মঙ্গলবার, অক্টোবর ১, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

তারুণ্যের সংবাদ মাধ্যম

‘আমি ভুল করে যে পথে গিয়েছিলাম সেটা ছিল অন্ধকার পথ’

‘আমি ভুল করে যে পথে গিয়েছিলাম সেটা ছিল অন্ধকার পথ। আমি ভুল বুঝতে পেরে ফিরে এসেছি। আমি জঙ্গীবাদে বিশ্বাস করি না।’ এটা হলো বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলার কামারপাড়ার আব্দুর রহমানের ছেলে আব্দুল হাকিমের সরল স্বীকারোক্তি। বগুড়ায় হাকিমের সঙ্গে আরও একজন আর যশোরে আরও সাত জন জঙ্গীবাদ ছেড়ে সুস্থ জীবনে ফিরে আসার জন্য আত্মসমর্পণ করেছে। এই আলোর পথে যাত্রাকে স্বাগত জানিয়েছে দেশের মানুষ।

বগুড়ার শাজাহানপুর উপজেলার কামারপাড়া গ্রামের আব্দুল হাকিম (২২) ও গাইবান্ধার সাঘাটা উপজেলার হাটভরতখালি গ্রামের মামুদুল হাসান বিজয় (১৭) বুধবার আত্মসমার্পণ করেন। আব্দুল হাকিম নিষিদ্ধ ঘোষিত জেএমবির সদস্য ছিল। সে গত ১ জুলাই ঢাকার গুলশানে হলি আর্টিজান রেস্তরাঁয় হামলায় নিহত জঙ্গী বগুড়ার শাজাহানপুরের খায়রুল আলম বাঁধন ওরফে পায়েলের বন্ধু। সে হাকিমকে অন্ধকারের পথে নিয়ে আসে। অপরজন গাইবান্ধার মাহমুদুল হাসান। দুজই আত্মসমর্পণ করতে এসে নিজেদের ভুল বুঝতে পারে।

অন্যদিকে যশোরে পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করে শহরের পুরাতন কসবা কদমতলার আব্দুল আজিজের ছেলে তানজিব ওরফে আশরাফুল (২৬), তার ভাই তানজির আহমেদ (২২), বোন মাছুমা আক্তার (২৮), শহরতলীর খোলাডাঙ্গা কদমতলা এলাকার শফিয়ার রহমানের ছেলে সাদ্দাম ইয়াসির সজল (৩২), ধর্মতলা মোড়ের আবদুস সালামের ছেলে রায়হান আহমেদ (২০) এবং খোলাডাঙ্গা কদমতলার এ কে এম শরাফত মিয়ার ছেলে মেহেদি হাসান পাশা (২০)। যশোর শহরের আরবপুর এলাকার আবদুর রাজ্জাকের ছেলে যশোর পলিটেকনিক ইনস্টিটিউটের ছাত্র ফখরুল আলম তুষার (২২)।

এর আগে গত ১১ আগস্ট নিষিদ্ধ ঘোষিত হিযবুত তাহরীরের তিন নেতা স্বাভাবিক জীবনে ফেরার জন্য পুলিশের কাছে আত্মসমর্পণ করে। সাদ্দাম ইয়াসির সজল, মেহেদী হাসান পাশা ও রায়হান আহমেদ এই তিনজনকে যশোরের পুলিশ সুপার আনিসুর রহমানের কাছে তার অভিভাবকরা হস্তান্তর করেন। তারা তিনজনই হিযবুত তাহরীরের নেতা। এদের মধ্যে সাদ্দাম ইয়াসির সজলের পদবি ‘মোশরেক’। বাকি দুইজন ‘শাবাব’ পদবিধারী।

গুলশানে হলি আর্টিজান রেস্তরাঁয় হামলা এবং শোলাকিয়া ঈদ জামাতে জঙ্গী হামলার পর মানুষ পরিষ্কার বুঝতে পারে। এরা বাংলাদেশের শান্তি বিনষ্ট করতে চায়।

মিরপুরের পল্লবীতে সেনাবাহিনীর সাবেক মেজর জাহিদুলকে পুলিশের হাতে ধরিয়ে দিতে সাধারণ মানুষই সব থেকে বেশি কাজ করেছে। যেখানেই যাকে সন্দেহ হচ্ছে সেখানেই পুলিশের সঙ্গে যোগাযোগ করে তথ্য দিচ্ছে সাধারণ মানুষ।

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা স্পষ্ট করেছেন বাংলাদেশ কোন সন্ত্রাসী উগ্রবাদীর ঘাটিতে পরিণত হবে না। তিনি সামাজিকভাবে এই সব ভ্রান্ত পথে পরিচালিত মানুষদের প্রতিরোধের আহ্বান জানিয়েছে।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ঢাকা-অটোয়ার সম্পর্ক জোরদারে তৌহিদ ও মেলানির আলোচনা

পররাষ্ট্র উপদেষ্টা মো. তৌহিদ হোসেন এবং কানাডার পররাষ্ট্রমন্ত্রী মেলানি জোলিবিস্তারিত পড়ুন

বিশ্বনেতাদের সঙ্গে ড. মুহাম্মদ ইউনূস

বাংলাদেশের অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান হিসেবে দায়িত্বগ্রহণের পর প্রথম বিদেশ সফরেবিস্তারিত পড়ুন

আন্দোলনের সকল শহিদ এবং আহতদের নাম তালিকায় অন্তর্ভুক্ত করা হবে: নাহিদ ইসলাম

বৈষম্য বিরোধী ছাত্র-জনতার আন্দোলনে সকল শহিদ এবং আহতদের নাম তালিকায়বিস্তারিত পড়ুন

  • ডেঙ্গুতে আক্রান্ত ছাড়াল ২৬ হাজার, মৃত্যু বেড়ে ১৩৮
  • ঐক্যবদ্ধ প্রচেষ্টায় দেশ গঠনের আহ্বান ছাত্রশিবিরের
  • আওয়ামী লীগকে ছাড়া রাষ্ট্র সংস্কার ও নির্বাচন অসম্ভব: জয়
  • দুর্গাপূজায় শান্তিপূর্ণ পরিবেশ নিশ্চিতের আহ্বান জিএমপি কমিশনারের
  • বার নির্বাচনে জালিয়াতি: আনিসুল হক, এম আমিন উদ্দিনসহ ৪০ জনের নামে মামলা
  • খেলাধুলায় কর্মোদ্দীপনা ও মনোবল বৃদ্ধি পায়: মাইনুল হাসান
  • দুর্গাপূজায় ভারত যাচ্ছে তিন হাজার টন ইলিশ
  • প্রচলিত দলগুলো জনপ্রত্যাশা পূরণে ব্যর্থ হলে তরুণদের দল গঠন করতে হবে: ফরহাদ মজহার
  • কলেজছাত্র ইলহামের চিকিৎসায় তারেক রহমানের বিশেষ উদ্যোগ
  • সম্প্রীতি নষ্ট করতে বাইরে থেকে ষড়যন্ত্র করা হচ্ছে: হাসান আরিফ
  • রাষ্ট্র সংস্কার ও জবাবদিহিতা প্রতিষ্ঠার আহ্বানে ড. ইউনূসকে ৪ মার্কিন সিনেটরের চিঠি 
  • জাতিসংঘ অধিবেশনে বিশ্বব্যাপী অস্থিরতা নিরসনের প্রচেষ্টাই মূখ্য হয়ে উঠবে