অবসর না নিলে বাদই দেওয়া হতো টেন্ডুলকারকে!
শচীন টেন্ডুলকারকে ভারতের ওয়ানডে দল থেকে বাদ দিতে চেয়েছিল তখনকার নির্বাচক মণ্ডলী! তখনকার প্রধান নির্বাচক সন্দিপ পাতিল এই তথ্য প্রকাশ করলেন। টেন্ডুলকার ২০১২ সালের ডিসেম্বরে নিজে থেকে অবসর না নিলে তাকে ওয়ানডে থেকে বাদ দেওয়া হতো বলে জানিয়েছেন তিনি।
পাতিল বলেছেন, “২০১২ সালের ১২ ডিসেম্বর আমরা শচীনের কাছে তার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা সম্পর্কে জানতে চাই। সে বলেছিল অবসরের কথা ভাবছে না। কিন্তু শচীনকে নিয়ে নির্বাচক মণ্ডলী সিদ্ধান্তে পৌঁছে গিয়েছিল…বোর্ডকেও তা জানানো হয়েছিল। আসলে শচীন বুঝতে পেরেছিল কি হতে যাচ্ছে। কারণ, পরের বৈঠকের সময় শচীন ফোন করে সে (ওয়ানডে থেকে) অবসর নিচ্ছে। তখন সে অবসরের সিদ্ধান্ত না জানালে আমরা অবশ্যই তাকে বাদ দিতাম।”
টেন্ডুলকারকেও দল থেকে ছুড়ে ফেলা যায়! ২০১২ সালের ২৩ ডিসেম্বর ওয়ানডে থেকে অবসরের সিদ্ধান্ত ঘোষণা করেন টেন্ডুলকার। তার আগে ওই বছরের মার্চে ঢাকায় এশিয়া কাপে খেলেছেন ক্যারিয়ারের শেষ ওয়ানডে। সেই ম্যাচে ৫২ রান করেছিলেন। আর পরের বছর নভেম্বরে টেস্ট থেকেও অবসরে যান লিটল মাস্টার। পাতিল জানিয়েছেন, ২০০তম ম্যাচ খেলে টেস্ট থেকে টেন্ডুলকারের অবসরের সিদ্ধান্ত তার একান্তই নিজস্ব।
৩৯ বছর বয়সে ওয়ানডে থেকে টেন্ডুলকার ওয়ানডে থেকে অবসর নেন অনেক বিশ্ব রেকর্ডক সঙ্গী করে। ৪৬৩টি ওয়ানডে খেলেছেন। ১৮,৪২৬ রান করেছেন। সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছেন ৪৯টি। প্রতিটি বিশ্ব রেকর্ড। যা হয়তো ভাঙবে না কোনোদিন। ১৯৮৯ সালে পাকিস্তানের গুজরানওয়ালায় টেন্ডুলকারের ওয়ানডে অভিষেক। ডাক মেরে যাত্রা শুরু। নিজের নবম ওয়ানডেতে ফিফটি করেন। কিন্তু সেঞ্চুরি পেয়েছিলেন ৭৯তম ম্যাচে গিয়ে। ওয়ানডে ইতিহাসের প্রথম ডাবল সেঞ্চুরির মালিকও এই কিংবদন্তি।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
নারী ফুটবল দলের বেতন বকেয়া, দ্রুত সমাধানের আশ্বাস
টানা দ্বিতীয়বার সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতে ঢাকায় এসে পৌঁছেছেবিস্তারিত পড়ুন
প্রোটিয়াদের রানের পাহাড়, টাইগাররা নামতেই বদলে গেল পিচের ধরন!
চট্টগ্রাম টেস্টে প্রথম ৫ সেশনেরও বেশি সময় ব্যাটিং করেছে দক্ষিণবিস্তারিত পড়ুন
নেপালকে হারিয়ে সাফ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে স্বাগতিকদের ২-১ গোলে হারিয়ে সাফবিস্তারিত পড়ুন