আবারও সেই ফাইনালে হারের হতাশা
২০১২ সালে প্রথমবারের মতো এশিয়া কাপের ফাইনালে উঠেই বাংলাদেশ জাগিয়েছিল শিরোপা জয়ের স্বপ্ন। সেবার হতাশ হতে হয়েছিল পাকিস্তানের বিপক্ষে মাত্র দুই রানে হেরে। এবারের আসরে আবারও বাংলাদেশ পেয়েছিল ফাইনালের টিকেট। ভারতকে হারিয়ে শিরোপা জয়ের স্বপ্নে বিভোর হয়েছিলেন বাংলাদেশের ক্রিকেটপ্রেমীরা।
কিন্তু এবারও মাশরাফি-সাকিবদের মাঠ ছাড়তে হলো হারের হতাশা নিয়ে। শিখর ধাওয়ান, বিরাট কোহলির দারুণ ব্যাটিংয়ে ৮ উইকেটের জয় দিয়ে ষষ্ঠবারের মতো এশিয়া কাপের শিরোপা জিতেছে ভারত।
এবারের আসরের আগে সবচেয়ে বেশি পাঁচবার এশিয়া কাপের শিরোপা জয়ের রেকর্ড ভাগাভাগি করে নিচ্ছিল ভারত ও শ্রীলঙ্কা। তবে ২০১৬ সালের শিরোপা জিতে শ্রীলঙ্কাকে ছাড়িয়ে গেছে মহেন্দ্র সিং ধোনির দল।
বৃষ্টিবিঘ্নিত ম্যাচে ফাইনাল ম্যাচের দৈর্ঘ্য অবশ্য কমিয়ে আনা হয়েছিল ১৫ ওভারে। টস হেরে ব্যাট করতে নেমে ভালো নৈপুণ্যই দেখিয়েছিলেন বাংলাদেশের ব্যাটসম্যানরা। সাব্বির রহমান, মাহমুদউল্লাহ, সাকিব আল হাসানের ভালো ব্যাটিংয়ে স্কোরবোর্ডে জমা হয়েছিল ১২০ রান।
ভারতকে ১২১ রানের চ্যালেঞ্জ ছুঁড়ে দিয়ে বল হাতেও শুরুটা ভালোভাবেই করেছিলেন বাংলাদেশের বোলাররা। দ্বিতীয় ওভারেই ভারতের ওপেনার রোহিত শর্মাকে সাজঘরে ফিরিয়েছিলেন আল-আমিন। কিন্তু দ্বিতীয় উইকেটে ৯৪ রানের জুটি গড়ে বাংলাদেশের হাত থেকে ম্যাচটা বের করে নিয়ে যান আরেক ওপেনার শিখর ধাওয়ান ও বিরাট কোহলি।
এশিয়া কাপের সবগুলো ম্যাচেই নিষ্প্রভ থাকার পর ফাইনালে ধাওয়ান খেলেছেন ৪৪ বলে ৬০ রানের লড়াকু ইনিংস। ১৩তম ওভারে তাসকিন যখন ধাওয়ানের উইকেট নেন তখন জয় প্রায় নিশ্চিতই হয়ে গেছে ভারতের। ২৮ বলে ৪১ রানের অপরাজিত ইনিংস খেলে দলকে জিতিয়েই মাঠ ছাড়েন কোহলি।
৬ বলে ২০ রানের বিস্ফোরক ইনিংস খেলে ভারতকে জয়ের বন্দরে নিয়ে গেছেন অধিনায়ক মহেন্দ্র সিং ধোনি। সাত বল বাকি থাকতেই জয়ের জন্য প্রয়োজনীয় ১২১ রান সংগ্রহ করে ফেলে ভারত।
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

চ্যাম্পিয়নস ট্রফির প্রথম ম্যাচে আজ ভারতের বিপক্ষে মাঠে নামবে বাংলাদেশ
চ্যাম্পিয়নস ট্রফিতে নিজেদের প্রথম ম্যাচে ভারতের বিপক্ষে মাঠে নামবে বাংলাদেশ।বিস্তারিত পড়ুন

বিপিএলে টানা দ্বিতীয়বার চ্যাম্পিয়ন বরিশাল
বিপিএলের ফাইনালে শুরুতে ব্যাটিং করে রেকর্ড রান সংগ্রহ করে প্রথমবিস্তারিত পড়ুন

শেখ হাসিনার বাসভবন সুধা সদনেও আগুন
রাজধানী ঢাকার ধানমন্ডি এলাকার ৫ নম্বর সড়কে আওয়ামী লীগ সভাপতিবিস্তারিত পড়ুন