শুক্রবার, অক্টোবর ১৮, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

আমার ভোট আমি দেব, তোমার ভোটও আমি দেব

দ্বিতীয় দফা ইউপি নির্বাচনে আওয়ামী লীগ শ্লোগান হলো, ‘আমার ভোট আমি দেব, তোমার ভোটও আমি দেব।’ এই শ্লোগান নিয়ে আওয়ামী লীগের নেতাকর্মীরা সব ধরনের অনাচার করছেন বলে অভিযোগ করেছেন যশোর বিএনপির নেতারা।

সোমবার দুপুরে যশোর প্রেসক্লাবে সংবাদ সম্মেলন করে সদর উপজেলা বিএনপির নেতারা এ অভিযোগ করেন।

সংবাদ সম্মেলনে নেতারা অভিযোগ করেন, সদর উপজেলার প্রতিটি ইউনিয়নে বিএনপি মনোনীত প্রার্থী ও কর্মী সমর্থকদের ওপর হামলা, বোমাবাজি, এরপর উল্টো মামলা এবং পোস্টার, লিফলেট ছিড়ে সেগুলো পুড়িয়ে দেয়াসহ এমন কোনো অপকর্ম নেই যা ক্ষমতাসীনদের প্রার্থীর সমর্থকরা করছেন না। এ অবস্থায় শুধু বিএনপির নেতাকর্মীই নয়, নিরীহ সাধারণ ভোটাররাও কেন্দ্রে যাওয়ার সাহস হারাচ্ছেন। এমন অবস্থা চলতে থাকলে কোনোভাবেই সুষ্ঠু নির্বাচন হতে পারে না।

তারা আরও অভিযোগ করেন, আগামী ৩১ মার্চ দ্বিতীয় দফা নির্বাচনে সদর উপজেলার ইউনিয়নগুলোর দখল নিতে মাঠে নেমেছে আওয়ামী লীগ। নির্বাচনী তফসিল ঘোষণার পর থেকে ২৭ মার্চ পর্যন্ত যশোরের হৈবতপুর, লেবুতলা, ইছালী, নওয়াপাড়া, উপশহর, কাশিমপুর, চুড়ামনকাটি, চাঁচড়া, রামনগর, ফতেপুর, কচুয়া, বসুন্দিয়াসহ সব ইউনিয়নে বিএনপি প্রার্থী, কর্মী সমর্থক এমন কি সাধারণ মানুষকেও নানাভাবে হুমকি দেয়া হচ্ছে। হুমকি, ধামকি দিয়ে ও জিম্মি করে ইতোমধ্যে তিন ইউনিয়নে বিএনপির চেয়ারম্যান প্রার্থীকে মনোনয়নপত্র প্রত্যাহারে বাধ্য করা হয়েছে। বাকী ১২টি ইউনিয়নে বিএনপি প্রার্থী ও কর্মীরা মাঠে নামতে পারছে না। আওয়ামী লীগ নেতারা সমাবেশ করে হুমকি দিচ্ছেন, বিএনপির ভোট দেয়া লাগবে না, তাদের ভোট হয়ে গেছে, তাই তারা ভোট দিতে যাবে না।

নেতৃবৃন্দ জানান, বিগত নির্বাচনে সদর উপজেলার ১২টি ইউনিয়নে বিএনপি প্রার্থীরা বিজয়ী হয়েছিল। এবারও যদি অবাধ, সুষ্ঠু নির্বাচন হয় তাহলে যে ১২টি ইউনিয়নে বিএনপি প্রার্থী রয়েছেন, তারা বিজয়ী হবেন। এটি বুঝতে পেরেই আওয়ামী লীগ বিএনপির কর্মী সমর্থকদের ভোটের মাঠে নামতে দিচ্ছে না।

এ পরিস্থিতি উত্তরণে প্রশাসন ও নির্বাচন কমিশনের হস্তক্ষেপও কামনা করেছেন বিএনপি নেতারা।

এ সময় অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন জেলা বিএনপির সহ-সভাপতি গোলাম মোস্তফা, সাধারণ সম্পাদক অ্যাডভোকেট সৈয়দ সাবেরুল হক সাবু, সাংগঠনিক সম্পাদক দেলোয়ার হোসেন খোকন, যুগ্ম-সম্পাদক আব্দুস সালাম আজাদ ও মিজানুর রহমান খান, নগর বিএনপির সভাপতি মারুফুল ইসলাম মারুফ, সাধারণ সম্পাদক মুনীর আহমেদ সিদ্দিকী বাচ্চু, সদর বিএনপির সভাপতি নূর উন নবী, সাধারণ সম্পাদক কাজী আজম প্রমুখ।

তবে বিএনপির অভিযোগ ভিত্তিহীন দাবি করে যশোর জেলা আওয়ামী লীগের সাংগঠনিক সম্পাদক মীর জহুরুল ইসলাম জানান, মানুষ পুড়িয়ে হত্যার কারণে মনিরামপুরসহ দেশের বিভিন্ন ইউনিয়নে বিএনপিকে জনগণ ঘৃণাভরে প্রত্যাখ্যান করেছে। এজন্য তারা ভুল বকতে শুরু করেছে। মনিরামপুরের মতো যশোরের অন্য উপজেলায়ও শান্তিপূর্ণ ভোটে নৌকা বিজয়ী হবে। এ বিষয়টি বুঝতে পেরে জনবিচ্ছিন্ন বিএনপি আবোল-তাবোল বকে মিডিয়া কাভারেজ পাওয়ার চেষ্টা করছে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

বেনাপোলের কিশোরী জোনাকির মরদেহ যশোরে উদ্ধার

যশোর শহরের রেলগেট পশ্চিমপাড়া মডেল মসজিদের পাশে একটি পুকুর থেকেবিস্তারিত পড়ুন

শিশুর গলায় পিস্তল ঠেঁকিয়ে স্বর্ণালঙ্কার লুট

বৃহস্পতিবার দিবাগত রাতে যশোর সদর উপজেলার চুড়ামনকাটি ইউনিয়নের ঝাউদিয়া গ্রামেবিস্তারিত পড়ুন

জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে বাড়ি ঘিরে অভিযান

জঙ্গি আস্তানা সন্দেহে যশোর পৌর এলাকায় একটি দোতলা বাড়ি ঘিরেবিস্তারিত পড়ুন

  • শিশু ধর্ষণ মামলায় যুবকের যাবজ্জীবন
  • যশোরে ৬ শিক্ষার্থীকে নগ্ন করলেন প্রাথমিক বিদ্যালয়ের প্রধান শিক্ষক!
  • যশোরে হাসপাতাল থেকে নবজাতক চুরি
  • ‘সন্ধ্যায় পালানো আসামি মধ্যরাতে বন্দুকযুদ্ধে নিহত’
  • যশোরে বজ্রপাতে ভাইবোন নিহত! আহত মা
  • যশোরে অসুস্থ্য হয়ে ১০ ছাত্রী হাসপাতালে, অভিযোগ প্রতিষ্ঠানের বিরুদ্ধে
  • বিয়ের নামে তরুণীকে ধর্ষণের দায়ে যাবজ্জীবন
  • মায়ের প্রেমিককে কুপিয়ে হত্যা করলো ছেলে
  • যশোরে অন্তঃসত্ত্বা গৃহবধূর লাশ উদ্ধার
  • যশোরে যাত্রীবাহী বাস উল্টে নিহত ৬ আহত ৩৫
  • যশোরে গুলিতে যুবক নিহত
  • যশোরে নারী হোটেল কর্মীকে ছুরিকাঘাতে হত্যা