বৃহস্পতিবার, জুন ২৬, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

অবশেষে জানা গেল তনু হত্যাকাণ্ড পরিকল্পিত ও একাধিক ব্যক্তি জড়িত

সোহাগী জাহান তনু হত্যার তদন্তকারী কর্মকর্তা কুমিল্লা ও নোয়াখালী অঞ্চলের বিশেষ পুলিশ সুপার ড. নাজমুল করিম বলেছেন, ‘তনু হত্যা একটি পরিকল্পিত হত্যাকাণ্ড। এর সাথে একাধিক ব্যাক্তি জড়িত থাকতে পারে। যদিও চিকিৎসকদের প্রতিবেদনে এটিকে হত্যাকাণ্ড বলা হয়নি।’

মঙ্গলবার সন্ধ্যায় কুমিল্লার সিআইডি কার্যালয়ে সাংবাদিকদের সাথে এসব কথা বলেন ড. নাজমুল করিম।

এসময় তিনি জানান, তনু হত্যাকাণ্ডে দায়ের করা মামলায় এ পর্যন্ত অর্ধশতাধিক ব্যক্তিকে জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে।

এর আগে সকালে তনু হত্যার তদন্ত সহায়ক কমিটির প্রধান সিআইডি ঢাকার বিশেষ পুলিশ সুপার আবদুল কাহার আকন্দের নেতৃত্বে কুমিল্লা ও ঢাকার একটি দল কুমিল্লা সেনানিবাস পরিদর্শন করে।

দুপুরে দলটি কুমিল্লা সিআইডি কার্যালয়ে এসে তনুর প্রথম ময়নাতদন্তকারী চিকিৎসক প্রভাষক শারমিন সুলতানাকে জিজ্ঞাসাবাদ করে। এসময় উপস্থিত ছিলেন তনু হত্যা মামলার তদন্ত কর্মকর্তা গাজী ইব্রাহীমসহ অন্যান্যরা।

এর আগে গত ১০ এপ্রিল কুমিল্লা সিআইডি কার্যালয়ে তনু হত্যাকাণ্ডের প্রথম ময়নাতদন্তকারী দুই চিকিৎসককে ঘণ্টাব্যাপী জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছিল। সে সময় ডা. শারমিন সুলতানা ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন কুমিল্লা মেডিকেল কলেজ হাসপাতালের ফরেনসিক বিভাগের প্রধান ডা. কামদা প্রসাদ সাহা।

ওইদিনই কুমিল্লা পরিদর্শন করেছিলেন সিআইডির ডিআইজি (ক্রাইম-ইস্ট) মাহবুব মোহসিনসহ উচ্চ পর্যায়ের কর্মকর্তারা। তারা কুমিল্লা সিআইডি কার্যালয়ে তনু হত্যা মামলার বিষয়ে বৈঠক, ঘটনাস্থল পরিদর্শন ও তনুর পরিবারের সদস্যদের সঙ্গে দেখাও করেছিলেন।

প্রসঙ্গত, গত ২০ মার্চ রাতে কুমিল্লা সেনানিবাস এলাকার একটি জঙ্গল থেকে তনুর মৃতদেহ পাওয়া যায়। তাকে হত্যা করে মৃতদেহ ফেলে রেখে যায় দুর্বৃত্তরা। এ ঘটনায় পরদিন তনুর বাবা বাদী হয়ে মামলা দায়ের করেন।

৩১ মার্চ সন্ধ্যায় জেলা গোয়েন্দা শাখা (ডিবি) থেকে মামলাটি পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগের (সিআইডি) কাছে হস্তান্তর করা হয়। বর্তমানে মামলাটি তারাই তদন্ত করছে।

প্রাথমিকভাবে পুলিশ ধর্ষণের পর হত্যা করা হয়েছে বলে অনুমান করলেও তনুর প্রথম ময়নাতদন্ত রিপোর্টে ধর্ষণের কোনো আলামত পাওয়া যায়নি বলে দাবি করা হয়। ঠিক কী কারণে তার মৃত্যু হয়েছে এ ব্যাপারে সুনির্দিষ্ট করে কিছু না বলায় প্রতিবেদন নিয়েও সমালোচনা হয়।

অবশ্য ৩০ মার্চ দ্বিতীয়বার ময়নাতদন্তের জন্য কবর থেকে মরদেহ তুলে নমুনা নেয়া হয়। তদন্ত কর্মকর্তারা সেই প্রতিবেদনের জন্য অপেক্ষায় ছিলেন।

এ ঘটনা তদন্তে র‌্যাব ও পুলিশসহ একাধিক গোয়েন্দা সংস্থা মাঠে নামে। এ হত্যাকাণ্ডের ঘটনায় দোষীদের শাস্তির দাবিতে সারাদেশে চলে বিক্ষোভও। তবে হত্যাকাণ্ডের কিছুদিন পরে সেনা সদর দপ্তর থেকে এক বিবৃতিতে জানানো হয়, তারাও তনুর ঘটনায় অত্যন্ত মর্মাহত। এ ব্যাপারে দায়িত্বপ্রাপ্তদের সর্বোচ্চ সহযোগিতা করারও আশ্বাস দেয়া হয়।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

জুলাই স্মৃতি উদ্‌যাপনে কর্মসূচি ঘোষণা

জুলাই গণ-অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তি উদ্‌যাপন উপলক্ষে আগামী ১ জুলাই থেকে ৫বিস্তারিত পড়ুন

দাঁড়িপাল্লা প্রতীক ও নিবন্ধন ফিরে পেল জামায়াত

জামায়াতে ইসলামীর পুরনো প্রতীক ‘‘দাঁড়িপাল্লা’’ পুনরায় বরাদ্দ দিয়েছে বাংলাদেশ নির্বাচনবিস্তারিত পড়ুন

উপদেষ্টা: গণ-অভ্যুত্থানে শহিদ পরিবারের সক্ষম সদস্যরা অগ্রাধিকার পাবেন চাকরিতে 

চব্বিশের গণঅভ্যুত্থানে আহত “জুলাইযোদ্ধারা” আগামী জুলাই থেকে মাসিক ভাতা পাবেনবিস্তারিত পড়ুন

  • ইরানে সরকার পরিবর্তন চান না ট্রাম্প
  • কমলো স্বর্ণের দাম, ভরি পৌনে দুই লাখের কাছাকাছি
  • ত্রাণ নিতে যাওয়া মানুষের ওপর গুলি, ইসরায়েলি হামলায় গাজায় নিহত ৭১
  • গোলাম পরওয়ার: নির্বাচন সুষ্ঠু না হলে মহাদুর্যোগ নেমে আসবে
  • আঞ্চলিক শান্তি প্রতিষ্ঠায় বাংলাদেশের সঙ্গে কাজ করবে যুক্তরাষ্ট্র
  • শুক্রাণু দান করা শতাধিক সন্তানকে সম্পদের সমান ভাগ দেবেন টেলিগ্রাম প্রতিষ্ঠাতা
  • জুলাইযোদ্ধাকে মারধরের অভিযোগ, এসআই বরখাস্ত
  • ভুয়া ভিসা নিয়ে যেভাবে ঢাকা থেকে ইমিগ্রেশন পার হলেন একসঙ্গে ৩০ জন
  • একদিনে করোনাভাইরাসে গেল আরও দুজনের প্রাণ
  • বাংলাদেশিসহ সব বিদেশিদের শিক্ষা ভিসা স্থগিত করলো যুক্তরাষ্ট্র
  • জাতীয় চক্ষু বিজ্ঞান ইনস্টিটিউটে কর্মবিরতি, জুলাইযোদ্ধাদের সঙ্গে সংঘর্ষ
  • ফের রাসেলস ভাইপার আতঙ্ক, জেনে রাখুন করণীয়