মঙ্গলবার, জুলাই ৮, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

আগামী বাজেটে ঘাটতি মেটাতে ব্যাংক ঋণ বাড়ছে

আগামী ২০১৬-২০১৭ অর্থবছরে বাজেটে ঘাটতি ৫ শতাংশই থাকছে। ঘাটতি পূরণে আগামী অর্থবছরে ব্যাংকিং খাত থেকে প্রাথমিকভাবে ৪৩ হাজার কোটি টাকা ঋণ নেওয়ার প্রাক্কলন করা হয়েছে। যা চলতি অর্থবছরে এ খাতের লক্ষ্যমাত্রার চেয়ে ১১ দশমিক ৬৬ শতাংশ বেশি।

অর্থ মন্ত্রণালয় সূত্রে জানা গেছে, চলতি ২০১৫-২০১৬ অর্থবছরে ব্যাংকিং খাত থেকে ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য ধরা হয়েছে ৩৮ হাজার ৫২৩ কোটি টাকা। এর মধ্যে দীর্ঘ মেয়াদি ঋণ রয়েছে ২৪ হাজার ১৩২ কোটি টাকা এবং স্বল্প মেয়াদি ঋণ নেওয়ার লক্ষ্য রয়েছে ১৪ হাজার ৩১৩ কোটি টাকা। অন্যদিকে, আগামী ২০১৬-২০১৭ অর্থবছরে ব্যাংক ঋণের ৪৩ হাজার কোটি টাকার মধ্যে দীর্ঘ মেয়াদি ঋণ রয়েছে ২৮ হাজার কোটি টাকা। আর স্বল্প মেয়াদি ঋণ নেওয়া হবে ১৫ হাজার কোটি টাকা।

অর্থ বিভাগের একজন কর্মকর্তা জানিয়েছেন, আগামী বাজেটে ব্যাংক ঋণের যে লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়েছে তা চলতি অর্থবছরের থেকে বেশি হলেও অস্বাভাবিক নয়। আগামী অর্থবছর থেকে সরকারি চাকরিজীবীরা নতুন পে স্কেল অনুযায়ী বেতন-ভাতা পাবেন। অতিরিক্ত অর্থের যোগান ব্যাংক ঋণের মাধ্যমে দেওয়ার প্রয়োজন হতে পারে বলে ব্যাংক ঋণের লক্ষ্যমাত্রা বাড়িয়ে প্রাক্কলন করা হয়েছে। তবে এটাই চূড়ান্ত নয়। প্রয়োজনে কমানো-বাড়ানো হতে পারে।

আগামী অর্থবছরে জাতীয় সঞ্চয়পত্র থেকে সরকার ঋণ নেওয়ার পরিকল্পনা করছে ১৮ হাজার কোটি টাকা। চলতি অর্থবছরে যা ১৫ হাজার কোটি টাকা। তবে চলতি অর্থবছরের প্রথম ১০ মাসে এ খাত থেকে নেওয়া ঋণের পরিমাণ ২০ হাজার কোটি টাকা ছাড়িয়ে গেছে বলে জানা গেছে।

অর্থমন্ত্রীর নির্দেশনায় এরই মধ্যে ২০১৬-২০১৭ অর্থবছরের জন্য ৩ লাখ ৪০ হাজার ৬ কোটি টাকার একটি বাজেট প্রাক্কলন করেছে অর্থ মন্ত্রণালয়। যা চলতি বাজেটের চেয়ে ৪৪ হাজার ৯০৬ কোটি টাকা বেশি। নতুন বছরের জন্য রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ২ লাখ ৪২ হাজার ৭৫২ কোটি টাকা। ওই হিসাবে প্রস্তাবিত বাজেটে ঘাটতির প্রক্ষেপণ করা হয়েছে ৯৭ হাজার ২৫৪ কোটি টাকা। জিডিপির অংশ হিসেবে যা ৪ দশমিক ৭ শতাংশ। তবে অনুদানসহ সামগ্রিক ঘাটতি ৫ শতাংশ থাকবে বলে ইতিমধ্যে অনুমান করা হয়েছে।

আগামী অর্থবছরের জন্য ২ লাখ ৪২ হাজার ৭৫২ কোটি টাকা রাজস্ব আয়ের লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করা হয়। এটি জিডিপির ১২ দশমিক ৮ শতাংশের সমান। এই রাজস্ব আয়ের মধ্যে এনবিআর কর ধরা হয়েছে ২ লাখ ৩ হাজার ১৫২ কোটি টাকা। এছাড়া এনবিআর-বহির্ভূত কর আদায়ের লক্ষ্য ধরা হয় ৭ হাজার ২৫০ কোটি টাকা এবং কর ব্যতীত প্রাপ্তির লক্ষ্য নির্ধারণ করা হয় ৩২ হাজার ৩৫০ কোটি টাকা।

প্রস্তাবিত বাজেটে বিভিন্ন ধরণের প্রণোদনা খাতে সাড়ে ১২ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হয়েছে। পাবলিক-প্রাইভেট পার্টনারশিপ (পিপিপি) খাতে চলতি অর্থবছরের সমান অর্থাৎ ৩ হাজার কোটি টাকা বরাদ্দ রাখা হবে।

নতুন বাজেটে মোট দেশজ উৎপাদন (জিডিপি) প্রবৃদ্ধি অর্জনের লক্ষ্যমাত্রা ধরা হয়েছে ৭ দশমিক ২ শতাংশ। ২০১৬-২০১৭ অর্থবছরের বাজেটের আকার জিডিপির ১৭ দশমিক ৩ শতাংশের মধ্যে রাখা হয়েছে। মূল্যস্ফীতি ধরা হয়েছে ৬ শতাংশ।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

দেশের কয়েকটি অঞ্চলে ঝোড়ো হাওয়াসহ বজ্রবৃষ্টির শঙ্কা, নদীবন্দরে সতর্কতা

দেশের সাতটি অঞ্চলের ওপর দিয়ে ঝোড়ো হাওয়াসহ বৃষ্টি ও বজ্রবৃষ্টিবিস্তারিত পড়ুন

শিবির সভাপতি: অন্তর্বর্তী সরকার জুলাই বিপ্লবকে ধারণ করতে পারেনি

ইসলামী ছাত্রশিবিরের সভাপতি জাহিদুল ইসলাম বলেছেন, “অন্তর্বর্তী সরকার পুরোপুরি ব্যর্থবিস্তারিত পড়ুন

মহাকাশে কতগুলো স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণ করা হয়েছে, শীর্ষে কোন দেশ?

এখন পর্যন্ত পৃথিবীর কক্ষপথে মোট ৩০ হাজারের বেশি স্যাটেলাইট উৎক্ষেপণবিস্তারিত পড়ুন

  • শাপলা তুলতে গিয়ে পানিতে ডুবে ভাই-বোনের মৃত্যু
  • কলম্বোর সঙ্গে অর্থনৈতিক সহযোগিতা জোরদার করতে চায় ঢাকা
  • রিজভী: দলের কেউ অপরাধ করলে কঠোর ব্যবস্থা
  • শফিকুর রহমান: পরিপূর্ণ সংস্কার ও নির্বাচন আদায় করে ছাড়বো
  • যুদ্ধবিরতির ‘খুব কাছাকাছি’ হামাস-ইসরায়েল
  • টাঙ্গুয়ার হাওড়ে ঘুরতে গিয়ে গাঁজা সেবন, ৫ পর্যটকের কারাদণ্ড-অর্থদণ্ড
  • ঝিনাইদহে আদালত চত্বরে মামলার স্বাক্ষীকে মারধর
  • ২০২৪ সালে ‘ডামি নির্বাচন’ হয়েছে, আদালতে স্বীকার করলেন হাবিবুল আউয়াল
  • দেড় কোটি বাংলাদেশি প্রবাসীকে ভোটার করতে আইনি নোটিশ
  • দশম, একাদশ ও দ্বাদশ সংসদ নির্বাচনের অনিয়ম তদন্তে কমিটি
  • খামেনি: ইরান আমেরিকার মুখে এক কঠিন থাপ্পড় দিয়েছে
  • জুলাই স্মৃতি উদ্‌যাপনে কর্মসূচি ঘোষণা