শনিবার, জুলাই ২৭, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমানোর ৭টি কৌশল

বয়স বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে আমাদের জীবনের অনেক কিছুই বদলে যায়। আমরা হয়তো জীবনব্যাপী নানা শিক্ষা থেকে আরো প্রজ্ঞাবান হয়ে উঠতে পারি। ছোট ছোট বিষয়গুলো উপভোগ করা শিখতে পারি। ভালো ভালো জিনিসের পাশাপাশি জীবন আমাদের জন্য কিছু নেতিবাচক জিনিসও বয়ে আনে। যেমন বয়স-সংশ্লিষ্ট রোগ। আমরা নিশ্চয়ই আমাদের দাদা-দাদী বা বাবা-মাকে বৃদ্ধ বয়সে নানা রোগে ভুগতে দেখেছি। তাই না?

এ থেকে বৃদ্ধ বয়স নিয়ে আমাদের নিজেদের মধ্যেও হয়তো ভয় তৈরি হয়েছে। এবং আমরা নিজেদের আরে বেশি যত্ন নিতে তৎপর হই। আমরা কোনো প্রাণীর দেহের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ অঙ্গটি হলো হৃদপিণ্ড। এটি ঠিক না থাকলে মারাত্মক স্বাস্থ্যগত সমস্যা এবং এমনকি মৃত্যুও ঘটতে পারে। হৃদপিণ্ড যদি মাত্র কয়েক মিনিটের মধ্যে রক্ত পাম্প করা বন্ধ রাখে তাতেই যে প্রাণী বা মানুষের মৃত্যু হয়।

সাধারণত বয়স ৪৫ বছর হওয়ার পরই মানুষদের মধ্যে বা হার্টের বা হৃদপিণ্ডের রোগ দেখা দেয়। হার্টের সমস্যা দেখা দিতে পারে আভ্যন্তরীণ কোনো দৈহিক কারণে। অথবা জীবনযাত্রার ধরনের সঙ্গে সংশ্লিষ্ট কোনো কারণে। যেমন অস্বাস্থ্যকর খাদ্যাভ্যাস, শরীরচর্চা না করা, মানসিক চাপ বা অবসাদ ও বদভ্যাস।

অস্বাস্থ্যকর জীবনযাত্রার ধরণ অনুসরণ করার কারণে কেউ উচ্চ কোলোস্টেরল, হাইপারটেনশন প্রভৃতিতে আক্রান্ত হতে পারে। এবং পরিণতিতে হৃদরোগে আক্রান্ত হতে পারে। আর হৃদরোগের কারণে ব্রেন স্ট্রোকের মতো ঘটনাও ঘটতে পারে এবং অকাল মৃত্যু হতে পারে।

সুতরাং আপনি যদি বৃদ্ধ বয়সে হৃদরোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি এড়াতে চান তাহলে আপনাকে এখন থেকেই এই পরামর্শগুলো মেনে চলতে হবে।

১. বাইসাইকেল চালানো
প্রতিদিন অন্তত ২০ মিনিট বাইসাইকেল চালান। হার্টের রোগ ও স্ট্রোক প্রতিরোধের জন্য সবচেয়ে ভালো ব্যায়াম হলো সাইকেল চালানো।

২. ডার্ক চকোলেট
প্রতি সপ্তাহে অন্তত কয়েকবার পরিমিত পরিমাণে ডার্ক চকোলেট খান। ডার্ক চকোলেটে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট হৃদপিণ্ডে ও মস্তিষ্কে রক্ত জমাটবদ্ধ হতে দেয় না।

৩. বিয়ার

এক গবেষণায় দেখা গেছে, প্রতিদিন এক গ্লাস বিয়ার খেলে দেহে কোলোস্টেরলের মাত্রা কমে আসে।

৪. ভিটামিন বি সাপ্লিমেন্ট
ডাক্তারের সঙ্গে পরামর্শ করে প্রতিদিন ভিটামিন বি সম্পূরক গ্রহণ করুন। এই ভিটামিনও রক্তের জমাটবদ্ধতা প্রতিরোধ করে। ফলে হার্টের রোগ ও স্ট্রোকের ঝুঁকি কমে।

৫. মাছ
সপ্তাহে অন্তত একবার মাছ খেলে রক্তের শিরা-উপশিরাগুলো বিস্তৃত হয়। কারণ মাছে রয়েছে ভিটামিন ই। যা রক্তের জমাটবদ্ধ হওয়া এবং উচ্চ রক্তচাপ প্রতিরোধ করে।

৬. উচ্চ আঁশযুক্ত খাবার
সকালের নাস্তায় উচ্চ আঁশযুক্ত খাবার খেলে রক্তে কোলোস্টেরলের মাত্রা কমে আসে। এবং হৃদরোগ ও স্ট্রোক প্রতিরোধ করে।

৭. শ্বেতবীজ
আপনার প্রতিদিনের খাদ্য তালিকায় শ্বেতবীজ এবং শ্বেতবীজের তেল যুক্ত করুন। শ্বেতবীজে থাকা ওমেগা-থ্রি ফ্যাটি এসিড হৃদরোগ এবং স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়।

সূত্র: বোল্ড স্কাই

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

মানবদেহে আদার অনেক উপকার

আমাদের দিনে কয়েকবার রঙিন খাবার খাওয়া উচিত, কিন্তু আপনি কিবিস্তারিত পড়ুন

হোটেল ঘরে বিছানার চাদর সাদা হয় কেন ?

বেড়াতে গিয়ে হোটেলের ঘরে ঢুকে প্রথম যে বিষয়টি নজরে আসে,বিস্তারিত পড়ুন

ধনিয়া পাতার উপকারি গুণ

চিকিৎসকদের মতে, ধনে বা ধনিয়া একটি ভেষজ উদ্ভিদ যার অনেকবিস্তারিত পড়ুন

  • ওজন কমাতে যা খাওয়া যেতে পারে
  • প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রসুন
  • আমলকি কখনো স্বাস্থ্যের জন্য ‘বিপজ্জনক’ হয়ে ওঠে
  • বাসি দই ও পান্তা ভাতের আশ্চর্যজনক উপকারিতা
  • স্বাদে ও পুষ্টিগুণে ভরপুর সবজি হলো লাউ
  • মৌসুমের সব রেকর্ড ভেঙে তাপমাত্রার পারদ উঠল ৪৩ ডিগ্রিতে
  • যেসব অঞ্চলে টানা ৩ দিন ঝড়বৃষ্টি
  • ২৪ ঘণ্টা না যেতেই ফের কমলো স্বর্ণের দাম
  • গরমে চুলের যত্ন নেবেন কীভাবে?
  • একলাফে সোনার দাম ভ‌রিতে কমলো ৩১৩৮ টাকা
  • কত দিন পর পর টুথব্রাশ বদলাবেন?
  • ত্বকের দাগ দূর করার ঘরোয়া উপায়