেণি শাখা বাড়ানো যাবে না। একই সঙ্গে শিক্ষক-কর্মচারীদের বেতন-ভাতার জন্য শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে অতিরিক্ত ফি আদায় করা যাবে না।

শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোর প্রতি এমন নির্দেশনা দিয়ে আজ মঙ্গলবার একটি পরিপত্র জারি করেছে শিক্ষা মন্ত্রণালয়।

শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অতিরিক্ত সচিব এ কে এম জাকির হোসেন ভূঁইয়া স্বাক্ষরিত এ প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, সরকারি কর্মকর্তা-কর্মচারীদের জন্য ২০১৫ সালের নতুন পে-স্কেল প্রবর্তনের পরিপ্রেক্ষিতে বেসরকারি এমপিওভুক্ত, আংশিক এমপিওভুক্ত এবং এমপিওবিহীন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো অস্বাভাবিক হারে বেতন ও টিউশন ফি বৃদ্ধি করে যাচ্ছে, যা কোনোভাবেই গ্রহণযোগ্য নয়।

পরিপত্রে বলা হয়েছে, বেসরকারি শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানের শিক্ষক-কর্মচারীর সংখ্যা জনবল কাঠামো অনুসারে নির্ধারণ করতে হবে। শিক্ষা মন্ত্রণালয়ের অনুমোদন ছাড়া কোনো শ্রেণি শাখা বৃদ্ধি করা যাবে না। শ্রেণি শাখার অনুমোদন না থাকলে শিক্ষক-কর্মচারী নিয়োগ বৈধ হবে না। অনুমোদন ছাড়া নিয়োগ করা শিক্ষক-কর্মচারীর বেতন-ভাতার জন্য শিক্ষার্থীদের কাছে কোনো বেতন বা ফি আদায় করা যাবে না। শিক্ষক-কর্মচারীর বেতন-ভাতাদি জনবল কাঠামোতে নির্ধারিত শিক্ষাগত যোগ্যতার ভিত্তিতে নির্ধারণ করতে হবে। এমপিওভুক্ত শিক্ষকদের সরকারি বেতন-ভাতার অংশের বাইরে বিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বাড়তি ভাতা দিতে ইচ্ছুক হলে তার পরিমাণ এমনভাবে নির্ধারিত হবে যেন, একজন শিক্ষকের মোট প্রাপ্তি কোনোভাবেই একই স্কেলভুক্ত সরকারি বিদ্যালয়ের শিক্ষকের মোট প্রাপ্তির বেশি না হয়।

পরিপত্রে আরো বলা হয়, একজন ননএমপিও শিক্ষকের বেতন-ভাতার মোট পরিমাণ কোনোভাবেই সমস্কেলের একজন এমপিওভুক্ত শিক্ষকের বেতনের চেয়ে বেশি হবে না। প্রতিষ্ঠানের প্রয়োজনীয় আর্থিক চাহিদা নিরূপণ করে শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে বিদ্যমান হারে ফি আদায় করা হলে তার মোট হিসাব প্রদর্শন করে ঘাটতি বা উদ্বৃত্ত নির্ধারণ করতে হবে। এ ক্ষেত্রে অভিভাবকদের সঙ্গে আলোচনা করে তাদের সক্ষমতা বিবেচনায় নিয়ে বর্ধিত বেতন-ভাতা বৃদ্ধি নির্ধারণ করতে হবে। তবে কোনো অবস্থাতেই ছাত্রছাত্রীদের বেতন সর্বোচ্চ ৩০ শতাংশের বেশি বাড়ানো যাবে না। তা ছাড়া সংস্থাপন ব্যয় বাবদ ভর্তি নীতিমালায় বর্ণিত সেশন চার্জ ও উন্নয়ন ফি-এর অতিরিক্ত কোনো অর্থ আদায় করা যাবে না। বর্ণিত প্রক্রিয়ায় শুধু ঘাটতিসম্পন্ন প্রতিষ্ঠানগুলো উক্ত ঘাটতি মেটানোর জন্য শিক্ষার্থীদের কাছ থেকে প্রয়োজনীয় অর্থ ভর্তি ফি ও টিউশন ফি বৃদ্ধির মাধ্যমে আহরণের প্রস্তাব প্রতিষ্ঠানের ব্যবস্থাপনা কমিটির সুপারিশসহ অধ্যক্ষ বা প্রধান শিক্ষক তা জেলা শিক্ষা কর্মকর্তার কাছে দাখিল করবেন।

এতে বলা হয়, জেলা শিক্ষা কর্মকর্তা প্রস্তাবটি পরীক্ষা করে তা যথাযথ প্রতীয়মান হলে চূড়ান্ত অনুমোদনের জন্য অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা)-এর কাছে উপস্থাপন করবেন। অতিরিক্ত জেলা প্রশাসক (শিক্ষা) অনুমোদন করলে বিদ্যালয় ফি বৃদ্ধির সিদ্ধান্ত কার্যকর হবে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

দেশের কয়েকটি অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, নদীবন্দরে সতর্কতা

দেশের সাতটি অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি ও বজ্রবৃষ্টিবিস্তারিত পড়ুন

শিবির সভাপতি: অন্তর্বর্তী সরকার জুলাই বিপ্লবকে ধারণ করতে পারেনি

ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেছেন, “অন্তর্বর্তী সরকার পুরোপুরি ব্যর্থবিস্তারিত পড়ুন

মহাকাশে কতগুলো স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা হয়েছে, শীর্ষে কোন দেশ?

এখন পর্যন্ত পৃথিবীর কক্ষপথে মোট ৩০ হাজারের বেশি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণবিস্তারিত পড়ুন

  • শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
  • কলম্বোর সঙ্গে অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদার করতে চায় ঢাকা
  • রিজভী: দলের কেউ অপরাধ করলে কঠোর ব্যবস্থা
  • শফিকুর রহমান: পরিপূর্ণ সংস্কার ও নির্বাচন আদায় করে ছাড়বো
  • যুদ্ধবিরতির ‘খুব কাছাকাছি’ হামাস-ইসরায়েল
  • টাঙ্গুয়ার হাওড়ে ঘুরতে গিয়ে গাঁজা সেবন, ৫ পর্যটকের কারাদণ্ড-অর্থদণ্ড
  • ঝিনাইদহে আদালত চত্বরে মামলার স্বাক্ষীকে মারধর
  • ২০২৪ সালে ‘ডামি নির্বাচন’ হয়েছে, আদালতে স্বীকার করলেন হাবিবুল আউয়াল
  • দেড় কোটি বাংলাদেশি প্রবাসীকে ভোটার করতে আইনি নোটিশ
  • দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
  • খামেনি: ইরান আমেরিকার মুখে এক কঠিন থাপ্পড় দিয়েছে
  • জুলাই স্মৃতি উদ্‌যাপনে কর্মসূচি ঘোষণা