আইপিএলে নিজের জাত চেনালেন মুস্তাফিজ
সানরাইজার্স হায়দরাবাদের হয়ে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর বিপক্ষে আইপিএলে অভিষেক হয়েছে কাটার মাস্টার মুস্তাফিজুর রহমানের।
অভিষেকেই উজ্জ্বল মুস্তাফিজ। চিনিয়েছেন নিজের জাতও। রান বন্যার ম্যাচে ৪ ওভার বল করে মাত্র ২৬ রান দিয়ে নিয়েছেন গুরুত্বপূর্ণ ২টি উইকেট।
পর পর দুই বলে এবি ডি ভিলিয়ার্স ও শেন ওয়াটসনকে আউট করে সৃষ্টি করেছিলেন হ্যাটট্রিক চান্স। সানরাইজার্স হায়দরাবাদের অন্যান্য বোলাররা যেখানে ভুরি ভুরি রান দিয়েছেন সেখানে মুস্তাফিজ ছিলেন বেশ মিতব্যয়ী।
হায়দরাবাদের হয়ে ৬ জন বোলার বল করেন। তার মধ্যে আশিষ নেহেরা ২.১ ওভার বল করে ২১ রান দিয়ে উইকেট শূন্য থাকেন। ভুবনেশ্বর কুমার ৪ ওভারে ৫৫ রান দিয়ে নেন ২ উইকেট।
মইসেস হেনরিকুয়েস ৪ ওভারে ৪১ রান দিয়ে উইকেট শূন্য থাকেন। করন শর্মা ৪ ওভারে দেন ৫৭ রান। তিনিও কোনো উইকেট পান না। আশিষ রেডি ১.৫ ওভার বল করে দেন ২৫ রান।
সেখানে মুস্তাফিজ ৪ ওভার বল করে দেন মাত্র ২৬ রান। নেন ২টি উইকেট। সানরাইজার্স হায়দরাবাদের সেরা বোলার যে মুস্তাফিজ সেটা নিঃসন্দেহে বলা যায়।
মুস্তাফিজের ২৪টি বলের ৯টি বল মোকাবেলা করেন বিরাট কোহলি। ৯ বলে রান নেন ৮টি। সেখানে ১টি চারের মার ছিল।
এবি ডি ভিলিয়ার্স মুস্তাফিজের ৫টি বল মোকাবেলা করে ২ রান নিয়ে আউট হন। ওয়াটসন ১ বল মোকাবেলা করে কোনো রান না নিয়েই আউট হন। সরফরাজ খান মুস্তাফিজের ৫ বল মোকাবেলা করে নেন ১৩ রান। আর উমেশ যাদব কাটার বয়ের ৪ বলে নেন ৩ রান।
সব মিলিয়ে ২৪ বলে মুস্তাফিজ দেন ২৬ রান। আর তুলে নেন এবি ডি ভিলিয়ার্স ও শেন ওয়াটসনের মতো বিপজ্জনক ব্যাটসম্যানকে। সেই সময়ে এই দুইজনকে আউট করতে না পারলে রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরুর রানের পাহাড় আরো বড় হতে পারত।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
খেলার মাঝেই সন্তানের সুসংবাদ, উইকেট পেয়ে উদযাপন শাহিন আফ্রিদির
রাওয়ালপিণ্ডিতে বাংলাদেশের বিপক্ষে টেস্ট খেলতে ব্যস্ত পাকিস্তানি ফাস্ট বোলার শাহিনবিস্তারিত পড়ুন
বন্যার্তদের সহায়তায় এবি পার্টির কেন্দ্রীয় সমন্বয় সেল গঠন
সাম্প্রতিক ভয়াবহ বন্যায় দুর্গত মানুষের মাঝে মানবিক সহায়তা প্রদানের লক্ষ্যেবিস্তারিত পড়ুন
নির্বাচিত পার্লামেন্টের মাধ্যমে রাষ্ট্র সংস্কার করতে হবে: মির্জা ফখরুল
বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর বলেছেন, ‘নির্বাচিত পার্লামেন্টের মাধ্যমেবিস্তারিত পড়ুন