অন্যের বিরক্তির কারণ হয় যে ৫ ধরনের হাসি
চারদিকে মানুষের হাসিমুখ দেখতে সবারই ভালো লাগে। তা ছাড়া আপনার মুখের হাসিও পরিবেশটা বদলে দিতে পারে। কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে, কিছু পরিস্থিতিতে মানুষের মুখের হাসিও অন্যের বিরক্তির কারণ হতে পারে। কাজেই নিচের ৫টি উদ্দেশ্য নিয়ে হাসি না দেওয়াই ভালো।
১. পেশাদার মিটিং : একদল পেশাদার যখন গুরুত্বপূর্ণ কোনো বিষয়ে আলোচনা করছেন, তখন সেখানে হাসি মনোযোগ কেড়ে নেয়। তাই বলে একেবারেই যে হাসা যাবে না তা নয়। তবে ঘন ঘন মুখের হাসিতে অন্যের বিরক্তি আসতে পারে।
২. কৃত্রিম হাসি : আন্তরিক হাসি ও কৃত্রিম হাসির মধ্যে যথেষ্ট পার্থক্য রয়েছে। মেকি হাসির কৃত্রিমতা চেহারায় স্পষ্ট ফুটে ওঠে। কেউ হাসি দিয়ে আনন্দ প্রকাশ করতে চাইলেন, তিনি সত্যিকার অর্থে খুশি নন। এমন অবস্থায় মুখের হাসি অনেকে ভালো দৃষ্টিতে নেবেন না। এটা বরং অন্যের স্ট্রেসের কারণ হতে পারে।
৩. যখন সঙ্গী-সঙ্গিনীর মন খারাপ : হাসি অনেক সময় অসহায়ের শক্তি জোগাতে পারে। তবে তা পরিবেশ ও পরিস্থিতি বুঝে প্রয়োগ করতে হবে। কিন্তু সঙ্গী-সঙ্গিনীর মন খারাপের সময় যখন অযথা বেশি বেশি হাসি দেওয়ার চেষ্টা করবেন, তখন তার মন খারাপ হয়ে যাবে।
৪. রাগী অথবা দুর্বল হাসি : অনেক সময় হাসি নিয়ন্ত্রণের মধ্যে থাকে না। অনেকে আছেন, যারা কোনো অর্থ ছাড়াই বোকার মতো হাসি দেন। এ ধরনের হাসি বিরক্তিকর। আবার রাগ করে হাসি দিলে তা বিদঘুটে দেখায়। এসব হাসির কোনো ইতিবাচক প্রভাব নেই।
৫. অন্যকে স্রেফ খুশি করতে : অন্যের সমর্থন পেতে বা তুষ্ট করতে ঘন ঘন মেকি হাসি দুর্বল ব্যক্তিত্বের লক্ষণ প্রকাশ করে। এ ধরনের হাসি কাউকেই খুশি করতে পারে না।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
মানবদেহে আদার অনেক উপকার
আমাদের দিনে কয়েকবার রঙিন খাবার খাওয়া উচিত, কিন্তু আপনি কিবিস্তারিত পড়ুন
হোটেল ঘরে বিছানার চাদর সাদা হয় কেন ?
বেড়াতে গিয়ে হোটেলের ঘরে ঢুকে প্রথম যে বিষয়টি নজরে আসে,বিস্তারিত পড়ুন
ধনিয়া পাতার উপকারি গুণ
চিকিৎসকদের মতে, ধনে বা ধনিয়া একটি ভেষজ উদ্ভিদ যার অনেকবিস্তারিত পড়ুন