শুক্রবার, অক্টোবর ৪, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

আগামীকাল চট্টগ্রাম আসছেন প্রধানমন্ত্রী

একগুচ্ছ উন্নয়ন প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তুর স্থাপন ও নির্মাণকাজ উদ্বোধন করতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ৩০ জানুয়ারি চট্টগ্রাম আসছেন। প্রায় ৫শ’ কোটি টাকা ব্যয়ে উন্নয়ন প্রকল্পের উদ্বোধন ছাড়াও প্রধানমন্ত্রী সেনাবাহিনীর আলাদা দুটি অনুষ্ঠানে যোগ দেওয়ার কথা রয়েছে।

শনিবার সকালে তিনি ঢাকা থেকে হেলিকপ্টারযোগে চট্টগ্রাম পৌঁছাবেন। পরে দুপুর ২টার দিকে চট্টগ্রাম সেনানিবাসের ইস্ট বেঙ্গল রেজিমেন্টাল সেন্টারের (ইবিআরসি) নবম পুনর্মিলনী অনুষ্ঠানে যোগ দেবেন।

বেলা ৩টার দিকে চট্টগ্রামের অক্সিজেন কুয়াইশ এলাকায় বঙ্গবন্ধু এ্যাভিনিউ থেকে বঙ্গবন্ধু ম্যুরাল, কদমতলী ফ্লাইওভার, বাইপাস রোড ও রিং রোডের নির্মাণকাজের উদ্বোধন করবেন। একই সঙ্গে লালখান বাজার থেকে শাহ্ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পর্যন্ত এলিভেটেড এক্সপ্রেসওয়ের নির্মাণ প্রকল্পের ভিত্তিপ্রস্তরও স্থাপন করবেন তিনি।

এছাড়া বেলা সাড়ে ৩টার পর চট্টগ্রামের আগ্রাবাদে ওয়ার্ল্ড ট্রেড সেন্টারের উদ্বোধন ও চিটাগং চেম্বার অব কমার্স এ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রির শতবর্ষ উদযাপন অনুষ্ঠানে যোগদান করবেন প্রধানমন্ত্রী।

চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষ (সিডিএ) সূত্রে জানা গেছে, প্রায় ৫ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত বিভিন্ন প্রকল্পের মধ্যে ৫৮ কোটি টাকা ব্যয়ে নির্মিত ১ দশমিক ১০ কিলোমিটার দেওয়ানহাট কদমতলী ফ্লাইওভার যান চলাচলের জন্য আনুষ্ঠানিকভাবে উন্মুক্ত করে দেওয়া হবে। উদ্বোধন করা হবে ৪৫ কোটি টাকা ব্যয়ে তৈরি বঙ্গবন্ধু এ্যাভিনিউ ও কুয়াইশ এলাকায় নির্মিত দেশের সবচেয়ে বড় বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের ম্যুরাল।

পতেঙ্গা-ফৌজদারহাট লিংক রোড ও ফৌজদারহাট-বায়েজিদ বাইপাস রোড নির্মাণকাজের উদ্বোধন করা হবে। প্রায় ৩ হাজার কোটি টাকা ব্যয়ে লালখান বাজার থেকে পতেঙ্গা শাহ আমানত আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর পর্যন্ত ফ্লাইওভারের ভিত্তিপ্রস্তর স্থাপন করবেন প্রধানমন্ত্রী।

এছাড়া ১ হাজার ৭০০ কোটি টাকা ব্যয়ে পতেঙ্গা থেকে ফৌজদারহাট পর্যন্ত চিটাগং সিটি আউটার রিং রোড প্রকল্প ও ১৭২ কোটি টাকার বায়েজিদ থেকে ফৌজদারহাট পর্যন্ত লুপ রোডের নির্মাণকাজ উদ্বোধন করা হবে।

প্রকল্প বাস্তবায়নকারী প্রতিষ্ঠান চট্টগ্রাম উন্নয়ন কর্তৃপক্ষের চেয়ারম্যান আবদুছ ছালাম বলেন, ‘২০০৯ সাল থেকে চট্টগ্রামে উন্নয়নের মহোৎসব শুরু হয়েছে। গত সাত বছরে এক দিনের জন্যেও চট্টগ্রামের উন্নয়ন বন্ধ ছিল না। যেটা দৃশ্যমান সেটি অস্বীকারের উপায় নেই। এটি অবিশ্বাস্য ব্যাপার। উন্নয়ন হচ্ছে চলমান প্রক্রিয়া।’

একবার উন্নয়ন বন্ধ হলে অনেকদিন ফাইল চাপা পড়ে থাকে। চট্টগ্রামবাসী একসঙ্গে এত উন্নয়ন অতীতে দেখেনি বলে মন্তব্য করেন তিনি।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

সিটের দাবিতে ঢাবির নারী শিক্ষার্থীদের মানববন্ধন, ছুটে এলেন উপাচার্য

আবাসিক হলের সিটের দাবিতে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্যের বাসভবনের সামনে মৌনবিস্তারিত পড়ুন

বিপুল সম্পদ গড়েছেন পদত্যাগী অধ্যক্ষ, দুদকে অভিযোগ

ভুয়া সার্টিফিকেট, তথ্য গোপন করে এমপিওভুক্ত হওয়া, নিয়োগ বাণিজ্যসহ নানাবিস্তারিত পড়ুন

ছাত্র আন্দোলনে বিজিবির ১০৩ সদস্য আহত হয়, বেশ কয়েকজন পুলিশের গুলিতে

বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনে বর্ডার গার্ড বাংলাদেশের (বিজিবি) একজন সদস্য নিহতবিস্তারিত পড়ুন

  • ১৫-১৭ অক্টোবরের মধ্যে এইচএসসির ফল প্রকাশ
  • হোটেলে স্বামীকে পৈশাচিকভাবে হত্যা করে পালায় স্ত্রী, মামলা রুজুর ২৪ ঘণ্টার মধ্যে গ্রেপ্তার
  • মালদ্বীপ ও কাতারের সঙ্গে বন্দি বিনিময় চুক্তি করবে বাংলাদেশ
  • ৩২ হাজার পূজামণ্ডপে থাকবেন ৮৪ হাজার স্বেচ্ছাসেবী: সমাজকল্যাণ উপদেষ্টা 
  • সাবেক খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র গ্রেপ্তার
  • ঢাকা-অটোয়ার সম্পর্ক জোরদারে তৌহিদ ও মেলানির আলোচনা
  • বিশ্বনেতাদের সঙ্গে ড. মুহাম্মদ ইউনূস
  • আন্দোলনের সকল শহিদ এবং আহতদের নাম তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে: নাহিদ ইসলাম
  • ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ছাড়াল ২৬ হাজার, মৃত্যু বেড়ে ১৩৮
  • ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় দেশ গঠনের আহ্বান ছাত্রশিবিরের
  • আওয়ামী লীগকে ছাড়া রাষ্ট্র সংস্কার ও নির্বাচন অসম্ভব: জয়
  • দুর্গাপূজায় শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতের আহ্বান জিএমপি কমিশনারের