মঙ্গলবার, এপ্রিল ২২, ২০২৫

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

‘আমি ভুল করে যে পথে গিয়েছিলাম সেটা ছিল অন্ধকার পথ’

‘আমি ভুল করে যে পথে গিয়েছিলাম সেটা ছিল অন্ধকার পথ। আমি ভুল বুঝতে পেরে ফিরে এসেছি। আমি জঙ্গীবাদে বিশ্বাস করি না।’ এটা হলো বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলার কামারপাড়ার আব্দুর রহমানের ছেলে আব্দুল হাকিমের সরল স্বীকারোক্তি। বগুড়ায় হাকিমের সঙ্গে আরও একজন আর যশোরে আরও সাত জন জঙ্গীবাদ ছেড়ে সুস্থ জীবনে ফিরে আসার জন্য আত্মসমর্পণ করেছে। এই আলোর পথে যাত্রাকে স্বাগত জানিয়েছে দেশের মানুষ।

বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলার কামারপাড়া গ্রামের আব্দুল হাকিম (২২) ও গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার হাটভরতখালি গ্রামের মামুদুল হাসান বিজয় (১৭) বুধবার আত্মসমার্পণ করেন। আব্দুল হাকিম নিষিদ্ধ ঘোষিত জেএমবির সদস্য ছিল। সে গত ১ জুলাই ঢাকার গুলশানে হলি আর্টিজান রেস্তরাঁয় হামলায় নিহত জঙ্গী বগুড়ার শাজাহানপুরের খায়রুল আলম বাঁধন ওরফে পায়েলের বন্ধু। সে হাকিমকে অন্ধকারের পথে নিয়ে আসে। অপরজন গাইবান্ধার মাহমুদুল হাসান। দুজই আত্মসমর্পণ করতে এসে নিজেদের ভুল বুঝতে পারে।

অন্যদিকে যশোরে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করে শহরের পুরাতন কসবা কদমতলার আব্দুল আজিজের ছেলে তানজিব ওরফে আশরাফুল (২৬), তার ভাই তানজির আহমেদ (২২), বোন মাছুমা আক্তার (২৮), শহরতলীর খোলাডাঙ্গা কদমতলা এলাকার শফিয়ার রহমানের ছেলে সাদ্দাম ইয়াসির সজল (৩২), ধর্মতলা মোড়ের আবদুস সালামের ছেলে রায়হান আহমেদ (২০) এবং খোলাডাঙ্গা কদমতলার এ কে এম শরাফত মিয়ার ছেলে মেহেদি হাসান পাশা (২০)। যশোর শহরের আরবপুর এলাকার আবদুর রাজ্জাকের ছেলে যশোর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ছাত্র ফখরুল আলম তুষার (২২)।

এর আগে গত ১১ আগস্ট নিষিদ্ধ ঘোষিত হিযবুত তাহরীরের তিন নেতা স্বাভাবিক জীবনে ফেরার জন্য পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করে। সাদ্দাম ইয়াসির সজল, মেহেদী হাসান পাশা ও রায়হান আহমেদ এই তিনজনকে যশোরের পুলিশ সুপার আনিসুর রহমানের কাছে তার অভিভাবকরা হস্তান্তর করেন। তারা তিনজনই হিযবুত তাহরীরের নেতা। এদের মধ্যে সাদ্দাম ইয়াসির সজলের পদবি ‘মোশরেক’। বাকি দুইজন ‘শাবাব’ পদবিধারী।

গুলশানে হলি আর্টিজান রেস্তরাঁয় হামলা এবং শোলাকিয়া ঈদ জামাতে জঙ্গী হামলার পর মানুষ পরিষ্কার বুঝতে পারে। এরা বাংলাদেশের শান্তি বিনষ্ট করতে চায়।

মিরপুরের পল্লবীতে সেনাবাহিনীর সাবেক মেজর জাহিদুলকে পুলিশের হাতে ধরিয়ে দিতে সাধারণ মানুষই সব থেকে বেশি কাজ করেছে। যেখানেই যাকে সন্দেহ হচ্ছে সেখানেই পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করে তথ্য দিচ্ছে সাধারণ মানুষ।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্পষ্ট করেছেন বাংলাদেশ কোন সন্ত্রাসী উগ্রবাদীর ঘাটিতে পরিণত হবে না। তিনি সামাজিকভাবে এই সব ভ্রান্ত পথে পরিচালিত মানুষদের প্রতিরোধের আহ্বান জানিয়েছে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ব্যাংকক থেকে ঢাকার উদ্দেশে রওনা দিয়েছেন প্রধান উপদেষ্টা

ষষ্ঠ বিমসটেক শীর্ষ সম্মেলনে অংশগ্রহণ শেষে প্রধান উপদেষ্টা প্রফেসর মুহাম্মদবিস্তারিত পড়ুন

বিশ্বকবির ম্যুরাল থেকে কালি মুছে দিল উপজেলা প্রশাসন

কুষ্টিয়ার কুমারখালী উপজেলায় বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের ম্যুরালে কালি দিয়ে মুখবিস্তারিত পড়ুন

ফখরুল: ইউনূস–মোদির বৈঠক আশার আলো দেখাচ্ছে

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের সঙ্গে ভারতের প্রধানমন্ত্রীবিস্তারিত পড়ুন

  • জুতার মালা পরিয়ে লাঞ্ছিত করা সেই বীর মুক্তিযোদ্ধার বাড়িতে হামলা-ভাঙচুর
  • দেশে ফিরেছেন মুহাম্মদ ইউনূস
  • মিরপুরে ঝগড়ার জেরে ‘সাততলা থেকে ফেলে’ যুবককে হত্যার অভিযোগ
  • ‘হলে থাকতেন-টিউশনি করতেন, এখন পাঁচ-ছয় কোটি টাকার গাড়িতে চড়েন’
  • শুক্রবার বৈঠকে বসছেন ইউনূস-মোদি
  • এসএসসি পেছানোর দাবিতে আন্দোলনের হুঁশিয়ারি, যা বলছে শিক্ষা বোর্ড
  • মব-নারীবিদ্বেষ-তৌহিদি জনতা: দেশে চরমপন্থা বিকাশের সুযোগ সত্যি নাকি বিভ্রান্তি?
  • নাহিদ: আওয়ামী দুঃশাসনের ভুক্তভোগীদের কাছে ৫ আগস্ট অবশ্যই দ্বিতীয় স্বাধীনতা
  • দেশে গ্যাস অনুসন্ধানে মস্কোর সহযোগিতা চায় ঢাকা
  • ঈদের চাঁদ দেখা নিয়ে যে আহ্বান জানালো সৌদি আরব
  • ৬ ডলারে নামছে না রোহিঙ্গাদের খাদ্য সহায়তা, কমছে ৫০ সেন্ট
  • আরও একমাস বাড়লো পাঁচটি সংস্কার কমিশনের মেয়াদ