রবিবার, নভেম্বর ২৪, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

আদালতের কর্মচারী হয়েও ‘সাব-জজ’ চোখা মিয়া!

ঠাকুরগাও সদর উপজেলার রহিমানপুর ইউনিয়নে ফকদনপুর গ্রামের ‘সাব-জজ’ চোখা মিয়া! হ্যাঁ, এলাকাবাসীর কাছে নিজেকে সাব-জজ হিসেবেই পরিচয় দেয় স্থানীয় আদালতের কর্মচারী চোখা মিয়া। অভিযোগ সূত্রে জানা যায়, ফকদনপুর গ্রামের চোখা মিয়া আদালতের কর্মচারী হওয়ায় দীর্ঘদিন ধরে এলাকার মানুষকে মামলার শিকার বানাচ্ছে। এলাকায় সে বলে বেড়ায়, সে-ই জজ !

অভিযোগকারী হাকিম, জয়নুল সহ এলাকার অনেকেই জানান, চোখা মিয়া দীর্ঘদিন ধরে এলাকায় তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে হুলুস্থুল বাধিয়ে দেয় এবং মামলা করে প্রতিপক্ষকে ঘায়েল করে। তার অত্যাচারে এলাকাবাসী অতিষ্ঠ হয়ে উঠেছে।

গত ৩০ মে তারিখে ঠাকুরগাও সদর থানায় চোখা মিয়া এই মর্মে মামলা দায়ের করে যে, আসামীরা একই মাসের ২৮ তারিখে তাকে মারধর করে ও ১০০ টাকার নন জুডিশিয়াল ষ্ট্যাম্পে জোর করে স্বাক্ষর করিয়ে নেয়(মামলা নং-৪২ ঠাকুরগাও সদর থানা। ওই মামলায় ১৬ জনকে আসামী করা হয়।

গত মঙ্গলবার ০৭ জুন ১৪ জন আসামী আদালতে আত্মসমর্পণ করলে বাকিদের জামিন মঞ্জুর হলেও ৪ জনকে জেল হাজতে প্রেরণ করা হয়। আবার শনিবার (১১জুন) শহরের চৌরাস্তা থেকে আরো ১জনকে আটক করে জেল হাজতে প্রেরণ করে পুলিশ।

সরেজমিনে ফকদনপুর গ্রামে গিয়ে স্থানীয় গণ্যমান্য ব্যক্তিদের সঙ্গে কথা বলে জানা যায়, চোখা মিয়া দীর্ঘদিন যাবৎ এরকম মামলা করে আসছে। নাম প্রকাশে অনিচ্ছুক এক প্রত্যক্ষদর্শী জানান, গত ২৮ মে তারিখে বাড়ির সীমানার ছোট্ট বিষয় নিয়ে তর্ক-বিতর্কের এক পর্যায়ে চোখা মিয়া হাতে দা নিয়ে এসে গালিগালাজ করে ও প্রতিবন্ধী শামীমের স্ত্রী রোজিনার পরনের কাপড় ছিঁড়ে ফেলে, সেই সময় এজাহার ভুক্ত আসামীরা তাকে ধরে তার হাত থেকে দা কেড়ে নেয় ও একটি ঘরে কিছুক্ষণের জন্য আটক করে রাখে। এতেই ক্ষিপ্ত হয়ে সে উক্ত মিথ্যা মামলা দায়ের করে।

ফকদনপুর ৭ নং ওয়ার্ডের সাবেক নারী মেম্বার মমতাজ বেগমসহ অনেকেই জানান এর আগেও চোখা মিয়া গত রমজান মাসে গরু ব্যবসায়ী খালেকের নামে গরুকে বিষ খাওয়ানোর অভিযোগে মামলা করে। একই এলাকার কসাই রিয়াজুল ও ফিরোজুল দুই ভাইয়ের সঙ্গে টাকা লেনদেনের বিষয়ে প্রতারণার মামলা দায়ের করে। মাজেদ আলী ও ফেরদৌসের নামে দুই স্থানীয় ব্যক্তির নামে অবৈধবাবে বাঁশ কাটা বিষয়েও মামলা করেছিলো এই চোখা মিয়া।

অভিযোগকারীরা বলেন,আদালতে কাজ করার সুবাদে সে হয়তো আদালত থেকে বাড়তি সুবিধা পায়। তা না হলে সে একের পর এক মিথ্যা ও হয়রানিমূলক মামলা করছে এবং আসামীদের শায়েস্তা করতে প্রশাসনও তাকে মদদ দিয়ে যাচ্ছে।

এব্যাপারে ঠাঁকুরগাও জজকোর্টের দুইজন আইনজীবী নাম না প্রকাশের শর্তে বলেন,উক্ত মামলার আসামীরা আইন অনুযায়ী জামিনের অধিকারী এবং এধরণের মামলার আসামীরা জামিন পেতে পারেন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

বিয়ের প্রলোভন তারপর ধর্ষণ, এখন অন্তঃসত্ত্বা ৭ম শ্রেণির ছাত্রী

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলা চিলারং ইউনিয়নে ধর্ষণের পর ৫ মাসের অন্তঃসত্ত্বাবিস্তারিত পড়ুন

ঠাকুরগাঁওয়ে নারীকে নগ্ন করে নির্যাতনের অভিযোগ

ঠাকুরগাঁও সদর উপজেলার জগন্নাথপুর এলাকায় স্থানীয় ইউপি চেয়ারম্যানের নির্দেশে একবিস্তারিত পড়ুন

মৃত্যুর কাছে হেরে গেল ‘নষ্ট মোল্লা’

১২ ঘন্টা মৃত্যুর সঙ্গে পাঞ্জা লড়ে অবশেষে মৃত্যুর কাছে হেরেবিস্তারিত পড়ুন

  • ২০০ টাকা ছাড়া মিলছে না সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে প্রশংসাপত্র!
  • পরীক্ষায় প্রশ্ন কমন না পেয়ে কান্না, ৩০ শিশু অসুস্থ
  • ঠাকুরগাঁওয়ে সড়ক দুর্ঘটনায় নিহত ২
  • ঠাকুরগাঁওয়ে সংসদ সদস্যের জনসভা মঞ্চ ভাংচুর
  • ঠাকুরগাঁওয়ে জেএসসি পরীক্ষার্থীকে ধর্ষণ
  • মন্দির ভাঙচুর : ঠাকুরগাঁওয়ে ইউপি চেয়ারম্যান আটক
  • ঠাকুরগাঁওয়ে ছয় বছর বয়সী শিশুকে ধর্ষণের চেষ্টা, আটক ১
  • নির্বাচনের পরদিন বিএনপি কর্মীর হাঁটু ভাঙা লাশ
  • বিদ্যুৎস্পৃষ্টে ৩ নির্মাণ শ্রমিকের মৃত্যু
  • লাঠির আঘাতে অটোরিকশাচালকের মৃত্যু
  • ঠাকুরগাঁও এ আপত্তিকর অবস্থায় আটক তিন তরুনীসহ পাঁচজন
  • ১০ টাকার চাল পাচ্ছেন একই পরিবারের ৭ জন