অনন্ত জলিলের অজানা ১২ তথ্য
বর্তমান চলচ্চিত্র অঙ্গনের আলোচিত নাম অনন্ত জলিল ( এ জে)। ব্যবসায়ী হওয়া সত্ত্বেও হঠাৎ করেই চলচ্চিত্র অঙ্গনে প্রবেশ করেন তিনি। আর বলার অপেক্ষা রাখে না যে এই তারকা চলচ্চিত্র অঙ্গনে প্রবেশের সাথে সাথে যুগান্তকারী দৃষ্টান্ত রেখেছেন। তিনি একমাত্র তারকা যে বাংলাদেশের চলচ্চিত্রকে অন্ধকার সময় থেকে আলোর ভুবনে ফিরিয়ে এনেছেন। বাংলা চলচ্চিত্র জগতের সুপারম্যান বললেও কিন্তু কম হয়ে যাবে।
আজ তিনি নতুন প্রজন্মের আগ্রহের কেন্দ্র বিন্দুতে পরিণত হয়েছেন। তার সিনেমা কেবল তরুণদেরকেই নয় হলে তান্তে সক্ষম হয়েছে সব বয়সের দর্শককেও।
তবে কেমন হয় যদি এই তারকার সম্পর্কে ব্যক্তিগত এমন ১২টি তথ্য তুলে ধরা হয় যা আপনি আগে জানতেন না। চলুন জেনে নেই বাংলা চলচ্চিত্রের নায়ক, পরিচালক, প্রযোজক অনন্ত জলিলের একেবারে ব্যক্তিগত কিছু তথ্য।
(১) আপনি কি জানেন এই তারকা প্রথম হলে বসে সালমান শাহ এবং মৌসুমি অভিনীত কেয়ামত থেকে কেয়ামত সিনেমাটি দেখেন।
(২) পর্দায় সাধারণত ড্যাশিং চরিত্রে দেখা গেলেও অনন্ত কিন্তু বর্ষা বলতে পাগল। আর স্ত্রী বর্ষার হাসি এই তারকার জীবনে দেখা সবচেয়ে সুন্দর হাসি।
(৩)অনন্ত জলিলের প্রিয় ঋতুও কিন্তু বর্ষা। বৃষ্টি খুব ভালোবাসেন এই তারকা।
(৪)ছোটবেলায় অনন্ত অত্যন্ত দুষ্টু ছিলেন তার দুষ্টুমির জন্য কম ঝক্কি পোহাতে হয়নি বাবা-মাকে।
(৫) পছন্দের নায়কের তালিকায় রয়েছে হলিউডের সুদর্শন হিরো টম ক্রুজ। এক সাক্ষাৎকারে অনন্ত বলেন, তার(টম ক্রুজ) সঙ্গে ইচ্ছা করলেই দেখা করতে পারি। দেখা হলে বলতাম, ‘ইউ আর মাই আইকন অ্যান্ড আই অ্যাম আ বিগ ফ্যান অব ইউ। দ্য শট অব “বুর্জ খলিফা” হুইচ ইউ ডিড ইন মিশন ইম্পসিবল ফোর ইজ রিয়েলি অসাম।’
(৬) অনন্ত কখনোই সুপারহিরোর চরিত্রে অভিনয় করতে চান না বরং তিনি জেমস বন্ডের চরিত্রের প্রতি রয়েছে দুর্বলতা। তিনি বলেন,সুপারহিরোর চরিত্র চাই না। আই লাভ জেমস বন্ড জিরো জিরো সেভেন, কজ অব মাচ অ্যাকশন অ্যান্ড মিশন।
(৭)অনন্ত জলিল দিনের মধ্যে বেশির ভাগ সময় আল্লাহ তাআলার নাম নেন।
(৮)এই সুদর্শন নায়কের কাছে ভালবাসার মানে হল বিশ্বাস।
(৯) আপনি কি জানেন, বর্ষার রাগ কীভাবে ভাঙ্গান অনন্ত? তবে শুনুন, বর্ষা যখনই রাগ করেন তখনই অনন্ত প্রিয়তমা স্ত্রীর কপালে আলতো করে চুমু একে দেন। ব্যস বর্ষার রাগ ধুলোয় মিশে যায়।
(১০)অনন্ত জলিল অত্যন্ত বদ মেজাজি। আর হুটহাট করেই এই তারকার মেজাজ খারাপ হয়ে যায়। তবে নিজের এই দোষ সম্পর্কে অবগত অনন্ত রেগে গেলে নিজেকে খুব দ্রুত সামলে নেয়ার চেষ্টা করেন।
(১১) রেডিও ফূর্তিকে দেয়া এক সাক্ষাৎকারে অনন্ত জলিল বলেন, তিনি ও তার বড় ভাই মুন্সিগঞ্জ জেলায় বাবার কাছে বড় হয়েছেন। অনন্ত জলিলের বয়স যখন মাত্র পাঁচ বছর তখন তার মা মারা যান।
(১২) ভক্তরা জানেন, অনন্ত জলিলের নাম প্রথম দিকে “আব্দুল জলিল” রাখা হয়েছিল। তাও গৃহশিক্ষকের অনুপ্রেরণায় তার বাবা এই নামটি রেখেছেন। সংগৃহীত
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
সমুদ্র পাড়ে দুর্গারূপে নওশাবা
শুধু ঈদ কিংবা পূজা নয়, বিশেষ ধর্মীয় দিন উপলক্ষে ফটোশুটেবিস্তারিত পড়ুন
শুল্কমুক্ত গাড়ি খালাস করেছেন সাকিব-ফেরদৌস, পারেননি সুমনসহ অনেকে
আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের জন্য আমদানি করাবিস্তারিত পড়ুন
আলোচিত নায়িকা পরীমনির পরিবার সম্পর্কে এই তথ্যগুলো জানতেন?
গভীর রাতে সাভারের বোট ক্লাবে গিয়ে যৌন হেনস্তা ও মারধরেরবিস্তারিত পড়ুন