বুধবার, সেপ্টেম্বর ১৭, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

অন্য দেশের সীমান্তে প্রবেশ করে জঙ্গি নিধনে বাংলাদেশের সমর্থন নেই

অন্য দেশের সীমান্তে প্রবেশ করে জঙ্গি নিধনের মূলনীতি বাংলাদেশ সমর্থন করে কিনা, দ্য হিন্দুর সাংবাদিকের এমন প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা বলেছেন, বাংলাদেশ সীমান্ত-রেখা লঙ্ঘনের বিরোধী। মিয়ানমারের সীমান্তে প্রবেশ করে ভারতের গত বছরের জঙ্গিবিরোধী অভিযান বাংলাদেশ সমর্থন করে কিনা, এমন প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা ওই সাংবাদিককে তার নিজ দেশের সরকার ও প্রধানমন্ত্রীর কাছে এই প্রশ্ন করতে বলেন।

তিনি বলেন, ‘এই প্রশ্নগুলো তোমার দেশের সরকার ও প্রধানমন্ত্রীকে করা উচিৎ।’

২৮ সেপ্টেম্বর (বুধবার) রাতে নিয়ন্ত্রণ রেখা পেরিয়ে ভারতের সেনারা সন্ত্রাসী ঘাঁটিগুলোতে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক চালানোর দাবি করে। ওই অভিযানে ৯ পাকিস্তানি সেনা ও ৩৫ থেকে ৪০ জঙ্গি নিহত হয়েছে বলে দাবি করা হয়। ঘটনার পর থেকে দুই সেনা সদস্য নিহত হওয়ার খবর নিশ্চিত করে পাকিস্তান দাবি করে আসছে এটি সার্জিক্যাল স্ট্রাইক ছিল না, সীমান্ত সংঘর্ষ বা আন্তঃসীমান্ত গোলাগুলির ঘটনা ছিল। সীমান্তের নিয়ন্ত্রণ রেখা পেরিয়ে পাকিস্তানে পরিচালিত কথিত এই অভিযান বাংলাদেশ সমর্থন করে কিনা, দ্য হিন্দুর এমন প্রশ্নের জবাবে শেখ হাসিনা জোর দিয়ে বলেন, ‘আমি মনে করি, দুই দেশের উভয়েরই নিয়ন্ত্রণরেখার সীমার ভেতরে থাকা উচিত। আর এতেই কেবল শান্তি আসতে পারে।’

সে সময় শেখ হাসিনাকে পাকিস্তানের প্রসঙ্গ উহ্য রেখে আবারও প্রশ্ন করা হয়, অন্য দেশের সীমান্তে প্রবেশ করে জঙ্গি নিধনের মূলনীতি বাংলাদেশ সমর্থন করে কিনা। জানতে চাওয়া হয়, মিয়ানমারের সীমান্তে প্রবেশ করে ভারতের গত বছরের জঙ্গিবিরোধী অভিযান বাংলাদেশ সমর্থন করে কিনা। জবাবে শেখ হাসিনা বলেন, ‘আমি দৃঢ়ভাবে মনে করি, এই প্রশ্নটি তোমার দেশের সরকার ও প্রধানমন্ত্রীকে করা উচিত। আমরা মনে করি, সীমান্ত ও এর নিয়ন্ত্রণরেখা পুরোপুরি মেনে চলা উচিৎ।’

পাঠানকোটের সেনাঘাঁটিতে জঙ্গি হামলা এবং পরবর্তীতে হিজবুল নেতা বুরহান ওয়ানিকে কথিত এনকাউন্টারে হত্যার পর থেকেই ভারত-পাকিস্তান উত্তেজনা বাড়তে থাকে। বারামুল্লাহ জেলারই উরি সেনাঘাঁটিতে গত ১৮ সেপ্টেম্বর জঙ্গি হামলায় ১৯ ভারতীয় সেনা নিহত হন। হামলার পর পাকিস্তানভিত্তিক জঙ্গি সংগঠন জয়েশ ই মোহাম্মদের সংশ্লিষ্টতার প্রসঙ্গ তুলে ইসলামাবাদকে দায়ী করতে শুরু করে ভারত।

৮ সেপ্টেম্বর (বুধবার) রাতে নিয়ন্ত্রণ রেখা পেরিয়ে ভারতের সেনারা সন্ত্রাসী ঘাঁটিগুলোতে সার্জিক্যাল স্ট্রাইক চালানোর দাবি করে। ওই অভিযানে ৯ পাকিস্তানি সেনা ও ৩৫ থেকে ৪০ জঙ্গি নিহত হয়েছে বলে দাবি করা হয়। ঘটনার পর থেকে দুই সেনা সদস্য নিহত হওয়ার খবর নিশ্চিত করে পাকিস্তান দাবি করে আসছে এটি সার্জিক্যাল স্ট্রাইক ছিল না, সীমান্ত সংঘর্ষ বা আন্তঃসীমান্ত গোলাগুলির ঘটনা ছিল। ঘটনাকে ভারতের দিক থেকে ‘সার্জিক্যাল স্ট্রাইক’ প্রমাণ করে তাদের সামরিক শক্তি জানান দেওয়ার চেষ্টা করা হলেও পাকিস্তানের সেনাবাহিনীর পক্ষ থেকে দাবি করা হচ্ছে সার্জিক্যাল স্ট্রাইকের দাবিটি একটি ভ্রম। মিথ্যে প্রভাব তৈরির জন্য ভারতীয়রা ইচ্ছে করে এমনটা করছে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

চবিতে ফের স্থানীয়দের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ-ইটপাটকেল নিক্ষেপ, সহ-উপাচার্যসহ আহত ১০

চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়ের (চবি) শিক্ষার্থী ও স্থানীয় বাসিন্দাদের মধ্যে ফের সংঘর্ষবিস্তারিত পড়ুন

রাকসু কার্যালয়ে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের তালা-ভাঙচুর

রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদের (রাকসু) কোষাধ্যক্ষের কার্যালয়ে ভাঙচুর চালিয়েছেবিস্তারিত পড়ুন

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা: অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে ১,৬০৪ বার সড়ক অবরোধ হয়েছে

অন্তর্বর্তীকালীন সরকার ক্ষমতায় আসার পর ১২৩টি সংগঠন মোট ১,৬০৪ বারবিস্তারিত পড়ুন

  • কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের রেলপথ অবরোধ
  • স্ত্রী হত্যা মামলায় স্বামী গ্রেপ্তার
  • গণঅভ্যুত্থানে শহীদের কথা মাথায় রেখেই দেশটাকে নতুন করে গড়তে হবে
  • বিএনপি সুশাসনে ও জবাবদিহিতায় বিশ্বাস করে
  • ভাতার ১ম কিস্তি শুরু; গর্ভবতী ভাতার আবেদন শর্ত
  • ফোরজির সর্বনিম্ন গতি ১০ এমবিপিএস কার্যকর হচ্ছে সেপ্টেম্বর থেকে
  • রাকসু কার্যালয়ে ছাত্রদলের নেতা-কর্মীদের তালা-ভাঙচুর
  • স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা: অন্তর্বর্তী সরকারের আমলে ১,৬০৪ বার সড়ক অবরোধ হয়েছে
  • চবিতে ফের স্থানীয়দের সঙ্গে শিক্ষার্থীদের সংঘর্ষ-ইটপাটকেল নিক্ষেপ, সহ-উপাচার্যসহ আহত ১০
  • আজ যমুনায় তিন দলের সঙ্গে প্রধান উপদেষ্টার জরুরি বৈঠক
  • হাসনাতকে উপহার পাঠালের রুমিন ফারহানা
  • গাজীপুরে পোশাক শ্রমিকসহ দুই নারীর ঝুলন্ত মরদেহ উদ্ধার