রবিবার, নভেম্বর ২৪, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

আবাসিক এলাকায় পলিথিন কারখানা : বিপন্ন পরিবেশ

খুলনা মহানগরীর ১৭নং ওয়ার্ডের হাফিজনগর আবাসিক এলাকায় গড়ে উঠেছে পরিবেশ বিপর্যয়কারী পলিথিন উৎপাদন কারখানা। ফলে আবাসিক এলাকায় বসবাসকারী সাধারণ মানুষ স্বাস্থ্যঝুঁকিতে পড়েছে। পাশাপাশি কারখানার গা ঘেঁষে থাকা ময়ূর নদীর পরিবেশও বিপন্ন হচ্ছে।

অনুসন্ধানে জানা যায়, স্থানীয় ওয়ার্ড কাউন্সিলরের অনাপত্তিপত্র জাল করে এবং পরিবেশ অধিদফতরের একশ্রেণীর কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ম্যানেজ করেই আবাসিক এলাকায় পলিথিন কারখানার অনুমোদন নেয়া হয়। এলাকাবাসী কারখানাটি উচ্ছেদ করার বিষয়ে অভিযোগ দিলেও দৃশ্যমান কোনো পদক্ষেপ নেয়নি অধিদফতর।

সর্বশেষ বুধবার পরিবেশ অধিদফতরের খুলনা বিভাগীয় পরিচালকের নিকট এলাকাবাসী লিখিত অভিযোগ করলে দ্রুত কারখানাটি বন্ধ করে দেয়ার আশ্বাস দিয়েছেন ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা।

সরেজমিন দেখা যায়, সোনাডাঙ্গা থানাধীন হাফিজনগর আবাসিক এলাকার ৫৫৭১নং মৌজায় নগরীর নূরনগরের বাসিন্দা মঈন উদ্দিনের মালিকানাধীন সাদিয়া এন্টারপ্রাইজ প্লাস্টিক কারখানা পরিচালনা করছেন। ২০১৭ সালের ৩ অক্টোবর তিনি পরিবেশ অধিদফতর থেকে ভুয়া কাগজপত্র এবং কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ম্যানেজ করে পরিবেশ অধিদফতরের ছাড়পত্র নেন।

ওই সময় তিনি উল্লেখ করেছিলেন, ময়ূর নদীর তীর ঘেঁষে তেমন আবাসিক এলাকা বা বসবাসযোগ্য কেউ নেই। অথচ ২০১১-১২ সাল থেকেই ওই এলাকায় জনসাধারণের বসবাস শুরু হয়েছে।

এছাড়া ১৭নং ওয়ার্ড এলাকায় প্রতিষ্ঠানটি হলেও তিনি ২১নং ওয়ার্ড কাউন্সিলরের স্বাক্ষর ও সিল জাল করে অনাপত্তিপত্র পরিবেশ অধিদফতরে প্রদান করেন। সব কিছু ম্যানেজ করার পর পরিবেশ অধিদফতর সাদিয়া এন্টারপ্রাইজকে পলিদানা হতে রোল পরিবহন ও সেচ পাইপ প্রস্তুতের জন্য অনুমোদন দিলেও এর কোনোটাই মানা হয় না কারাখানায়।

হাফিজনগর এলাকার মুহাম্মদ মনিরুজ্জামান, বেলাল হোসেনসহ একাধিক বাসিন্দা অভিযোগ করেন, পলিথিন পোড়ানোর সময় এলাকায় গন্ধে থাকা যায় না। শিশু থেকে বয়স্ক সবারই শ্বাসকষ্টসহ বিভিন্ন রোগ দেখা দিচ্ছে। তবে পরিবেশ অধিদফতর এ বিষয়ে কোনো পদক্ষেপ নেয়নি।

১৭নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর শেখ হাফিজুর রহমান হাফিজ যুগান্তরকে বলেন, ‘পরিবেশ নষ্টকারী কোনো প্রতিষ্ঠানকে আমি ছাড়পত্র দেইনি। তবে প্রতিষ্ঠানটির মালিক স্থানীয় এক পত্রিকার মালিকের আত্মীয় বলে প্রভাব বিস্তার করে।’

২১নং ওয়ার্ড কাউন্সিলর মো. শামসুজ্জামান মিয়া স্বপন বলেন, ‘আমার সিল ও স্বাক্ষর জাল করা হয়েছে। তবে ১৭নং ওয়ার্ডের কারখানায় ২১নং ওয়ার্ডের অনাপত্তিপত্র দেখে কীভাবে পরিবেশ অধিদফতর ছাড়পত্র দিল সেটা বুঝতেছি না।’ প্লাস্টিক কারখানা সাদিয়া এন্টারপ্রাইজের মালিক মো. মঈন উদ্দিন বলেন, ‘আমার সব কাগজপত্র আছে। ফায়ার সার্ভিস, ট্রেড লাইসেন্স, ট্যাক্স, ভ্যাট, পরিবেশের ছাড়পত্র আপডেটেড।’

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

রবিবার যেসব এলাকায় ১০ ঘণ্টা গ্যাস থাকবে না

গ্যাস পাইপলাইনের মেরামত কাজ ও জরুরি স্থানান্তরের জন্য রবিবার দেশেরবিস্তারিত পড়ুন

জেমিনি চ্যাটবটে যুক্ত হলো মেমোরি, যে ‍সুবিধা পাওয়া যাবে

কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তা (এআই) চ্যাটবট জেমিনিতে নতুন সুবিধা যুক্ত করেছে গুগল।বিস্তারিত পড়ুন

ঢাকা সিটি কলেজে ক্লাস বন্ধ রাখা নিয়ে নতুন সিদ্ধান্ত

ঢাকা কলেজের বাস ভাঙচুরের ঘটনাকে কেন্দ্র করে গত বুধবার সংঘর্ষেবিস্তারিত পড়ুন

  • শাকিব: আমার ক্যারিয়ারের সব বিগ হিট সিনেমা ঈদ ছাড়াই এসেছে
  • এক বছরের মধ্যে নির্বাচন চান ৬১.১% মানুষ, সংস্কার শেষে ৬৫.৯%
  • ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের দুপক্ষের সংঘর্ষ
  • ডেঙ্গুতে একদিনে আরও ১০ মৃত্যু
  • জাতীয় নির্বাচনের আগে স্থানীয় নির্বাচন করার পরামর্শ কমিশনের
  • দেশের সংকটে যে সমাধান দেখছেন তারেক রহমান
  • যে কারণে প্রতিমন্ত্রীর বাড়ির সামনে বৃষ্টির মধ্যে দাঁড়িয়ে ছিলেন বাণিজ্য উপদেষ্টা
  • ‘হেফাজতের আপত্তির মুখে’ নারায়ণগঞ্জে লালন মেলা বন্ধ
  • স্বর্ণের দামে ফের বড় লাফ, এগোচ্ছে নতুন রেকর্ডের দিকে
  • টসে জিতে ফিল্ডিংয়ে বাংলাদেশ
  • রাস্তা আটকে যমুনা ফিউচার পার্কের ব্যবসায়ীদের বিক্ষোভ
  • যে ৫ দেশে যাওয়ার ব্যাপারে বাংলাদেশিদের জন্য সতর্কতা