আমরা মোটেই শঙ্কিত ছিলাম না : ওয়ালশ
শেষ পর্যন্ত জয়ের দেখা মিললেও রোববার আফগানিস্তানের কাছে হারার উপক্রম হয়েছিল। অতি বড় বাংলাদেশ ভক্তও মানছেন ‘ হারা ম্যাচ জিতেছে টাইগাররা।’ ২৬৫ রানের বড় স্কোর গড়ার পরও এক সময় খেলার নিয়ন্ত্রণ চলে গিয়েছিল অাফগানদের হাতে। দুই অফগান মিডল অর্ডার রহমত শাহ আর হাসমতউল্লাহ যখন উইকেটে জেঁকে বসেছিলেন, তখন মনে হচ্ছিল আফগানিস্তান বুঝি জিতে যাচ্ছে। তখন পুরো শেরেবাংলায় এসেছিল কবর নিস্তব্ধতা। ঐ সময় কেমন ছিল বাংলাদেশের ড্রেসিং রুমের অবস্থা?
বাংলাদেশ দলের বোলিং কোচ কোর্টনি ওয়ালশ তা জানিয়েছেন। তার অকপট স্বীকারোক্তি, ‘হ্যা, খেলার যে অবস্থা ছিল, তাতে কিছুটা উদ্বেগ তো ছিলই। আমরাও খানিক চিন্তিত হয়ে পড়েছিলাম। তবে নার্ভাস হইনি। হালও ছাড়িনি। অপেক্ষার প্রহর গুনছিলাম একটি ব্রেক থ্রু’র। কখন ঐ জুটি ভাঙ্গবে। আমাদের বিশ্বাস ও আস্থা ছিল, রহমত শাহ আর হাসমতউল্লাহর বড় জুটি ভাঙ্গার পর আমরা ঘুরে দাঁড়াতে পারবো। আমাদের সম্ভাবনা জাগবে। শেষ পর্যন্ত হয়েছেও তা-ই।’
মাঠে মাশরাফি, সাকিব ও তাসকিনরা যখন ম্যাচ ঘোরানোর প্রাণপণ লড়াইয়ে ব্যস্ত, তখন ড্রেসিং রুমে হেড কোচ চন্দিকা হাথুুরুসিংহে নাকি একটুও হাল ছাড়েন নি। এতটুকু উদ্বেগ নাকি তাকে ছুঁতে পারেনি।
এ তথ্য জানিয়ে ওয়ালশ বলেন, ‘হেড কোচ এক মুহুর্তর জন্যও হাল ছাড়েননি। সব সময়ই আশাবাদী ছিলেন। মনে হয়, আমার চেয়ে টিম বাংলাদেশের সাথে সম্পৃক্ততা অনেক বেশি বলে, ছেলেদের সামর্থ্যের প্রতি তার আস্থাও অনেক বেশি। তাই তাকে হতাশা আচ্ছন্ন করতে পারেনি। তিনি আশা জাগিয়েই ছিলেন।’
এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ
নারী ফুটবল দলের বেতন বকেয়া, দ্রুত সমাধানের আশ্বাস
টানা দ্বিতীয়বার সাফ নারী চ্যাম্পিয়নশিপের শিরোপা জিতে ঢাকায় এসে পৌঁছেছেবিস্তারিত পড়ুন
প্রোটিয়াদের রানের পাহাড়, টাইগাররা নামতেই বদলে গেল পিচের ধরন!
চট্টগ্রাম টেস্টে প্রথম ৫ সেশনেরও বেশি সময় ব্যাটিং করেছে দক্ষিণবিস্তারিত পড়ুন
নেপালকে হারিয়ে সাফ চ্যাম্পিয়ন বাংলাদেশ
নেপালের রাজধানী কাঠমান্ডুর দশরথ স্টেডিয়ামে স্বাগতিকদের ২-১ গোলে হারিয়ে সাফবিস্তারিত পড়ুন