শুক্রবার, অক্টোবর ১৮, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

আছে কফি হাউজ, আছে আড্ডা, নেই শুধু মান্না দে

নিখিলেশ, মইদুল, রমারয়, সুজাতারা আগেই আড্ডা ছেড়ে চলে গিয়েছিল। কেউ বিদেশে, কেউ পরপারে। ছিলেন মান্না দে। তিনিই জানিয়েছিলেন কফি হাউজের সেই জমজমাট আড্ডার কথা। গানে গানে শুনিয়েছিলেন আড্ডার সেই বৃন্ত থেকে একে একে পাপড়িগুলো ঝরে যাওয়ার গল্প। কলকাতার কলেজ রোডে কফি হাউজের আড্ডাটা এখনও জমজমাট। নেই সেই মান্না দে। দুই বছর পার হলো পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করে চলে গেছেন কিংবদন্তি এ সঙ্গীতশিল্পী। ২০১৩ সালের ২৪ অক্টোবর ব্যাঙ্গালুরুর একটি হাসপাতালে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন মান্না দে।

তার গাওয়া ‘কফি হাউজের সেই আড্ডাটা আজ আর নেই’ গানটি যেন অনেকেরই হৃদয়ের হাহাকার যন্ত্রণাকে প্রকাশ করেছে। এখনও কফির কাপে চুমুক দিতে দিতে অনেকেই আনমনে গাইতে থাকেন গানটি। এ গান নিয়েই এখন বসে আড্ডার আসর। কলকাতার কফি হাউজ থেকে ঢাকার টিএসসি, সব জায়গায় সমানতালে জনপ্রিয় মান্না দে’র গাওয়া এ গানটি।

তিনি চলে গেছেন, কিন্তু তার গাওয়া আবার হবে তো দেখা, এই কূলে আমি/আর ওই কূলে তুমি, তীর ভাঙা ঢেউ আর নীড় ভাঙা ঝড়, যদি কাগজে লেখো নাম, সে আমার ছোট বোনসহ অসংখ্য কালজয়ী গান এখনও আমাদের সুখ-দুঃখের সঙ্গে মিশে আছে।

গুণী এ সঙ্গীতশিল্পীর জন্ম ১৯১৯ সালের ১ মে কলকাতায়। তার আসল নাম প্রবোধ চন্দ্র দে হলেও দীর্ঘ ষাট বছরের সংগীতময় জীবনে ‘মান্না দে’ নামেই খ্যাতি অর্জন করেন। ১৯৫০ থেকে ১৯৭০-এর দশক পর্যন্ত ভারতীয় চলচ্চিত্রে দারুণ জনপ্রিয়তা পান তিনি। সংগীত জীবনে তিনি সাড়ে তিন হাজারেরও বেশি গান রেকর্ড করেন।

মান্না দে’র পড়ালেখা শুরু হয় ‘ইন্দু বাবুর পাঠশালা’ নামের একটি প্রাক-প্রাথমিক বিদ্যালয়ে। পরবর্তীতে স্কটিশ চার্চ কলেজিয়েট স্কুল এবং স্কটিশ চার্চ কলেজ থেকে স্নাতক শিক্ষা গ্রহণ করেছিলেন। কাকা কৃষ্ণ চন্দ্র দে এবং ওস্তাদ দবির খানের কাছ থেকে গানের হাতেখড়ি হয় তার।

১৯৪২ সালে কাকা কৃষ্ণ চন্দ্র দের সঙ্গে মুম্বাই যান তিনি। সেখানে শুরুতে কৃষ্ণ চন্দ্র দের অধীনে সহকারী হিসেবে এবং তারপর শচীন দেব বর্মণের (এসডি বর্মণ) অধীনে কাজ করেন। পরে তিনি অনেক স্বনামধন্য গীতিকারের সান্নিধ্যে আসেন এবং তারপর স্বাধীনভাবে নিজেই কাজ করতে শুরু করেন।

মান্না দে’র গাওয়া জনপ্রিয় বাংলা গানগুলোর মধ্যে রয়েছে- কফি হাউজের সেই আড্ডা, সবাই তো সুখী হতে চায়, যদি কাগজে লিখ নাম, পৌষের কাছাকাছি রোদ মাখা সেইদিন, কতদিন দেখিনি তোমায়, এ কূলে আমি, কথা দাও, খুব জানতে ইচ্ছে করে, আমি সারারাত, এ নদী এমন নদী, মাঝরাতে ঘুম, এই আছি বেশ, এই রাত যদি, কি এমন কথা, ক’ফোঁটা চোখের জল, সে আমার ছোটবোন, দীপ ছিল শিখা ছিল, যদি হিমালয়-আল্পসের সমস্ত জমাট বরফ, শাওন রাতে, আমার ভালোবাসার রাজপ্রাসাদে, স্বপ্নে বাজেগো বাঁশি, তীর ভাঙা ঢেউ, না না যেও না, তুমি আর ডেকো না, সুন্দরী গো দোহাই দোহাই।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

সমুদ্র পাড়ে দুর্গারূপে নওশাবা

শুধু ঈদ কিংবা পূজা নয়, বিশেষ ধর্মীয় দিন উপলক্ষে ফটোশুটেবিস্তারিত পড়ুন

শুল্কমুক্ত গাড়ি খালাস করেছেন সাকিব-ফেরদৌস, পারেননি সুমনসহ অনেকে

আওয়ামী লীগ সরকারের মন্ত্রী ও সংসদ সদস্যদের জন্য আমদানি করাবিস্তারিত পড়ুন

আলোচিত নায়িকা পরীমনির পরিবার সম্পর্কে এই তথ্যগুলো জানতেন?

গভীর রাতে সাভারের বোট ক্লাবে গিয়ে যৌন হেনস্তা ও মারধরেরবিস্তারিত পড়ুন

  • বাবা দিবসে কাজলের মেয়ে শৈশবের ছবি পোস্ট করলেন
  • চলে গেলেন অভিনেত্রী সীমানা
  • শাকিবের সঙ্গে আমার বিয়ের সম্ভাবনা থাকতেই পারে: মিষ্টি জান্নাত
  • এবার পরিবারের পছন্দে বিয়ের পিঁড়িতে বসছেন শাকিব খান
  • বুবলী আগে থেকেই বিবাহিত, সেখানে একটি মেয়েও আছে: সুরুজ বাঙালি
  • এফডিসিতে সাংবাদিকদের ওপর হামলা
  • অভিনেতা ওয়ালিউল হক রুমি মারা গেছেন
  • এক রোমাঞ্চকর অসমাপ্ত ভ্রমণ গল্প
  • পরীমণিকে আদালতে হাজির হতে সমন
  • শাকিব ছাড়া দ্বিতীয় কোনো পুরুষের জায়গা নেই: বুবলী
  • সিনেমা মুক্তি দিতে হল না পেয়ে কান্নায় ভেঙে পড়লেন নায়ক
  • বিশাখাপত্তনমে কয়েকদিন