বুধবার, নভেম্বর ২৭, ২০২৪

আমাদের কণ্ঠস্বর

প্রধান ম্যেনু

ন্যাশনাল ক্রাইম নিউজ পোর্টাল

আহসান উল্লাহ মাস্টার হত্যা : ৬ জনের ফাঁসি বহাল

গাজীপুরে আওয়ামী লীগের সাবেক সংসদ সদস্য ও জনপ্রিয় শ্রমিক নেতা আহসানউল্লাহ মাস্টার হত্যার ঘটনায় বিএনপি নেতা নুরুল ইসলাম সরকারসহ ছয়জনের ফাঁসির রায় বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট।

বুধবার দুপুর দেড়টার দিকে হাইকোর্টের বিচারপতি ওবায়দুল হাসান ও বিচারপতি কৃষ্ণাদেব নাথের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চ এই রায় ঘোষণা করেন।

মৃত্যুদণ্ড প্রাপ্তরা হলেন- যুবদল নেতা নুরুল ইসলাম সরকার, নুরুল ইসলাম দিপু, মাহবুবুর রহমান, শহিদুল ইসলাম শিপু, হাফিজ ইলিয়াস ওরফে কানা হাফিজ ও সোহাগ ওরফে সুরু।

এছাড়া নিম্ন আদালতে মৃত্যুদণ্ডপ্র্রাপ্ত ৭ আসামির দণ্ড হ্রাস করে তাদের যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন হাইকোর্ট। যাবজ্জীবন কারাদণ্ড প্রাপ্তরা হলেন- মোহাম্মদ আলী, সৈয়দ আহমেদ মজনু, আনোয়ার হোসেন আনু, রতন মিয়া ওরফে বড় রতন, জাহাঙ্গীর ওরফে কাশেম মাতবর, আবু সালাম ও মশিউর রহমান। এছাড়া বিচারকি আদালতে যাবজ্জীবন দণ্ডপ্রাপ্ত নুরুল আমিনের রায় বহাল রেখেছেন হাইকোর্ট।

এদিকে নিম্ন আদালতে দণ্ডপ্রাপ্ত অহিদুল ইসলাম টিপু রায়ের বিরুদ্ধে আপিল না করায় কোনো সিদ্ধান্ত দেননি হাইকোর্ট। তবে আইনজীবীরা জানান, যেহেতু আপিল করেননি সেহতেু তার যাবজ্জীবনই বহাল থাকবে।

এছাড়া হাইকোর্ট বাকি আসামিদের সাজা মওকুফ করে বেকসুর খালাস দিয়েছেন। তবে দু’জন আসামি হাইকোর্টে বিচারাধীন থাকা অবস্থায় কারাগারে মৃত্যুবরণ করেছেন। তারা হলেন- আল-আমিন ও ছোট রতন। মারা যাওয়া দুইজনই বিচারকি আদালতে মৃত্যুদণ্ডপ্রাপ্ত ছিলেন।

এ মামলায় ২০০৫ সালে নিম্ন আদালতে দণ্ড পাওয়া বাকি ২২ আসামির মধ্যে আটজনকে হাইকোর্ট যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দিয়েছেন।

২০০৪ সালের ৭ মে গাজীপুরের টঙ্গীর নোয়াগাঁও এম এ মজিদ মিয়া উচ্চ বিদ্যালয় মাঠে এক জনসভায় আহসানউল্লাহ মাস্টারকে গুলি করে হত্যা করা হয়। তার সঙ্গে খুন হন ওমর ফারুক রতন নামে আরেকজন।

মুক্তিযোদ্ধা আহসানউল্লাহ মাস্টার ১৯৯৬ ও ২০০১ সালে টঙ্গী থেকে সংসদ সদস্য নির্বাচিত হন। এর আগে তিনি গাজীপুর উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান ছিলেন। আওয়ামী লীগের জাতীয় পরিষদের সদস্য ছিলেন এলাকায় জনপ্রিয় এ নেতা।

জাতীয় শ্রমিক লীগের কার্যকরী সভাপতি আহসানউল্লাহ মাস্টারের মৃত্যুর পর এখন তার ছেলে জাহিদ আহসান রাসেল ওই আসনের সংসদ সদস্য।

ওই ঘটনার পরদিন নিহতের ভাই মতিউর রহমান টঙ্গী থানায় ১৭ জনের নাম উল্লেখ করে অজ্ঞাতনামা আরো ১০-১২ জনের বিরুদ্ধে মামলা করেন।

তদন্ত শেষে এই মামলায় ওই বছরের ১০ জুলাই ৩০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগপত্র দেয় পুলিশ। একই বছরের ২৮ অক্টোবর ৩০ জনের বিরুদ্ধে অভিযোগ গঠন করা হয়। রাষ্ট্রপক্ষে ৩৪ জন এবং আসামিপক্ষে দু’জন সাক্ষ্য দেন।

এই মামলায় ঢাকার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল-১ এর বিচারক শাহেদ নূর উদ্দিন ২০০৫ সালের ১৬ এপ্রিল রায় ঘোষণা করেন। রায়ে বিএনপি নেতা নুরুল ইসলাম সরকারসহ ২২ আসামিকে মৃত্যুদণ্ড এবং ছয় আসামিকে যাবজ্জীবন কারাদণ্ড দেয়া হয়, খালাস পান অন্য দুজন।

এই সংক্রান্ত আরো সংবাদ

ড. ইউনূসের মন্তব্য দেশের মানুষের জন্য অপমানজনক : আইনমন্ত্রী

আইনমন্ত্রী আনিসুল হক বলেছেন, কর ফাঁকি দেওয়ার মামলাকে পৃথিবীর বিভিন্নবিস্তারিত পড়ুন

ময়মনসিংহে ওসি-এসপি’র বার্ষিক কর্ম সম্পাদন চুক্তি স্বাক্ষর

সরকারি দায়-দায়িত্ব ও কর্মকান্ডে স্বচ্ছতা ও দায়বদ্ধতা বৃদ্ধি, সম্পদের যথাযথবিস্তারিত পড়ুন

ন্যায় বিচার প্রতিষ্ঠায় জনগণের সাথে রায়েছে বিচার বিভাগ

দেশের মানুষের ন্যায়বিচার প্রতিষ্ঠার আন্দোলনে বিচার বিভাগ জনগণের সঙ্গে আছেবিস্তারিত পড়ুন

  • কোকেনের সবচেয়ে বড় চালানে জড়িতদের নাম পেয়েছে ডিএনসি
  • বাংলাদেশ ব্যাংক ও দুদকের ৭২ কর্মকর্তার চাকরি ছাড়ায় নানা আলোচনা
  • মূল্য ৭ কোটি: পঞ্চগড়ে কষ্টিপাথরের মূর্তি উদ্ধার
  • নারায়নগঞ্জে কলেজ ছাত্রী যৌন হয়রানি ও লাঞ্চনার শিকার
  • বিচারকদের শৃঙ্খলাবিধির গেজেট নিয়ে আদেশ
  • জাতীয় শোক দিবসে রাজধানীতে বাড়তি নিরাপত্তা
  • মানবতাবিরোধী অপরাধ: আজহার-কায়সারের আপিল শুনানি ১০ অক্টোবর
  • নারায়ণগঞ্জের আলোচিত সাত খুন মামলা: হাইকোর্টের রায় ২২ আগস্ট
  • আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাইব্যুনালের মৃত্যুদণ্ড পাওয়া রাজাকার হাফিজ গ্রেপ্তার
  • সেলিম ওসমান অসুস্থ, চার্জ শুনানি হল না
  • স্ত্রী-শাশুড়িসহ তুফান ফের রিমান্ডে
  • এই রায়ে আমি ব্যথিত: অ্যাটর্নি জেনারেল