রবিবার, নভেম্বর ২৪, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

খেলার মাঠ হবে না কবরখানা?

অ্যাবোটাবাদে লাদেনের সেই বাড়ি নিয়ে বিরোধে সেনা, প্রশাসন

স্থানীয় কর্তৃপক্ষ চায় ওখানে বাচ্চাদের খেলার মাঠ হোক। কিন্তু সেনাবাহিনীর ইচ্ছা, ওখানে তৈরি করা হোক কবরখানা। কারণ এলাকায় একটিও কবরখানা নেই। পাকিস্তানের অ্যাবোটাবাদের যে বাড়িতে ওসামা বিন লাদেন বাইরের দুনিয়ার চোখে ধুলা দিয়ে গা ঢাকা দিয়ে থাকার পর ২০১১ সালে মার্কিন সিল বাহিনীর অভিযানে খতম হন, সেটি নিয়ে এহেন দড়ি টানাটানি চলছে দু’পক্ষের মধ্যে। খবর বিবিসি’র।

ওই বাড়ি-জমির মালিকানা, দখল নিয়ে সংঘাতে জড়িয়েছে স্থানীয় প্রশাসন ও সেনা কর্তৃপক্ষ। রিপোর্টে প্রকাশ, বিষয়টি জটিল আকার নিয়েছে গত বুধবার স্থানীয় প্রশাসনকে তোয়াক্কা না করে পাঁচিল তুলে ওই কম্পাউন্ড ঘিরে ফেলার পর।

লাদেন ২০১১-র ২ মে নিহত হওয়ার আগে দীর্ঘদিন উঁচু পাঁচিলে ঘেরা ওই তিনতলা বাড়িতে আত্মগোপন করে ছিলেন। তাঁর মৃত্যুর পর গোটা বাড়ি, জমিটাই তুলে দেওয়া হয় খাইবার পাখতুনওয়া সরকারের হাতে। ওখানে লাদেনের স্মৃতি আছে বলে যাতে জেহাদিদের আনাগোনা না বাড়ে, তাদের কাছে বাড়িটা পুণ্যভূমি না হয়ে ওঠে, সেজন্য সরকার গোটা বাড়িটা ভেঙে ফেলে চারদিকের পাঁচিলও গুঁড়িয়ে দেয়। তখন থেকে ফাঁকাই পড়ে ছিল জায়গাটা। এতদিনে আশপাশে জনবসতি গড়ে উঠেছে। আর তার মধ্যেই কোন কাজে লাগানো হবে ওই জমি, মালিকানাই বা কার থাকবে, এ নিয়ে দ্বন্দ্ব চলছে। গত মে মাসে সেনা পরিচালিত অ্যাবোটাবাদ ক্যান্টনমেন্ট বোর্ড কাঁটাতারের বেড়া বসিয়ে জমিটি দখল করে। তবে প্রাদেশিক কর্তৃপক্ষ বিরোধিতা করায় বেড়া সরিয়ে দেয় তারা। কিন্তু এবার বোর্ড এক মিটার উঁচু পাঁচিল দিয়ে জমিটি ঘিরে দিয়েছে।

বোর্ডের কাউন্সিল সদস্য বসির খান জানাচ্ছেন, ওখানে কবরখানা তৈরি হবে, ঠিক করে ফেলেছে সেনা। কিন্তু জনবসতি আছে, এমন জায়গায় কবরখানা হতে পারে না বলে জানিয়ে দিয়েছেন খাইবার পাখতুনওয়ার তথ্যমন্ত্রী মুস্তাক গণি। তাছাড়া, যে জমির চারপাশে ওরা পাঁচিল তুলেছে, সেটি প্রাদেশিক সরকারের। ওখানে সরকার বাচ্চাদের খেলার মাঠ করতে চায় বলে জানান তিনি।

তবে সেনা, সরকারের এই বিরোধের মধ্যে স্থানীয় কেউ কেউ বলছেন, ওখানে গড়ে উঠুক মেয়েদের স্কুল। আবার কোনও সামরিক অফিসারের প্রস্তাব, ওখানে তৈরি হোক বিনোদন পার্ক যা থেকে প্রশাসনের আয় হবে।

তবে একটি বিষয়ে সবাই একমত, ওখানে লাদেনের কোনো চিহ্ন থাকা চলবে না। সাবধান থাকতে হবে। লাদেনের স্মৃতি ফেরানো চলবে নো কোনোমতেই।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ধর্ষণের অভিযোগের তদন্ত চলায় এমবাপ্পেকে বিজ্ঞাপন থেকে সরাল রিয়াল

আর্থিক দ্বন্দ্বের মধ্যে পিএসজি ছেড়ে রিয়াল মাদ্রিদে আসার পর একেরবিস্তারিত পড়ুন

মিয়ানমারে বন্যায় মৃতের সংখ্যা দ্বিগুণ বেড়ে ২২৬

ঘূর্ণিঝড় ইয়াগির প্রভাবে দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার দেশ মিয়ানমারে ভারি বৃষ্টিপাতের কারণেবিস্তারিত পড়ুন

ইসরাইলি হামলায় আরও ৩৮ ফিলিস্তিনি নিহত

গত ২৪ ঘণ্টায় ইসরাইলি বাহিনীর তান্ডবে প্রাণ গেছে আরও ৩৮বিস্তারিত পড়ুন

  • বিক্ষোভকারীদের অধিকার সমুন্নত রাখতে সরকারের প্রতি আহ্বান যুক্তরাষ্ট্রের
  • একদিনে গাজায় ইসরাইলি হামলায় নিহত ৫৭ ফিলিস্তিনি 
  • কানে ব্যান্ডেজ নিয়ে সম্মেলনে ট্রাম্প
  • ওমানে বন্দুকধারীর হামলায় মসজিদের কাছে   ৪জন নিহত
  • ট্রাম্পকে গুলি করা ব্যক্তি দলের নিবন্ধিত ভোটার
  • প্রেসিডেন্ট মাসুদকে সতর্কতা ইরানিদের 
  • ভারতের সঙ্গে চুক্তিতে দেশের মানুষের আস্থা প্রয়োজন
  • ভারত আমাদের রাজনৈতিক বন্ধু, চীন উন্নয়নের : কাদের
  • ইসরায়েলে মুহুর্মুহু রকেট হামলা ইসলামিক জিহাদের
  • প্রথম বিতর্কের পর ট্রাম্পের দিকে ঝুঁকছেন দোদুল্যমান ভোটাররা!
  • রেবন্ত রেড্ডি এবং চন্দ্রবাবু নাইডু বৈঠক নিয়ে নানা জল্পনা
  • স্টারমারের দুঃখ প্রকাশের পরও বাংলাদেশি কমিউনিটিতে ক্ষোভ